অভিনিষ্ক্রমণ

মহাভিনিষ্ক্রমণের সময় রাজকুমার সিদ্ধার্থ অশ্বপৃষ্ঠে আরোহণ করে রাজপ্রাসাদ ত্যাগ করছেন এবং দেবতারা অশ্বের ক্ষুর ধরে সাহায্য করছেন। আনুমানিক দ্বিতীয় শতাব্দী, ভারত

অভিনিষ্ক্রমণ বা মহাভিনিষ্ক্রমণ হল একটি প্রথাগত পারিভাষিক শব্দ, যার মাধ্যমে কৃচ্ছ্রব্রতীর (সংস্কৃত: শ্রামণ, পালি: সামণ) জীবনযাপনে ইচ্ছুক গৌতম বুদ্ধের (আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৫৬৩ – ৪৮৩ অব্দ) কপিলাবস্তু রাজপ্রাসাদ ত্যাগের ঘটনাটিকে বোঝায়। এই ঘটনাকে একটি মহৎ ত্যাগ হিসেবে গণ্য করা হয় বলেই এটিকে ‘মহাভিনিষ্ক্রমণ’ বলা হয়। এই ঘটনার অধিকাংশ বিবরণই পাওয়া যায় বিভিন্ন বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের অপ্রামাণিক শাস্ত্রগ্রন্থগুলিতে। এই বিবরণগুলিই সর্বাধিক পরিমাণে সম্পূর্ণ বিবরণ। যদিও পূর্ববর্তী শাস্ত্রগ্রন্থগুলির তুলনায় এই সকল গ্রন্থের বিবরণ অধিকতর পৌরাণিক প্রকৃতির। পালি, সংস্কৃত ও চীনা ভাষায় এই বিবরণগুলি পাওয়া যায়।

এই সকল বিবরণ অনুযায়ী, ভাবী-বুদ্ধ রূপে রাজকুমার সিদ্ধার্থ গৌতমের জন্মের সময় ব্রাহ্মণ পুরোহিতেরা ভবিষ্যৎবাণী করেন যে, সিদ্ধার্থ হয় এক বিশ্ব ধর্মগুরু হবেন না হয় এক বিশ্ব শাসনকর্তা হবে। পুত্র যাতে ধর্মীয় জীবনের দিকে ঝুঁকে না পড়ে, তা নিশ্চিত করতে রাজকুমার সিদ্ধার্থের পিতা তথা শাক্য বংশের রাজা শুদ্ধোধন তাঁকে মৃত্যু বা দুঃখ দেখতে দিতেন না এবং তাঁকে বিলাসব্যসন দিয়ে অন্যমনস্ক করে রাখতেন। শৈশবে রাজকুমার সিদ্ধার্থ একটি ধ্যান-অভিজ্ঞতার মাধ্যমে সকল সত্ত্বার মধ্যে অন্তর্নিহিত দুঃখকে (সংস্কৃত: দুঃখ, পালি: দুক্খ) অনুভব করেন। তিনি বয়ঃপ্রাপ্ত হন এবং বিলাসব্যসনেই যৌবন অতিবাহিত করতে থাকেন। কিন্তু ধর্মীয় প্রশ্নাবলি বিবেচনা তিনি বন্ধ করেননি। ঊনত্রিশ বছর বয়সে তিনি জীবনে প্রথম যা দেখেন তা বৌদ্ধধর্ম দৃশ্য চতুষ্টয় নামে পরিচিত: এক বৃদ্ধ ব্যক্তি, এক জরাগ্রস্থ ব্যক্তি, একটি মৃতদেহ ও এক কৃচ্ছ্রব্রতী। এই দৃশ্য তাঁকে অনুপ্রাণিত করে। এর কিছুকাল পরেই একদিন রাতে রাজকুমার সিদ্ধার্থের নিদ্রাভঙ্গ তিনি দেখেন যে তাঁর পরিচারিকাবৃন্দ অনাকর্ষণীয় ভঙ্গিতে শুয়ে রয়েছে। এই দৃশ্য দেখে রাজকুমার মর্মাহত হন। নিজের সকল অভিজ্ঞতার দ্বারা চালিত হয়ে তিনি পিতার ইচ্ছার বিরুদ্ধে মধ্যরাত্রে প্রাসাদ ত্যাগ করে পরিব্রাজক কৃচ্ছ্রব্রতীর জীবন যাপনের সিদ্ধান্ত নেন। পিছনে ফেলে যান স্ত্রী যশোধরা ও সদ্যজাত পুত্র রাহুলকে। সারথি ছন্দক ও অশ্ব কন্থককে নিয়ে তিনি আনোমিয়া নদীর তীর পর্যন্ত আসেন এবং সেখানে নিজের কেশ ছিন্ন করেন। ভৃত্য ও অশ্বকে ত্যাগ করে তিনি বনের মধ্যে চলে যান এবং সন্ন্যাসীর বস্ত্র পরিধান করেন। পরবর্তীকালে রাজা বিম্বিসারের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। বিম্বিসার নিজের রাজকীয় ক্ষমতা প্রাক্তন রাজকুমারের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার প্রস্তাব দেন। কিন্তু কৃচ্ছ্রব্রতী গৌতম তা প্রত্যাখ্যান করেন।

রাজকুমার সিদ্ধার্থের গৃহত্যাগের উপাখ্যানটি গৃহস্থের কর্তব্য ও ধর্মীয় জীবনের সংঘাতের বিষয়টি ফুটিয়ে তোলে এবং দেখিয়ে দেয় যে কীভাবে সর্বাপেক্ষা বিলাসবহুল পন্থায় জীবনযাপনকারীরাও দুঃখে জর্জরিত হন। রাজকুমার সিদ্ধার্থ জীবনের স্বল্পস্থায়ী প্রকৃতিটি নিয়ে এক শক্তিশালী ধর্মীয় আলোড়ন দ্বারা বিচলিত হয়েছিলেন। কিন্তু বিশ্বাস করতেন একটি দৈব বিকল্প খুঁজে পাওয়া যেতে পারে এবং তা পাওয়া যেতে পারে এই জীবনেই এবং সৎ অনুসন্ধিৎসুর কাছে তা প্রাপ্তিযোগ্যও। এই ধর্মীয় আলোড়নের ভাবটি ছাড়াও তিনি মানুষের দুঃখের প্রতি এক গভীর সমবেদনা (সংস্কৃত ও পালি: করুণা) অনুভব করেছিলেন। প্রথাগত বিবরণগুলিতে বুদ্ধের প্রথম জীবন নিয়ে বিশেষ কিছু বলা হয়নি। ঐতিহাসিক বিবরণও নিশ্চিতভাবে কিছু পাওয়া যায় না। ঐতিহাসিকেরা মনে করেন যে, সিদ্ধার্থ গৌতম সত্যই এক ধনী ও অভিজাত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তাঁর পিতা ছিলেন একজন রাজা। তবে তাঁর বাসভূমিটি রাজশাসিত রাজ্য ছিল না, ছিল একটি গোষ্ঠীশাসিত রাজ্য বা গণরাজ্য এবং রাজকুমারের সম্পদ ও পরম সুখময় জীবনের ছবিটি প্রথাগত গ্রন্থগুলিতে অতিরঞ্জিত করা হয়েছে। বুদ্ধের এক শতাব্দীকাল পরে বিকাশলাভ করা মৌর্য সাম্রাজ্যের উত্থানের দ্বারা অনুপ্রাণিত আদর্শ রাজার (‘চক্রবর্তী’) ধারণাটির সঙ্গে বুদ্ধকে সংযুক্ত করার ফলে সিদ্ধার্থ গৌতমের জীবনের ঐতিহাসিক ভিত্তিটি প্রভাবিত হয়। বার্ধক্য, জরা, মৃত্যু ও সন্ন্যাস—জীবনে প্রথম দেখা এই দৃশ্য চতুষ্টয়ের আক্ষরিক ব্যাখ্যাকে সাধারণভাবে ঐতিহাসিকেরা গ্রহণ করেন না। তাঁদের মতে এটি একটি ক্রমবর্ধমান ও মর্মপীড়ক অস্তিত্ব অনুভবের প্রতীক মাত্র, যা সম্ভবত সিদ্ধানের ছেলেবেলাতেই শুরু হয়েছিল। পরবর্তীকালে তিনি হয় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে নিজ পুত্র রাহুলের জন্ম দিয়েছিলেন যাতে তিনি পিতামাতার থেকে সন্ন্যাস গ্রহণের অনুমতি সহজে পেতে পারেন।

রাজকুমারের জন্মের অব্যবহিত পরেই যে ভবিষ্যৎবাণী করা হয়েছিল তা রাজকুমার সিদ্ধার্থের ব্যক্তিত্বের দুই প্রকৃতিকে নির্দেশ করে: এক সংগ্রামরত মানব যিনি বোধি লাভের চেষ্টা করছেন এবং এক দিব্য উত্তরাধিকারী ও ‘চক্রবর্তী’। এই দুই দিকই বৌদ্ধ মতবাদের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। মহাভিনিষ্ক্রমণের দৃশ্যটি বৌদ্ধ শিল্পকলায় ব্যাপক হারে স্থান পেয়েছে। এই ঘটনা বিভিন্ন বৌদ্ধ সম্প্রদায়ে সন্ন্যাসগ্রহণের প্রথাগুলিকে প্রভাবিত করেছে এবং ক্ষেত্রবিশেষে এই সব প্রথাগুলিও ঘটনার বিবরণটিকে প্রভাবিত করেছে। মহাভিনিষ্ক্রমণের একটি পরিবর্তিত পাঠান্তর পাওয়া যায় খ্রিস্টান সন্ত বারলাম ও জোসাফাটের কিংবদন্তিতে। একাদশ শতাব্দীর খ্রিস্টধর্মে এই কিংবদন্তিটি ছিল সর্বাধিক জনপ্রিয় ও বহুল-প্রচলিত কিংবদন্তিগুলির অন্যতম। যদিও এই কিংবদন্তিতে এক বিজয়ী খ্রিস্টান রাজা ও সন্ন্যাসীকে দেখানো হয়েছে, তা সত্ত্বেও এর মধ্যে নিহিত হয়েছে মূলের বৌদ্ধ বিষয়বস্তু ও মতবাদ। আধুনিক যুগে এডউইন আর্নল্ড (১৮৩২-১৯০৪) ও জর্জ লুই বোর্জেস (১৮৯৯-১৯৮৬) প্রমুখ লেখক মহাভিনিষ্ক্রমণের উপাখ্যানটি থেকে অনুপ্রাণিত হন।

উৎসসূত্র

বিভিন্ন ভাষায়
অভিনিষ্ক্রমণ এর
অনুবাদ
পালি:অভিনিক্খমণ
সংস্কৃত:অভিনিষ্ক্রমণ, মহাভিনিষ্ক্রমণ
চীনা:出家[১]
(pinyinchūjiā)
থাই:มหาภิเนษกรมณ์
বৌদ্ধ ধর্ম সংশ্লিষ্ট টীকাসমূহ

অরিয়পরিয়সেনা সুত্ত ও মহাসচ্চক সুত্তের ন্যায় বেশ কয়েকটি আদি বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থে এবং তৎসহ সন্ন্যাস নিয়ম-সংক্রান্ত (সংস্কৃত ও পালি: বিনয়) গ্রন্থগুলির একাংশে বুদ্ধের প্রথম জীবনের কিয়দংশের কথা উল্লিখিত হয়েছে। কিন্তু এগুলিতে কোনও সম্পূর্ণ ও নিরবিচ্ছিন্ন জীবনী পাওয়া যায় না।[২] তা সত্ত্বেও এই সকল খণ্ডিত বিবরণের মধ্যে প্রায়শই মহাভিনিষ্ক্রমণের ঘটনাটিকে অন্তর্ভুক্ত করা হত। এক্ষেত্রে বিশেষভাবে উল্লেখ করা যায়, মহীশাসক ও ধর্মগুপ্তক সম্প্রদায়ের আদি ধর্মগ্রন্থগুলির চীনা অনুবাদগুলির কথা।[৩] এর পরে বিভিন্ন বৌদ্ধ পরম্পরায় আরও সম্পূর্ণতর বিবরণ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এগুলি ছিল অধিকতর পৌরাণিক প্রকৃতির।[৪] এগুলির মধ্যে খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীর মূলসর্বাস্তিবাদী বিনয়ে পাওয়া একটি অধিকতর সম্পূর্ণ জীবনী এবং বেশ কয়েকটি সম্পর্কিত গ্রন্থের নাম করা যায়।[৫] যে সকল সংস্কৃত গ্রন্থে বুদ্ধের জীবনী আলোচিত হয়েছে সেগুলি হল অশ্বঘোষ রচিত বুদ্ধচরিত (আনুমানিক ৮০-১৫০ খ্রিস্টাব্দ), লোকোত্তরবাদী সম্প্রদায়ের মহাবস্তু (খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দী), সর্বাস্তিবাদী সম্প্রদায়ের ললিতিবিস্তার (খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দী) এবং সংঘবেদবস্তু।[৬][৭] এগুলি ছাড়া চীনা ভাষায় অনূদিত কয়েকটি বুদ্ধজীবনীও পাওয়া যায়, যেগুলির মধ্যে প্রাচীনতমটি রচিত হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ থেকে দ্বিতীয় শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে।[৫] এই সকল গ্রন্থের অনেকগুলিতেই ‘মহাভিনিষ্ক্রমণ’ শব্দের চীনা প্রতিশব্দটিকে শিরোনাম হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছিল।[৩] এর মধ্যে সর্বাধিক পরিচিত গ্রন্থটির নাম ফোবেনজিংজি জিং (সংস্কৃত: অভিনিষ্ক্রমণ সূত্র)।[৮][note ১]

সিংহলি টীকাকারেরা খ্রিস্টীয় দ্বিতীয়-তৃতীয় শতাব্দী নাগাদ পালি ভাষায় জাতকনিদান গ্রন্থটি রচনা করেন। এটি ছিল জাতকের টীকা এবং এই গ্রন্থে বুদ্ধের জীবনের কথা জেতবন বিহার দানের ঘটনা পর্যন্ত বর্ণিত হয়েছে।[৯] পরবর্তীকালে রচিত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পালি জীবনীগ্রন্থগুলি হল বুদ্ধরক্ষিতের জিনালংকার (দ্বাদশ শতাব্দী), বনরতন মেধংকরের জিনচরিত (ত্রয়োদশ শতাব্দী), মালাংকার বত্থু (অষ্টাদশ শতাব্দী) ও জিনমহানিদান (চতুর্দশ-অষ্টাদশ শতাব্দী)। অবশ্য দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় সর্বাধিক প্রচারিত বুদ্ধজীবনীটি হল পরবর্তী মধ্যযুগে রচিত পথমসম্বোধি। এই গ্রন্থটি পালি ও অন্তত আটটি স্থানীয় ভাষায় নথিবদ্ধ রয়েছে।[১০]

শাস্ত্রীয় সূত্র ছাড়াও বুদ্ধের জীবনের মৌলিক উপাদানগুলির সম্পর্কে তথ্য আদি বৌদ্ধ শিল্পকলা থেকেও পাওয়া সম্ভব। এগুলি অনেক ক্ষেত্রেই জীবনীমূলক সূত্রগুলি অপেক্ষা প্রাচীনতর। এই সকল শিল্পের উৎপত্তি সেই সময় ঘটেছিল যখন বুদ্ধের জীবন সম্পর্কে কোনও নিরবিচ্ছিন্ন লিখিত বিবরণ পাওয়া যেত না।[১১]

বিবরণ

বৌদ্ধ ধর্মোপদেশনা সাহিত্যে অভিনিষ্ক্রমণের ঘটনা সাধারণত বুদ্ধজীবনীতে ভাবী-বুদ্ধ রাজকুমার সিদ্ধার্থ গৌতমের (পালি: সিদ্ধাত্থ গোতম) ধর্মীয় জীবনের বৈশিষ্ট্যসূচক অন্যান্য বিভিন্ন ঘটনার সঙ্গেই (তাঁর প্রথম ধ্যান, বিবাহ, রাজপ্রাসাদের জীবন, দৃশ্য চতুষ্টয়, প্রাসাদে সুখকর জীবন ও ত্যাগ, অভিনিষ্ক্রমণ, শিকারীদের সম্মুখীন হওয়া এবং অশ্ব কন্থক ও সারথি ছন্দককে (পালি: ছন্ন) বিদায়-সম্ভাবষণ) উল্লিখিত হয়ে থাকে।[১২] তিব্বতি বৌদ্ধধর্মে অভিনিষ্ক্রমণকে বুদ্ধের বারোটি মহান কর্মের অন্যতম জ্ঞান করা হয় এবং পালি টীকাসাহিত্যে অভিনিষ্ক্রমণকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে বুদ্ধত্ব-বিবরণকারী ত্রিশটি কার্য ও ঘটনার একটি তালিকার মধ্যে।[১৩]

জন্ম ও শৈশব

Kneeling figures sitting around a throne with a king and queen on it
রাজা শুদ্ধোধন ও তাঁর বামে রানি মায়া ব্রাহ্মণদের কাছে রানির স্বপ্নের অর্থ জিজ্ঞাসা করছেন। ব্রহ্মদেশ।

প্রথাগত বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থগুলিতে বলা হয়েছে যে, রাজকুমার সিদ্ধার্থ গৌতম বত্রিশটি মাঙ্গলিক শারীরিক লক্ষণ সহ জন্মগ্রহণ করেছিলেন। শিশুর শারীরিক লক্ষণসমূহ এবং সেই সঙ্গে তার জন্ম বিষয়ে পিতামাতার স্বপ্নগুলিকে বিচার করে আটজন ব্রাহ্মণ পুরোহিত ও অসিত নামে এক ঋষি ভবিষ্যৎবাণী করেন যে, এই শিশু হয় এক বিশ্ববিজয়ী ধর্মগুরু হবে, নতুবা হবে এক বিশ্ববিজয়ী সম্রাট (সংস্কৃত: চক্রবর্তী, পালি: চক্কবতীন)।[১৪][note ২] যদিও কৌণ্ডিন্য নামে একজন ব্রাহ্মণ এবং কোনও কোনও সূত্র মতে অসিত বলেছিলেন যে শিশুটি কেবলমাত্র বিশ্ববিজয়ী ধর্মগুরুই হবে।[১৮] নিজের পুত্র তথা উত্তরসূরিকে ধর্মীয় জীবন থেকে দূরে রাখতে রাজকুমার সিদ্ধার্থের পিতা তথা শাক্যদের (পালি: সাক্য) রাজা শুদ্ধোদন (পালি: সুদ্ধোদন) তাঁকে মৃত্যু বা কষ্ট প্রত্যক্ষ করতে দিতেন না; বরং রাজকুমারকে চিন্তামুক্ত রাখতে ও ধর্মীয় জীবন সম্পর্কে অনাগ্রহী করে তুলতে তাঁকে বিলাসব্যসনে ঢেকে রেখেছিলেন।[১৯][২০] আদি ধর্মগ্রন্থ ও অপ্রামাণিক জীবনীগুলিতে অনেকটা বিস্তারিতভাবে বর্ণিত হয়েছে কীভাবে রাজা শুদ্ধোদনের পুত্র কী প্রকার বিলাস প্রাচুর্যে জীবনযাপন করতেন।[২১] শুদ্ধোদন কপিলাবস্তু (পালি: কপিলাবত্থু) নগরীতে তাঁকে তিনটি প্রাদাস প্রদান করেছিলেন গ্রীষ্ম, শীত ও বর্ষা অতিবাহিত করার জন্য এবং সেই সঙ্গে তাঁকে অন্যমনস্ক রাখার জন্য অনেক পরিচারিকাও নিযুক্ত করেছিলেন।[২২] শৈশবে রাজকীয় হলকর্ষণ উৎসবের সময় এক জম্বু বৃক্ষের তলায় বসে রাজকুমার প্রথম ধ্যানের অভিজ্ঞতা অর্জন করেন।[২৩] পরবর্তীকালে লিখিত কোনও কোনও গ্রন্থে এই ঘটনাটির বিস্তারিত বর্ণনা দিয়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছে কীভাবে তরুণ রাজকুমার উঠোনে পশুদের একে অপরকে ভক্ষণ করতে দেখে সকল সত্তার অন্তর্নিহিত দুঃখকে (সংস্কৃত: দুঃখ, পালি: দুক্খ) উপলব্ধি করেন। এই ঘটনাই তাঁকে ধ্যানমূলক নিমগ্নতা অর্জনে প্রণোদিত করেছিল। তিনি যখন ধ্যানে বসেছিলেন, তখন গাছটির ছায়া অলৌকিকভাবে অনড় ছিল, যা দেখে রাজা এসে নিজের পুত্রের নিকট মাথা নত করেন।[২৪] গৃহত্যাগের পর গৌতম যখন কৃচ্ছ্রসাধনের পথ পরিত্যাগ করে অন্য পথের অনুসন্ধান করছিলেন তখন এই অভিজ্ঞতাটিকে তিনি কাজে লাগিয়েছিলেন।[২৩] এই ঘটনা ছিল তখনও যা ভবিতব্য তার একটি সংক্ষিপ্তসার: ‘দুঃখ’ দর্শন এবং ধ্যানের মাধ্যমে তা অতিক্রম করার উপায়ের অনুসন্ধান।[২৫][note ৩]

দৃশ্য চতুষ্টয়

Relief showing several figures in a large building, one person using a parasol. Other figures folding hands in reverence and holding objects.
মহাভিনিষ্ক্রমণের পূর্বে রাজকুমার সিদ্ধার্থ নগর-পরিক্রমায় বেরিয়েছেন। ১ উত্তর প্রবেশপথ, সাঁচি স্তুপ, ভারত

ষোলো বছর বয়সে রাজকুমার সিদ্ধার্থ যশোধরাকে (পালি: যসোধরা) বিবাহ করেন। যশোধরা ছিলেন সিদ্ধার্থের মতোই ক্ষত্রিয়-বংশোদ্ভূতা এবং গ্রন্থের বিবরণীতে তাঁকে বহু দিক থেকে নিখুঁত বলে বর্ণনা করা হয়েছে।[২৮][২৯] সেই সঙ্গে বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থগুলিতে এও বলা হয়েছে যে, রাজকুমার সিদ্ধার্থ ছিলেন এক যোগ্য রাজকুমার। তিনি একাধারে ছিলেন ভালো ছাত্র, ভালো যোদ্ধা এবং একজন ভালো স্বামী। এই বর্ণনার মাধ্যমে প্রাসাদের জীবন ত্যাগ করার পিছনে যে উদ্দেশ্য দ্বারা তিনি চালিত হয়েছিলেন তা মহিমান্বিত হয়েছে।[৩০][৩১] গ্রন্থের বিবরণ অনুযায়ী, তিনি ছিলেন বুদ্ধিমান, শিক্ষাগ্রহণে আগ্রহী এবং দয়ালু।[৩২] কিন্তু রাজকুমার ধর্মীয় প্রশ্নগুলি বিবেচনা করতে থাকেন। তারপর ঊনত্রিশ বছর বয়সে[note ৪] তিনি প্রাসাদের বাইরে নগর-পরিভ্রমণে বের হন। সেই সময় (কোনও কোনও সূত্র অনুযায়ী, ভিন্ন ভিন্ন সময়ে) তিনি জীবনে প্রথম চারটি দৃশ্য দেখেন: এক বৃদ্ধ, এক জরাগ্রস্থ, একটি মৃতদেহ ও এক সন্ন্যাসী। অধিকাংশ প্রথাগত ধর্মগ্রন্থের মতে, এই দৃশ্যগুলি দেবতাদের শক্তিবলে রাজকুমারের সম্মুখে উপস্থিত হয়েছিল। কারণ শুদ্ধোধন এই জাতীত লোকেদের তাঁর পুত্রের দৃষ্টিপথের বাইরে রাখতেন।[৩৪] যদিও কোনও কোনও সূত্রে বলা হয়েছে যে, রাজকুমার চারটি দৃশ্য দেখেছিলেন কাকতালীয়ভাবেই।[৩৫] যাই হোক, এই চার দৃশ্য দেখে রাজকুমার সিদ্ধার্থ জানতে পারেন যে, প্রত্যেকে একই পথে বার্ধক্য, জরা ও মৃত্যুর সম্মুখীন হবে, এমনকি তিনি নিজেও হবেন। এই দৃশ্যগুলি দেখে মর্মাহত রাজকুমার রাজপ্রাসাদের জীবনের মধ্যে আর সুখ খুঁজে পেলেন না।[৩৬] চতুর্থ দৃশ্যটি ছিল এক সন্ন্যাসীর। তিনি সহজ-সরল, সংযত ও দয়ালু দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলেন।[৩৭][৩৮] সন্ন্যাসী দয়া ও অহিংসা শিক্ষা দেন এবং রাজকুমারের মনে এই আশা জেগে ওঠে যে দুঃখের হাত থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার অথবা বোধি লাভের কোনও একটি পথ রয়েছে। এইভাবেই আবার রাজকুমার যা আবিষ্কার করেন তা তিনি পরবর্তীকালে বোধিলাভের সময় আরও গভীরভাবে অনুধাবন করতে সক্ষম হন: দুঃখ ও দুঃখের পরিসমাপ্তি।[৩৯]

এই ঘটনার কিছুদিন পরে রাজকুমার সিদ্ধার্থ শুনলেন যে তাঁর একটি পুত্র হয়েছে।[৪০][note ৫] পালি বিবরণী অনুযায়ী, পুত্রের জন্মের সংবাদ শুনে রাজকুমার সিদ্ধার্থ উত্তর দিয়েছিলেন, "রাহুলজাতো বন্ধনং জাতম্" (অর্থাৎ, "এক ‘রাহু’র জন্ম হয়েছে, এক বাধার উৎপত্তি ঘটেছে’)।[৪৩][৪৪] অর্থাৎ, পুত্রকে তিনি বোধি অনুসন্ধানের পথের বাধা মনে করেছিলেন। সেই অনুযায়ী রাজা শুদ্ধোধন নবজাতকের নামকরণ করেন ‘রাহুল’।[৪৪] কারণ, তিনি চাইছিলেন না যে তাঁর পুত্র সন্ন্যাসী হয়ে আধ্যাত্মিক পথের পথিক হোন।[৪৫] কোনও কোনও পাঠান্তরে, পুত্রকে নিজের আধ্যাত্মিক পথের বাধা জ্ঞান করে রাজকুমার সিদ্ধার্থই এইভাবে পুত্রের নামকরণ করেছিলেন।[৪৬][note ৬]

সংবেগ

Prince surrounded by female attendants in palace-like structure
অভিনিষ্ক্রমণের রাত্রিতে রাজকুমার সিদ্ধার্থ। গান্ধার, ২য়-৩য় শতাব্দী

স্নানান্তে ক্ষৌরকারের ছদ্মবেশে আসা এক দেবতার দ্বারা সজ্জিত হয়ে রাজকুমার সিদ্ধার্থ প্রাসাদে প্রত্যাবর্তন করেন।[৪৯] ফেরার পথে কপিলাবস্তুর কিসা গোতমী[note ৭] নামে এক রমণীর কণ্ঠে রাজকুমারের সৌন্দর্যবর্ণনাকারী একটি গান তিনি শুনেছিলেন। এই গানে নির্বৃতা (পালি: নিব্বুতা) বলে একটি কথা ছিল, যার অর্থ “পরম সুখময়, শান্ত অবস্থা” ও “নিবারিত, নির্বাণপ্রাপ্ত” – দুইই হয়। এই কারণেই গানটি তাঁকে মুগ্ধ করে এবং তিনি ধরে নেন যে তাঁর যে নির্বাণের অনুসন্ধানে বের হওয়ার সময় হয়েছে এই গানই তার লক্ষণ।[৫২] ফউচার এই ঘটনাটির বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন:

যেমন করে অভিসিঞ্চিত দ্রবণে পড়া একটি স্ফটিক স্ফটিকীকরণ সম্পূর্ণ করে, তেমনি করে একটি শব্দের বিস্ময়কর শক্তি তাঁর সমস্ত অস্পষ্ট ও ইতস্তত বিক্ষিপ্ত আকাঙ্ক্ষাকে রূপ দান করেছিল। সেই মুহুর্তেই তিনি স্বতঃস্ফূর্তভাবে আবিষ্কার করেন তাঁর জীবনের লক্ষ্য সম্মুখে উপস্থিত।[৫৩]

এই উপাখ্যানের কোনও কোনও পাঠান্তরে দেখা যায়, গানটি শুনে খুশি হয়ে রাজকুমার সেই রমণীকে একটি মুক্তার মালা উপহার দিচ্ছেন। নীতিকথামূলক গ্রন্থ ললিতবিস্তারে দেখা যায়, প্রাসাদত্যাগের পূর্বে রাজকুমার সিদ্ধার্থ তাঁর পিতার কাছে নগর ত্যাগ করে বনবাসের অনুমতি প্রার্থনা করতে যান। কিন্তু শুদ্ধোদন বলেন যে, পুত্রকে রাখতে তিনি সব কিছু দিতে পারেন। তখন সিদ্ধার্থ তাঁর পিতাকে জিজ্ঞাসা করেন যে তিনি তাঁকে বার্ধক্য, জরা ও মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করতে পারবেন কিনা: রাজা উত্তর দেন যে তিনি পারবেন না।[৫৪][৫৫] পুত্র প্রাসাদত্যাগে বদ্ধপরিকর জেনে শেষপর্যন্ত তিনি তাঁকে আশীর্বাদ করেন।[৫৬] সেইদিন মধ্যরাতে রাজকুমার সিদ্ধার্থ শয্যা থেকে উত্থান করেন এবং দেখেন যে তাঁর পরিচারিকা-গায়িকাবৃন্দ অনাকর্ষণীয় ভঙ্গিতে মেঝেতে শুয়ে রয়েছে। তাদের কারও কারও মুখ থেকে লালাও ঝরছে।[৫৫][৫৭] রাজকুমারের মনে হয়, তিনি যেন শ্মশানে শব-পরিবেষ্টিত হয়ে রয়েছেন।[৫৮][৫৭] ভারততত্ত্ববিদ ভিক্ষু তেলওয়াত্তে রাহুল বলেছেন যে, এখানেই একটি বক্রাঘাত রয়েছে। রাজা শুদ্ধোদন সেই পরিচারিকাবৃন্দকে পাঠিয়েছিলেন রাজকুমারকে গৃহস্থ জীবন ত্যাগ থেকে নিবৃত্ত করে অন্যমনস্ক করে রাখার জন্য, কিন্তু তারা সম্পূর্ণ বিপরীত এক ঘটনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।[৫৯] রাজকুমার সিদ্ধার্থ উপলব্ধি করেন, মানুষের অস্তিত্ব নিয়ন্ত্রিত হয় দুক্খ কর্তৃক এবং মানুষের শরীর অনিয়ত ও অশুভ প্রকৃতির।[৬০] ললিতবিস্তার গ্রন্থে এই কাহিনির আরেকটি পাঠান্তর পাওয়া যায়। সেই পাঠান্তরে দেখা যায়, গায়িকারা রাজকুমারকে প্রণয়সংগীত শোনাচ্ছিলেন, কিন্তু দেবতাদের প্রভাবে রাজকুমার বোঝেন যে গানগুলি অনাসক্তির স্তুতি করছে এবং সেই সব গানই তাঁকে পূর্ব পূর্ব জীবনে গ্রহণ করা বুদ্ধত্বের শপথের কথা মনে করিয়ে দেয়।[৫৭] সেই রাতে রাজকুমার সিদ্ধার্থ পাঁচটি ভিন্ন ভিন্ন স্বপ্ন দেখেছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি বুঝেছিলেন যে সেই স্বপ্নগুলি বুদ্ধ রূপে তাঁর ভাবী কর্তব্যের ইঙ্গিত বহন করছিল।[৬১][৬২]

প্রাসাদত্যাগ

Ivory tusk showing a woman and a child sleeping on a bed, and a man standing besides the bed.
আধ্যাত্মিক জীবনের সন্ধানে প্রাসাদ ত্যাগের অব্যবহিত পূর্বে রাজকুমার সিদ্ধার্থ তাঁর স্ত্রী ও সদ্যজাত শিশুপুত্রের দিকে একবার দৃষ্টিনিক্ষেপ করেন। বুদ্ধজীবন চিত্রণকারী খোদাইকৃত গজদন্ত, অষ্টাদশ-ঊনবিংশ শতাব্দী, ভারত

দৃশ্য চতুষ্টয় দর্শন এবং পরবর্তী ঘটনাবলিতে বিচলিত রাজকুমার পিতার ইচ্ছার বিরুদ্ধেই মধ্যরাতে প্রাসাদ ত্যাগ করে পরিব্রাজক সন্ন্যাসীর জীবন অলবম্বনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।[৬৩] পত্নী যশোধরা ও পুত্রকেও তিনি প্রাসাদে রেখে যান।[৬৪] প্রাসাদ ত্যাগের পূর্বে তিনি একবার পত্নী ও সদ্যজাত সন্তানের দিকে দৃষ্টিপাত করেছিলেন। কিন্তু নিজের ইচ্ছাশক্তি দুর্বল হয়ে যেতে পারে এই ভয়ে পুত্রকে কোলে নিয়ে আদর না করেই তিনি পরিকল্পনা মাফিক প্রাসাদ ত্যাগ করেন।[৬৫][৬৬] এই কাহিনির কোনও কোনও পাঠান্তরে বলা হয়েছে যে, রাজকুমারকে প্রাসাদ ত্যাগে সাহায্য করার জন্য দেবতারা রাজপরিবারের অন্যান্য সদস্যদের গভীর নিদ্রায় আচ্ছন্ন করে রেখেছিলেন।[৬৭][৫৬] এই কারণে ছন্দক ও কন্থক রাজপরিবারকে জাগরিত করার চেষ্টা করেও অসমর্থ হন।[৫৬] যদিও কোনও কোনও বিবরণে দেখা যায়, রাজকুমার তাঁর নিদ্রিত পিতাকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে প্রাসাদ ত্যাগ করেন।[৫৮][৫৬] শেষপর্যন্ত ছন্দক ও কন্থক উভয়েই রাজকুমারের প্রাসাদত্যাগের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানায়। কিন্তু রাজকুমার তাতে কর্ণপাত করেন না।[৬৮]

শেষে প্রাসাদ ত্যাগ করে রাজকুমার আরেকবার ফিরে তাকান এবং শপথ করেন যে বোধিলাভ করে তিনি ফিরবেন না। বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থগুলিতে বলা হয়েছে যে, এরপর মার (বৌদ্ধধর্মে অমঙ্গলের মূর্তরূপ) রাজকুমার সিদ্ধার্থের সম্মুখীন হয়ে চেষ্টা করে যাতে তিনি সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন এবং চক্রবর্তী হন। কিন্তু মার ব্যর্থ হয়।[৫৬] যদিও এই কাহিনির অধিকাংশ পাঠান্তরে, এমনকি চিত্রকল্পগুলিতেও এমন কোনও ঘটনা দেখা যায় না।[৬৯] কোনও কোনও পাঠান্তর ও চিত্রকল্পে, মারের স্থানে যশোধরার পিতা মহানামন (পালি: মহানাম) বা স্থানীয় নগরলক্ষ্মীকে (নগরের রক্ষয়িত্রী দেবী) দেখা যায়।[৭০] রাজকুমার সিদ্ধার্থ এরপর অশ্ব ও সারথি ছন্দককে নিয়ে তিনটি রাজ্য পার হয়ে অনোমিয়া নদীর (পালি: অনোমা) তীরে উপনীত হন। সেখানে তিনি তাঁর সকল অলংকার ও রাজপোষাক ছন্দককে দান করেন, মস্তক মুণ্ডন করেন এবং সন্ন্যাসীর বেশ ধারণ করেন।[note ৮] বৌদ্ধ বিশ্বাস অনুযায়ী, রাজকুমার নিজের কেশগুচ্ছ হাওয়ায় ভাসিয়ে দেন এবং দেবতারা তা তুলে নিয়ে স্বর্গের সিংহাসনে স্থাপন করেন।[৭২] ব্রহ্মা-দেবতা ঘটিকার তাঁকে কাষায় বস্ত্র ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসগুলি প্রদান করেন।[৭৩][৫৬] তারপর সিদ্ধার্থ ছন্দককে সান্ত্বনা দিলেন এবং সারথিকে প্রাসাদে ফেরত পাঠালেন তাঁর পিতাকে সংবাদ দেওয়ার জন্য এবং নিজে নদী পার হলেন। ছন্দকের মাধ্যমে সিদ্ধার্থ শুদ্ধোদনকে এই সংবাদ পাঠিয়েছিলেন যে, তিনি এই জীবন বিদ্বেষ বা ভালোবাসারা অভাবজনিত কারণে গ্রহণ করেননি, এমনকি "স্বর্গলাভের ইচ্ছাতেও" করেননি, বরং করেছেন জন্ম ও মৃত্যুর চক্রের পরিসমাপ্তি ঘটাতে।[৭৪] ছন্দক যে শুধু গোড়া থেকে সিদ্ধার্থের গৃহত্যাগের সাক্ষী ছিল তা-ই নয়, বরং সিদ্ধার্থের সন্ন্যাস গ্রহণের প্রত্যক্ষদর্শী ছিল। তাকে এই ঘটনা স্বচক্ষে দেখতে হয়েছিল যাতে সে প্রাসাদে ফিরে গিয়ে রাজপরিবারকে জানাতে পারে যে সিদ্ধার্থের এই সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।[৭৫] পূর্বতন রাজকুমার কর্তৃক ছন্দক ও তাঁর অশ্ব কন্থককে প্রাসাদে প্রেরণই ছিল জগতের সঙ্গে তাঁর শেষ বন্ধন ছেদন।[৭৬][৫৬] ছন্দক অনিচ্ছাভরে সেই স্থান ত্যাগ করে; রাজকুমারের বিরহ সহ্য করে না পেরে কন্থক মৃত্যুবরণ করে।[৫৬][৭৭] (যদিও কোনও কোনও পাঠান্তরে দেখা যায়, রাজকুমার সিদ্ধার্থ ছন্দকের সঙ্গে প্রথমে প্রাসাদে প্রত্যাবর্তন করেছিলেন।)[৭৮][৭৯]

পূর্বতন রাজকুমার বনের মধ্য দিয়ে নিজের যাত্রা অব্যাহত রাখেন। সম্ভবত তিনি মল্ল রাজ্যের অন্তর্গত বনাঞ্চলের মধ্য দিয়ে গিয়েছিলেন। কোনও কোনও বিবরণ অনুযায়ী, এই সময়ই এক কাঠুরিয়া বা শিকারীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর তিনি রাজপোষাক ত্যাগ করে সাধারণ পোষাক পরিধান করেন এবং রাজপোষাক সেই লোকটির পোষাকের সঙ্গে বদল করে নেন। কোনও কোনও পাঠান্তরে এই ব্যক্তিকে ছদ্মবেশী ইন্দ্র রূপে চিহ্নিত করা হয়েছে।[৮০] মূর্তিবিদ্যা বিশারদ অ্যানা ফিলিগেঞ্জি মনে করেন যে, এই ধরনের পোষাক-বদল ইঙ্গিত করে যে গৌতম নগরজীবনের পরিবর্তে সমাজের এক অধিকতর পরিমাণে "আদিম" ধরনের সঙ্গে যুক্ত হতে চলেছেন।[৮১] তারপর সন্ন্যাসী গৌতম উত্তরাপথ হয়ে রাজগৃহে (অধুনা রাজগির) উপস্থিত হন।[৮২] সেখানে গৌতমের সঙ্গে রাজা বিম্বিসারের সাক্ষাৎ হয়। গৌতমের আচার-আচরণে প্রীত হয়ে রাজা একজন ভৃত্য প্রেরণ করে গৌতমের সঙ্গে নিজের রাজ্য ভাগাভাগি করে নিতে চান। কোনও কোনও সূত্র মতে, রাজা বিম্বিসার গৌতমকে মন্ত্রীপদ গ্রহণের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। গৌতম রাজাকে প্রত্যাখ্যান করলেও তাঁকে প্রতিশ্রুতি দেন যে, বোধিলাভের পর তিনি ফিরে আসবেন।[৮৩]

এদিকে রাজপরিবার যখন উপলব্ধি করেন যে রাজকুমার সত্যই গৃহত্যাগী হয়েছেন, তখন তাঁরা দুঃখে কাতর হয়ে পড়েন। তবে সেই দুঃখ তাঁরা আংশিকভাবে কাটিয়ে উঠেছিলেন রাহুলকে লালনপালন করার সময়। রানি সিদ্ধার্থের দুঃখ ভোলার জন্য রাজকুমার অলংকার একটি পুকুরে নিক্ষেপ করেছিলেন।[৮৪]

মতানৈক্য

পালি সূত্র থেকে জানা যায় যে, রাজকুমার সিদ্ধার্থের প্রাসাদত্যাগের ঘটনা ঘটেছিল আষাঢ় (পালি: অসালহ) মাসের পূর্ণিমা তিথিতে।[২০] কিন্তু সর্বাস্তিবাদ ও ধর্মগুপ্তক সম্প্রদায়ের ধর্মগ্রন্থগুলিতে উল্লিখিত হয়েছে যে, এই ঘটনা ঘটেছিল বৈশাখ ([পালি: বেসাখ) মাসে।[৮৫] কোন তিথিতে রাজকুমার সিদ্ধার্থ গৃহত্যাগ করেছিলেন তা নিয়েও পুথিগত মতানৈক্য বিদ্যমান। কোনও কোনও গ্রন্থে বলা হয়েছে যে তিনি শুক্ল পক্ষের অষ্টমী তিথিতে গৃহত্যাগ করেছিলেন, আবার কোনও কোনও গ্রন্থে বলা হয়েছে যে সেদিন ছিল পূর্ণিমা। চীনা অনুবাদক হিউয়েন সাঙ (আনুমানিক ৬০২-৬৬৪ খ্রিস্টাব্দ) পূর্ণিমা তিথির পক্ষেই মত প্রকাশ করেছেন।[৮৬]

অন্যান্য আদি বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থগুলিতে রাহুলের জন্ম সম্পর্কেও ভিন্ন বিবরণ পাওয়া যায়। মহাবস্তু ও মূলসর্বাস্তিবাদ সম্প্রদায়ের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছে যে, রাজকুমার সিদ্ধার্থের গৃহত্যাগের সন্ধ্যাতেই রাহুল মাতৃগর্ভে প্রবেশ করেন এবং ভূমিষ্ঠ হন ছয় বছর পর সেই দিন যেদিন সিদ্ধার্থ বোধিলাভ করেছিলেন।[৮৭]

মূলসর্বাস্তিবাদীরা এবং পরবর্তীকালে অভিনিষ্ক্রমণ সূত্র প্রভৃতি চীনা গ্রন্থে এই দীর্ঘ গর্ভাবস্থার দুই ধরনের ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে: একটি ব্যাখ্যা হল এই যে, এই দীর্ঘায়িত গর্ভাবস্থা যশোধরা ও রাহুলের পূর্বজন্মের কর্মের ফল। দ্বিতীয় ব্যাখ্যাটি অধিকতর প্রকৃতিবাদী। এই ব্যাখ্যা মতে, যশোধরা নিজে তপোপ্রভাবে জরায়ুর বৃদ্ধিকে সংহত করে রেখেছিলেন।[৮৮][৮৯] বৌদ্ধতত্ত্ববিদ জন এস. স্ট্রং মনে করেন যে এই দুই বিকল্প বিবরণ রাজকুমার সিদ্ধার্থের বোধিলাভের সন্ধানে যাত্রা এবং মা হিসেবে যশোধরার পথের মধ্যে এক সমান্তরাল সম্পর্ক স্থাপন করেছে এবং ক্রমে ক্রমে তাঁরা দু’জনেই একই সময়ে নিজেদের কাঙ্ক্ষিত বস্তু লাভ করেছেন।[৯০]

আরও দেখুন

পাদটীকা

  1. চীনা ভাষায় এই গ্রন্থটির নামের অর্থ ‘অভিনিষ্ক্রমণের সূত্র’ হলেও বৌদ্ধধর্ম বিশারদ হুবার্ট ডার্ট ‘বুদ্ধের প্রকৃত কার্যকলাপের সংকলন-বিষয়ক সূত্র’ অর্থটিই গ্রহণ করেছেন।[৮]
  2. কোনও কোনও পাঠান্তরে দেখা যায়, ষাট জন ব্রাহ্মণ স্বপ্ন ব্যাখ্যা করছেন[১৫] এবং ১০৮ জন ব্রাহ্মণ আমন্ত্রিত হয়েছেন জাতকের নামকরণের জন্য।[১৬] এছাড়াও দেখা যায়, শিশুর প্রতি অসিতের মন্তব্য ব্রাহ্মণদের নিমন্ত্রণ জানানোর আগে ঘটেছিল এবং সেই মন্তব্যই ছিল ব্রাহ্মণদের আমন্ত্রণ জানানোর কারণ।[১৭]
  3. যদিও কোনও কোনও পাঠান্তরে জম্বু বৃক্ষের তলায় ধ্যানের ঘটনাটিকে উপাখ্যানে আরও পরে স্থান দেওয়া হয়েছে।[২৬][২৭]
  4. অধিকাংশ প্রথাগত ধর্মগ্রন্থগুলিতে বলা হয়েছে, গৃহত্যাগের সময় রাজকুমারের বয়স ছিল ঊনত্রিশ। কোনও কোনও চীনা অনুবাদে যদিও বলা হয়েছে সেই সময় তিনি ছিলেন উনিশ বছরের যুবক।[৩৩]
  5. কোনও কোনও প্রথাগত সূত্রের মতে, রাজকুমার সিদ্ধার্থের বয়স তখনও ষোলো।[৪১] কিন্তু কোনও কোনও সূত্রের মতে রাজকুমারের প্রাসাদ ত্যাগের সাত দিন পূর্বে রাহুলের জন্ম হয়েছিল।[৪২][২৩]
  6. অন্যান্য ধর্মগ্রন্থগুলিকে ‘রাহু’ শব্দের ভিন্ন অর্থ করা হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, পালি অপদান গ্রন্থে এবং মূলসর্বাস্তিবাদী সম্প্রদায়ের সন্ন্যাস নিয়ম-সংক্রান্ত গ্রন্থগুলিতে প্রাপ্ত বিবরণগুলিতে বলা হয়েছে যে, ‘রাহু’ শব্দটি চন্দ্রগ্রহণের দ্যোতক। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, রাহু নামক অসুরের দ্বারা চন্দ্রগ্রহণ সংঘটিত হয়।[৪৭] অপদানে বলা হয়েছে যে, যেমন করে রাহুর দ্বারা চন্দ্র বাধাপ্রাপ্ত হয়, ঠিক তেমনই ভাবে রাজকুমার সিদ্ধার্থ রাহুলের জন্মের ফলে বাধাপ্রাপ্ত হয়েছিলেন।[৪৭][৪৮] রাহুলের নামকরণের জ্যোতিষ-সংক্রান্ত তত্ত্বে আরও বিশ্বাসযোগ্যতা প্রদান করা হয়েছে পূর্ববর্তী বুদ্ধদের পুত্রদেরও গ্রহপ্রভাব-সংক্রান্ত অনুরূপ নামকরণের বিষয়টি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে।[৪৬]
  7. এই কাহিনির মূলসর্বাস্তিবাদী পাঠে কিসার নাম মৃগজা এবং মহাবস্তু পাঠান্তরে নাম মৃগী[৫০] কোনও কোনও বিবরণ অনুযায়ী, রাজকুমার যাওয়ার ঠিক পূর্বে তিনি রাজকুমারের পত্নীতে পরিণত হন।[৫১] এই কিসা এবং পরবর্তীকালে বুদ্ধের শিষ্যত্ব গ্রহণকারী কিসা গোতমী এক ব্যক্তি নন।
  8. মহীশাসক ও ধর্মগুপ্তক সহ কোনও কোনও সম্প্রদায়ের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছে কোনও পরিচারকই রাজকুমারের সঙ্গে আসেননি।[৭১]

তথ্যসূত্র

  1. আলবেরি ২০১৭, পৃ. ৩৬০।
  2. দেখুন বেশার্ট (২০০৪, p. ৮৫), ডেগ (২০১০, pp. ৫১–৫২) ও সারাও (২০১৭, বায়োগ্রাফি অফ দ্য বুদ্ধ অ্যান্ড আর্লি বুদ্ধিজম)। সারাও আদিকালীন ধর্মোপদেশগুলির কথা এবং ডেগ বিনয়ের কথা উল্লেখ করেছেন।
  3. লুকজানিৎজ ২০১০, পৃ. ৫০, টীকা ৪৮।
  4. বেশার্ট ২০০৪, পৃ. ৮৫।
  5. ডেগ ২০১০, পৃ. ৫২।
  6. তানাবি ২০১৮, পৃ. ৪২৭।
  7. হার্ভি ২০১৩
  8. ডার্ট ২০০৪, পৃ. ৫৬।
  9. দেখুন ক্রসবি (২০১৪, pp. ২৯–৩১) ও স্ট্রং (২০১৫, পাস্ট বুদ্ধজ অ্যান্ড দ্য বায়োগ্রাফিক্যাল ব্লুপ্রিন্ট, সারণি ২.২.)। স্ট্রং পর্যবেক্ষণের ব্যাপ্তির কথা উল্লেখ করেছেন।
  10. ক্রসবি ২০১৪, পৃ. ৩০।
  11. ডেগ ২০১০, পৃ. ৫০–৫১।
  12. তানাবি ২০১৮, পৃ. ৪২৬।
  13. স্ট্রং ২০০১, লাইফস্টোরিজ অ্যান্ড বুদ্ধোলজি: দ্য ডেভেলপমেন্ট অফ আ বুদ্ধ-লাইফ ব্লুপ্রিন্ট।
  14. দেখুন মালালাসেকেরা (১৯৬০, খণ্ড ১, গোতম), ব্রিজওয়াটার (২০০০)সারাও (২০১৭, p. ১৮৬)। সারাও মাঙ্গলিক লক্ষণগুলির কথা এবং মালালাসেকেরা আট ব্রাহ্মণের কথা উল্লেখ করেছেন। জন্মদাত্রী মাতার স্বপ্ন ও অসিতের জন্য দেখুন স্মার্ট (১৯৯৭, p. ২৭৬)। পিতার স্বপ্নের জন্য দেখুন মেয়ার (২০০৪, p. ২৩৮)।
  15. পেনার ২০০৯, পৃ. ২২।
  16. আয়রনস ২০০৮, পৃ. ২৮০, কৌণ্ডিন্য।
  17. কলিনস ১৯৯৮, পৃ. ৩৯৩।
  18. দেখুন লোপেজ, ডি.এস. (১২ জুলাই ২০১৯)। "বুদ্ধ – বায়োগ্রাফি অ্যান্ড ফ্যাক্টস" [বুদ্ধ – জীবনী ও ঘটনাবলি]। এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৯ স্ট্রং (২০১৫, বার্থ অ্যান্ড চাইল্ডহুড)। স্ট্রং উল্লেখ করেছেন যে, অসিত একাই এই ভবিষ্যৎবাণী করেন।
  19. টাইল ২০০৩
  20. মালালাসেকেরা ১৯৬০, খণ্ড ১, গোতম
  21. বেশার্ট ২০০৪, পৃ. ৮৩, ৮৫।
  22. দেখুন লোপেজ, ডি. এস. (১২ জুলাই ২০১৯)। "বুদ্ধ – বায়োগ্রাফি অ্যান্ড ফ্যাক্টস" [বুদ্ধ – জীবনী ও ঘটনাবলি]। এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৯ পেনার (২০০৯, p. ২৪)। পরিচারিকা-সংক্রান্ত তথ্যের জন্য দেখুন পেনার।
  23. সারাও ২০১৭, বায়োগ্রাফি অফ দ্য বুদ্ধ অ্যান্ড আর্লি বুদ্ধিজম।
  24. স্ট্রং ২০১৫, দ্য বিগিংস অফ ডিসকনটেন্ট।
  25. স্ট্রং ২০১৫, দ্য বিগিনিংস অফ ডিসকনটেন্ট।
  26. টমাস ১৯৫১, পৃ. ১৩৬।
  27. ফউচার ২০০৩, পৃ. ৬৮।
  28. স্মার্ট ১৯৯৭, পৃ. ২৭৬।
  29. পেনার ২০০৯, পৃ. ২৩।
  30. স্ট্রং ২০১৫
  31. স্ট্রং ২০০১, আপব্রিংগিং ইন দ্য প্যালেস।
  32. হার্ভি ২০১৩, পৃ. ১৭।
  33. আলবেরি ২০১৭, পৃ. ৩৭০–৩৭১, টীকা ২৮।
  34. দেখুন পেনার (২০০৯, pp. ২৪–২৭) ও Hiltebeitel (২০১১, p. ৬৩২)। হিল্টেবেইটেল উল্লেখ করেছেন যে চতুর্থ দৃশ্যটি দৈব শক্তিবলে উপস্থিত হয়নি, যদিও লোপেজ & ম্যাকক্র্যাকেন (২০১৪, p. ২৪)-এ উল্লিখিত যে, শাস্ত্রের বিবরণে সন্ন্যাসীকে এক ছদ্মবেশী দেবতা বলে বর্ণনা করা হয়েছে।
  35. লোপেজ ও ম্যাকক্র্যাকেন ২০১৪, পৃ. ২১।
  36. পেনার ২০০৯, পৃ. ২৪–২৫।
  37. ওয়ার্ডার ২০০০, পৃ. ৩২২।
  38. বারেউ ১৯৭৪, পৃ. ২৪৩।
  39. আশা ও দুঃখের সঙ্গে সম্পর্কের জন্য দেখুন স্ট্রং (২০১৫, দ্য বিগিনিংস অফ ডিসকনটেন্ট)। অহিংসার জন্য দেখুন ওয়ার্ডার (২০০০, p. ৩২২)।
  40. পেনার ২০০৯, পৃ. ২৬।
  41. কেওন ২০০৪, পৃ. ২৬৭।
  42. মালালাসেকেরা ১৯৬০, রাহুলমাতা
  43. পাওয়ার্স ২০১৩, রাহুল।
  44. সদ্ধসেনা ২০০৩, পৃ. ৪৮১।
  45. আয়রনস ২০০৮, পৃ. ৪০০, রাহুল।
  46. রাহুল ১৯৭৮, পৃ. ১৩৬।
  47. মালালাসেকেরা ১৯৬০, রাহুল
  48. ক্রসবি ২০১৩, পৃ. ১০৫।
  49. টমাস ১৯৩১, পৃ. ৫৩।
  50. স্ট্রং ২০০১, পৃ. ২০৬।
  51. টমাস ১৯৩১, পৃ. ৫৪ টীকা ১।
  52. কলিনস (১৯৯৮, p. ৩৯৩)। দ্বিবিধ অনুবাদার্থের জন্য দেখুন স্ট্রং (২০০১, ইনসাইটমেন্টস টু লিভ হোম)। গানের কথিত শব্দটির সংস্কৃত প্রতিশব্দের জন্য দেখুন হিল্টেবেইটেল (২০১১, p. ৬৪৪)।
  53. ফউচার ২০০৩, পৃ. ৭৩।
  54. ফউচার ২০০৩, পৃ. ৭৩–৭৪।
  55. পাওয়ারস ২০১৬, পৃ. ১৫।
  56. স্ট্রং ২০০১, দ্য গ্রেট ডিপার্চার।
  57. স্ট্রং ২০০১, ইনসাইটমেন্টস টু লিভ হোম।
  58. স্ট্রং ২০১৫, দ্য গ্রেট ডিপার্চার।
  59. রাহুল ১৯৭৮, পৃ. ২৪২।
  60. দেখুন শোবার (২০০৪, p. ৪৫) ও স্ট্রং (২০০১, ইনসাইটমেন্টস টু লিভ হোম)। স্ট্রং মানবশরীরের প্রকৃতির কথা উল্লেখ করেছেন।
  61. বিয়াল ১৮৭৫, পৃ. ১২৮–১২৯।
  62. জোনস ১৯৫২, পৃ. ১৩১।
  63. রেনল্ডস & হ্যালিসে (১৯৮৭)-এ এই ঘটনা রাজকুমারের পিতার ইচ্ছাবিরুদ্ধ বলে উল্লিখিত হয়েছে। স্মার্ট (১৯৯৭, p. ২৭৬)-এ সময়ের উল্লেখ রয়েছে।
  64. ব্রিজওয়াটা ২০০০
  65. পেনার ২০০৯, পৃ. ২৭।
  66. কলিনস ১৯৯৮, পৃ. ৩৯৪।
  67. ওহনুমা ২০১৬, কন্থক ইন দ্য গ্রেট ডিপার্চার।
  68. ফউচার ২০০৩, পৃ. ৭৬।
  69. স্কিলিং ২০০৮, পৃ. ১০৬–১০৭।
  70. দেখুন স্ট্রং (২০০১, দ্য গ্রেট ডিপার্চার)। নগরলক্ষ্মীর জন্য দেখুন ফউচার (২০০৩, p. ৭৭)।
  71. পোনস ২০১৪, পৃ. ২৯।
  72. স্ট্রং (২০০১, দ্য গ্রেট রিনান্সিয়েশন)। তিন রাজ্যের জন্য দেখুন টমাস (১৯৫১, p. ১৩৭)।
  73. পেনার ২০০৯, পৃ. ২৮।
  74. পেনার ২০০৯, পৃ. ১৫৪।
  75. ফউচার ২০০৩, পৃ. ৭৮।
  76. ওহনুমা ২০১৬
  77. কেওন ২০০৪, পৃ. ১৩৭, কন্থক।
  78. ওহনুমা ২০১৬, কন্থক অ্যাজ দ্য বুদ্ধ’জ স্কেপগোট।
  79. স্টং ২০০১, দ্য গ্রেট ডিপার্চার।
  80. দেখুন পাওয়ারস (২০১৬, p. ১৫) ও স্ট্রং (২০১৫, দ্য গ্রেট ডিপার্চার)। মল্ল রাজ্যের জন্য, দেখুন শুম্যান (১৯৮২, p. ৪৫)। ইন্দ্রের জন্য দেখুন রাহুল (১৯৭৮, p. ২৪৬)।
  81. ফিলিগেঞ্জি ২০০৫, পৃ. ১০৬–১০৭।
  82. হিরাকাওয়া ১৯৯০, পৃ. ২৪।
  83. দেখুন স্ট্রং (২০০১, দ্য গ্রেট ডিপার্চার) ও স্ট্রং (২০১৫, দ্য গ্রেট ডিপার্চার)। ২০০১ সালের বইটিতে প্রতিশ্রুতির উল্লেখ আছে। ভৃত্য ও মন্ত্রীপদের জন্য দেখুন হিরাকাওয়া (১৯৯০, p. ২৫)।
  84. ফউচার ২০০৩, পৃ. ৭৮-৭৯।
  85. অ্যালবেরি ২০১৭, পৃ. ৩৬০-৩৬১।
  86. অ্যালবেরি ২০১৭, পৃ. ৩৭০–৩৭১ টীকা ২৮।
  87. দেখুন বাসওয়েল & লোপেজ (২০১৩, রাহুল) ও স্ট্রং (২০০১, দ্য গ্রেট রিনান্সিয়েশন)। মহাবস্তুর জন্য দেখুন লোপেজ & ম্যাকক্র্যাকেন (২০১৪, p. ৩১)।
  88. মিকস ২০১৬, পৃ. ১৩৯ – ৪০।
  89. সেসন ও ল ২০০৮, পৃ. ৬৯।
  90. স্ট্রং ১৯৯৭, পৃ. ১১৯।

উল্লেখপঞ্জি

  • আলমন্ড, পি. (১৯৮৭), "দ্য বুদ্ধ অফ ক্রিস্টেনডোম: আ রিভিউ অফ দ্য লেজেন্ড অফ বারলাম অ্যান্ড জোসেফাট" [খ্রিস্টরাজ্যের বুদ্ধ: বারলাম ও জোসেফাটের কিংবদন্তির একটি পর্যালোচনা], রিলিজিয়াস স্টাডিজ, ২৩ (৩): ৩৯১–৪০৬, ডিওআই:10.1017/S0034412500018941 
  • অনালয়ো, ভিক্ষু (২০১৭), আ মেডিটেটর’স লাইফ অফ দ্য বুদ্ধ: বেসড অন দি আর্লি ডিসকোর্সেস [বুদ্ধের এক ধ্যানশীল জীবন: আদি আলোচনাগুলির ভিত্তিতে রচিত], উইন্ডহর্স পাবলিকেশনস, আইএসবিএন 978-1-911407-00-3 
  • আলবেরি, হেনরি (২০১৭), "অ্যাস্ট্রো-বায়োগ্রাফিজ অফ শাক্যমুনি অ্যান্ড দ্য গ্রেট রিনান্সিয়েশন ইন গান্ধারান আর্ট", শীল, কমল; উইলেমেন, চার্লস; জিস্ক, কেনেথ, ফ্রম লোকাল টু গ্লোবাল: পেপারস ইন এশিয়ান হিস্ট্রি অ্যান্ড কালচার। প্রফ. একে নারায়ণ কোমেমোরেশন ভলিউম [স্থানীয় থেকে বিশ্বজনীন: এশীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি-বিষয়ক গবেষণাপত্র। একে নারায়ণ স্মারক সংখ্যা], , বুদ্ধিস্ট ওয়ার্ল্ড প্রেস, পৃষ্ঠা ৩৪৬–৩৮২, আইএসবিএন 9789380852744, ২৪ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা 
  • আর্ল্ট, আর.; হিয়ামা, এস. (২০১৬), "নিউ এভিডেন্স ফর দি আইডেন্টিফিকেশন অফ দ্য ফিগার উইথ আ বো ইন ডেপিকশনস অফ দ্য বুদ্ধ'জ লাইফ ইন গান্ধারান আর্ট" [গান্ধার শিল্পকলায় বুদ্ধের জীবন চিত্রণে ধনুর্ধারী মূর্তিটি শনাক্তকরণে নতুন প্রমাণসমূহ], ডিসট্যান্ট ওয়ার্ল্ডস জার্নাল, : ১৮৭–২০৫ 
  • আর্মস্ট্রং, কারেন (২০০১), বুদ্ধ, প প্রিন্টস, আইএসবিএন 978-1-4395-6868-2 
  • বার্বার, এ. ডব্লিউ. (২০০৫), "বুদ্ধিস্ট ক্যালেন্ডার", ডেভিস, ই. এল., এনসাইক্লোপিডিয়া অফ কনটেম্পোরারি চাইনিজ কালচার, রটলেজ, পৃষ্ঠা ৬৭–৬৮, আইএসবিএন 0-203-64506-5 
  • বারে, এ. (১৯৭৪), "La jeunesse du Buddha dans les Sûtrapitaka et les Vinayapitaka anciens" [সূত্রপিটক ও প্রাচীন বিনয়পিটকে বুদ্ধের শৈশব] (পিডিএফ), Bulletin de l'École française d'Extrême-Orient (ফরাসি ভাষায়), ৬১ (১): ১৯৯–২৭৪, ডিওআই:10.3406/befeo.1974.5196 [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  • বারোনি, হেলেন জে. (২০০২), দি ইলাস্ট্রেটেড এনসাইক্লোপিডিয়া অফ জেন বুদ্ধিজম [জেন বৌদ্ধধর্মের সচিত্র বিশ্বকোষ], রোজেন পাবলিশিং গ্রুপ, আইএসবিএন 978-0-8239-2240-6 
  • বেশার্ট, হেইনজ (২০০৪), "বুদ্ধ, লাইফ অফ দ্য", বাসওয়েল, রবার্ট ই., এনসাইক্লোপিডিয়া অফ বুদ্ধিজম, টমসন গেল, পৃষ্ঠা ৮২–৮৮, আইএসবিএন 0-02-865720-9 
  • বেল, স্যামুয়েল (১৮৭৫), র‍্য রোমান্টিক লেজেন্ড অফ শাক্য বুদ্ধ [শাক্য বুদ্ধের রোম্যান্টিক কিংবদন্তি] (পিডিএফ), ট্রাবনার অ্যান্ড কোম্পানি, ওসিএলসি 556560794 
  • ব্লুম, এম. এল. (২০০৪), "ডেথ", বাসওয়েল, রবার্ট ই., এনসাইক্লোপিডিয়া অফ বুদ্ধিজম, টমসন গেল, পৃষ্ঠা 203–210, আইএসবিএন 0-02-865720-9 
  • ব্রেক, টি. (১৯৯৯), "দ্য রিলিজিয়াস মোটিভেশন অফ দি আর্লি বুদ্ধিস্টস" [আদি বৌদ্ধদের ধর্মীয় প্রেষণা], জার্নাল অফ দি আমেরিকান অ্যাকাডেমি অফ রিলিজিয়ন, ৬৭ (৪): ৮৪৯–৮৬৬, ডিওআই:10.1093/jaarel/67.4.849 
  • ব্রেকে, টি. (২০০৫), রিলিজিয়াস মোটিভেশন অ্যান্ড দি অরিজিনস অফ বুদ্ধিজম: আ সোশ্যাল-সাইকোলজিক্যাল এক্সপ্লোরেশন অফ দি অরিজিনিস অফ আ ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়ন [ধর্মীয় প্রেষণা ও বৌদ্ধধর্মের উৎস: একটি বিশ্বধর্মের উৎসের সামাজিক-মনস্তাত্ত্বিক অনুসন্ধান], রটলেজ, আইএসবিএন 978-1-135-78849-0 
  • ব্রিজওয়াটার, উইলিয়াম (২০০০), "বুদ্ধ", দ্য কলম্বিয়া এনসাইক্লোপিডিয়া (৬ষ্ঠ সংস্করণ), কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি প্রেস, ২১ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা 
  • বাসওয়েল, রবার্ট ই. জুনিয়ার; লোপেজ, ডোনাল্ড এস. জুনিয়ার (২০১৩), প্রিন্সটন ডিকশনারি অফ বুদ্ধিজম, প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি প্রেস, আইএসবিএন 978-0-691-15786-3 
  • কলিনস, এস. (১৯৯৮), নির্বাণ অ্যান্ড আদার বুদ্ধিস্ট ফেলিসিটিজ [নির্বাণ ও অন্যান্য বৌদ্ধ পরম সুখ], কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস, আইএসবিএন 978-0-521-57054-1 
  • ক্রসবি, কেট (২০১৩), "দি ইনহেরিটেন্স অফ রাহুল: অ্যাবানডনড চাইল্ড, বয় মংক, আইডিয়াল সন অ্যান্ড ট্রেনি", সেসন, ভেনেসা আর., লিটল বুদ্ধজ: চিল্ডরেন অ্যান্ড চাইল্ডহুডস ইন বুদ্ধিস্ট টেক্সটস অ্যান্ড ট্র্যাডিশনস, অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, পৃষ্ঠা ৯৭–১২৩, আইএসবিএন 978-0-19-994561-0 
  • ক্রসবি, কেট (২০১৪), থেরবাদ বুদ্ধিজম: কন্টিনিউইটি, ডাইভার্সিটি, অ্যান্ড আইডেন্টিটি [থেরবাদ বৌদ্ধধর্ম: অবিচ্ছিন্নতা, বৈচিত্র্য ও পরিচিতি], উইলি ব্ল্যাকওয়েল, আইএসবিএন 978-1-4051-8906-4 
  • ডেগ, এম. (২০১০), "চিপস ফ্রম আ বায়োগ্রাফিক্যাল ওয়ার্কশপ—আর্লি চাইনিজ বায়োগ্রাফিজ অফ দ্য বুদ্ধ: দ্য লেট বার্থ অফ রাহুল অ্যান্ড যশোধরা'জ এক্সটেন্ডেড প্রেগনেন্সি", কোভিল, এল.; রোসলার, ইউ.; শ, এস., লাইভস লিভড, লাইভস ইমাজিনড: বায়োগ্রাফি ইন দ্য বুদ্ধিস্ট ট্র্যাডিশনস [যাপিত জীবন, কল্পিত জীবন: বৌদ্ধ পরম্পরাসমূহে জীবনী], উইসডম পাবলিকেশনস ও অক্সফোর্ড সেন্টার ফর বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ, পৃষ্ঠা ৪৯–৮৮, আইএসবিএন 978-0-86171-578-7 
  • ডার্ট, হুবার্ট (২০০৪), "অন দ্য প্রেগনেন্সি অফ মায়া ২: লেট এপিসোডস" [মায়ার গর্ভাবস্থা প্রসঙ্গে ২: পরবর্তী পর্যায়সমূহ], জার্নাল অফ দি ইন্টারন্যাশনাল কলেজ ফর অ্যাডভান্সড বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ, : ২১৬–১৯৯, আইএসএসএন 1343-4128 
  • এলিয়াড, মার্সিয়া (১৯৮২), Histoire des croyances et des idees religieuses. Vol. 2: De Gautama Bouddha au triomphe du christianisme [ধর্মীয় ধারণার ইতিহাস: গৌতম বুদ্ধ থেকে খ্রিস্টধর্মের বিজয়] (ফরাসি ভাষায়), ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগো প্রেস, আইএসবিএন 0-226-20403-0 
  • ফিলিগেঞ্জি, আনা (২০০৫), "গেসচারস অ্যান্ড থিংস: দ্য বুদ্ধ'জ রোব ইন গান্ধারান আর্ট" [ইঙ্গিত ও বস্তুসকল: গান্ধার শিল্পকলায় বুদ্ধের পোষাক], ইস্ট অ্যান্ড ওয়েস্ট, Istituto Italiano per l'Africa e l'Oriente, ৫৫ (১/৪): ১০৩–১১৬, আইএসএসএন 0012-8376, জেস্টোর 29757639 
  • ফউচার, এ. (২০০৩), La vie du Bouddha, d'après les textes et les monuments de l'Inde [বুদ্ধের জীবন: ভারতের প্রাচীন গ্রন্থমালা ও স্মারক অনুযায়ী] (ফরাসি ভাষায়) (১ম ভারতীয় সংস্করণ), মুন্সিরাম মনোহরলাল, আইএসবিএন 81-215-1069-4  অজানা প্যারামিটার |orig-date= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  • ফ্র্যাংকলিন, জে. জে. (২০০৮), দ্য লোটাস অ্যান্ড দ্য লায়ন: বুদ্ধিজম অ্যান্ড দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ারবিনামূল্যে নিবন্ধন প্রয়োজন [পদ্ম ও সিংহ: বৌদ্ধধর্ম ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্য], কর্নেল ইউনিভার্সিটি প্রেস, আইএসবিএন 978-0-8014-4730-3 
  • গমব্রিক, রিচার্ড (২০০৬), থেরবাদ বুদ্ধিজম: আ সোশ্যাল হিস্ট্রি ফ্রম এনশিয়েন্ট বেনারস টু মডার্ন কলম্বো [থেরবাদ বৌদ্ধধর্ম: প্রাচীন বারাণসী থেকে আধুনিক কলম্বো পর্যন্ত একটি সামাজিক ইতিহাস] (২য় সংস্করণ), রটলেজ, আইএসবিএন 978-0-203-01603-9 
  • গুইনি, পল (২০১৮), ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়নস ইন প্র্যাকটিশ: আ কমপ্যারাটিভ ইন্ট্রোডাকশন [অনুশীলনে বিশ্বধর্মসমূহ: একটি তুলনামূলক পরিচিতি] (২য় সংস্করণ), জন উইলি অ্যান্ড সনস, আইএসবিএন 978-1-118-97228-1 
  • হার্ভি, পিটার (২০১৩), অ্যান ইন্ট্রোডাকশন টু বুদ্ধিজম: টিচিংস, হিস্ট্রি অ্যান্ড প্র্যাকটিশেস [বৌদ্ধধর্ম পরিচিতি: শিক্ষা, ইতিহাস ও প্রথা] (২য় সংস্করণ), কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস, আইএসবিএন 978-0-521-85942-4 
  • হিল্টেবেইটেল, আলফ (২০১১), ধর্ম: ইটস আর্লি হিস্ট্রি ইন ল, রিলিজিয়ন, অ্যান্ড ন্যারেটিভ [ধর্ম: আইন, ধর্ম ও উপাখ্যানে তার আদি ইতিহাস], অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, আইএসবিএন 978-0-19-539423-8 
  • হিরাকাওয়া, আকিরা (১৯৯০), আ হিস্ট্রি অফ ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজম: ফ্রম শাক্যমুনি টু আর্লি মহাযান [ভারতীয় বৌদ্ধধর্মের ইতিহাস: শাক্যমুনি থেকে আদি মহাযান], ইউনিভার্সিটি অফ হাওয়াই প্রেস, আইএসবিএন 0-8248-1203-4 
  • হাডসন, বি.; গুটম্যান, পি.; মুয়াং, ডব্লিউ. (২০১৮), "বুদ্ধ'জ লাইফ ইন কোনবাউং পিরিয়ড ব্রোঞ্জেস ফ্রম ইয়াজাগ্যো" [ইয়াজাগ্যো থেকে কোনবাউং যুগে ব্রোঞ্জে বুদ্ধের জীবন], জার্নাম অফ বার্মা স্টাডিজ, ২২ (১): ১–৩০, আইএসএসএন 2010-314X, ডিওআই:10.1353/jbs.2018.0000 
  • আয়রনস, এডওয়ার্ড (২০০৮), এনসাইক্লোপিডিয়া অফ বুদ্ধিজম, ফ্যাক্টস অন ফাইল, আইএসবিএন 978-0-8160-5459-6 
  • জেস্টিস, পি. জি., সম্পাদক (২০০৪), হোলি পিপল অফ দ্য ওয়ার্ল্ড: আ ক্রস-কালচারাল এনসাইক্লোপিডিয়া, এবিসি-ক্লিও, আইএসবিএন 1-85109-649-3 
  • জোনস, জে. জে. (১৯৪৯), দ্য মহাবস্তু, , পালি টেক্সট সোসাইটি, ওসিএলসি 221926551 
  • জোনস, জে. জে. (১৯৫২), দ্য মহাবস্তু, , পালি টেক্সট সোসাইটি, ওসিএলসি 468282520 
  • জুলিয়েন, ডমিনিক (২০১৯), বোর্জেস, বুদ্ধিজম অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড লিটারেচার: আ মর্ফোলজি অফ রিনান্সিয়েশন টেলস [বোর্জেস, বৌদ্ধধর্ম ও বিশ্বসাহিত্য: অভিনিষ্ক্রমণ উপাখ্যানমালার একটি রূপতত্ত্ব], প্যালগ্রেভ ম্যাকমিলান, আইএসবিএন 978-3-030-04717-7, ডিওআই:10.1007/978-3-030-04717-7 
  • কেওন, ড্যামিয়েন (২০০৪), আ ডিকশনারি অফ বুদ্ধিজম [বৌদ্ধধর্ম অভিধান], অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, আইএসবিএন 978-0-19-157917-2 
  • ল্যাং, ডি. এম. (১৯৬৬), দ্য বালাভারিয়ানি (বারলাম অ্যান্ড জোসেফাট): আ টেল ফ্রম দ্য খ্রিস্টিয়ান ইস্ট ট্রান্সলেটেড ফ্রম দি ওল্ড জর্জিয়ান [দ্য বালাভারিয়ানি (বারলাম অ্যান্ড জোসেফাট): প্রাচীন জর্জিয়ান থেকে অনূদিত খ্রিস্টীয় প্রাচ্যের একটি উপাখ্যান], দামাস্কাসের জন (আনুমানিক ৬৭৫-৭৪৯ খ্রিস্টাব্দ) কর্তৃক রচিত মূল গ্রন্থ, অ্যালেন অ্যান্ড আনউইন, ওসিএলসি 994799791 
  • লোপেজ, ডোনাল্ড এস.; ম্যাকক্র্যাকেন, পেগি (২০১৪), ইন সার্চ অফ দ্য খ্রিস্টিয়ান বুদ্ধ: হাও অ্যান এশিয়ান সেজ বিকেম আ মিডিয়াভাল মঙ্ক [খ্রিস্টান বুদ্ধের সন্ধানে: এক এশীয় সন্ত কীভাবে এক মধ্যযুগীয় সন্ন্যাসীতে পরিণত হলেন], ডব্লিউ. ডব্লিউ. নর্টন অ্যান্ড কোম্পানি, আইএসবিএন 978-0-393-08915-8 
  • লুকজানিৎজ, ক্রিস্টিয়ান (২০১০), "প্রায়র টু বার্থ। দ্য তুষিত এপিসোডস ইন ইন্ডিয়ান বুদ্ধিস্ট লিটারেচার অ্যান্ড আর্ট" (পিডিএফ), কুপারস, সি.; ডেগ, এম.; ডার্ট, হুবার্ট, দ্য বার্থ অফ দ্য বুদ্ধ. প্রসিডিংস অফ দ্য সেমিনার হেল্ড ইন লুম্বিনী, নেপাল, অক্টোবর ২০০৪ [বুদ্ধের জন্ম: অক্টোবর ২০০৪-এ নেপালের লুম্বিনীতে আয়োজিত সেমিনারের কার্যবিবরণী], লুম্বিনী ইন্টারন্যাশনাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট, পৃষ্ঠা ৪১–৯১, ৮ জুন ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা 
  • মালালাসেকরা, জি. পি. (১৯৬০), ডিকশনারি অফ পালি প্রপার নেমস [পালি সংজ্ঞাবাচক নামের অভিধান], পালি টেক্সট সোসাইটি, ওসিএলসি 793535195 
  • ম্যাক্সওয়েল, গেইল (২০০৪), "বুদ্ধ, লাইফ অফ দ্য, ইন আর্ট", বাসওয়েল, রবার্ট ই., এনসাইক্লোপিডিয়া অফ বুদ্ধিজম, টমসন গেল, পৃষ্ঠা ৮৮–৯২, আইএসবিএন 0-02-865720-9, ১৫ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা 
  • মেয়ার, এ. এল. (২০০৪), "ড্রিমস", বাসওয়েল, রবার্ট ই., এনসাইক্লোপিডিয়া অফ বুদ্ধিজম, টমসন গেল, পৃষ্ঠা 238–239, আইএসবিএন 0-02-865720-9 
  • মিকস, লোরি (২৭ জুন ২০১৬), "ইম্যাজিনিং রাহুল ইন মিডিয়াভাল জাপান" [মধ্যযুগীয় জাপানে রাহুল কল্পনা], জাপানিজ জার্নাল অফ রিলিজিয়াস স্টাডিজ, ৪৩ (১): ১৩১–৫১, ডিওআই:10.18874/jjrs.43.1.2016.131-151অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  • মার্শম্যান, ফ্রান্সিস (১৯১৩), "বারলাম অ্যান্ড জোসেফাট", হারবারম্যান, সি. জি.; পেস, ই. এ.; প্যালেন, সি. বি.; শাহান, টি. জে.; উইনি, জে. জে., ক্যাথলিক এনসাইক্লোপিডিয়া, , এনসাইক্লোপিডিয়া প্রেস 
  • মেভিসেন, জি. জে. আর. (২০১১), "দ্য গ্রেট রিনান্সিয়েশন: অ্যাস্ট্রাল ডেইটিজ ইন গান্ধার" [মহাভিনিষ্ক্রমণ: গান্ধারে নাক্ষত্রিক দেবতারা], পাকিস্তান হেরিটেড, : ৮৯–১১২, আইএসএসএন 2073-641X 
  • নর্ম্যান, কে. আর. (১৯৯২), "আ নোট অন সিলাবিগড়ভীচা ইন অশোক'স রুমিনডেই ইন্সক্রিপশন", স্কোরুপস্কি, তাদেউস্জ; পাগেল, আলরিক, দ্য বুদ্ধিস্ট ফোরাম, তিন, ইনস্টিটিউট অফ বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ, ট্রিং ও ইনস্টিটিউট অফ বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ, বার্কলে, পৃষ্ঠা ২২৭–২৩৮, আইএসবিএন 0-7286-0231-8 
  • ওহনুমা, রেইকো (২০১৬), "অ্যানিম্যাল ডাবলস অফ দ্য বুদ্ধ", হিউম্যানিম্যালিয়া, (২), আইএসএসএন 2151-8645, ১০ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা 
  • পেনার, হানস এইচ. (২০০৯), রিডসকভারিং দ্য বুদ্ধ: দ্য লেজেন্ডস অ্যান্ড দেয়ার ইন্টারপ্রিটেশনস [বুদ্ধকে পুনরাবিষ্কার: কিংবদন্তি ও তার ব্যাখ্যা], অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, আইএসবিএন 978-0-19-538582-3 
  • পোনস, জে. (২০১৪), "দ্য ফিগার উইথ আ বো ইন গান্ধারান গ্রেট ডিপার্চার সিনস। সাম নিউ রিডিংস" [গান্ধার মহাভিনিষ্ক্রমণ দৃশ্যাবলিতে ধনুর্ধারী মূর্তি। কয়েকটি নতুন পাঠ], এনট্যাংগেলড রিলিজিয়নস, : ১৫–৯৪, ডিওআই:10.46586/er.v1.2014.15-94অবাধে প্রবেশযোগ্য, ২৭ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা 
  • পাওয়ার্স, জন (২০১৩), আ কনসাইস এনসাইক্লোপিডিয়া অফ বুদ্ধিজম [সংক্ষিপ্ত বৌদ্ধধর্ম কোষ], ওয়ানওয়ার্ল্ড পাবলিকেশনস, আইএসবিএন 978-1-78074-476-6 
  • পাওয়ার্স, জন (২০১৬), "বুদ্ধজ অ্যান্ড বুদ্ধিজমস", পাওয়ার্স, জন, দ্য বুদ্ধিস্ট ওয়ার্ল্ড [বৌদ্ধ জগৎ], রটলেজ, আইএসবিএন 978-1-315-68811-4 
  • রাহুল, টি. (১৯৭৮), আ ক্রিটিক্যাল স্টাডি অফ দ্য মহাবস্তু [মহাবস্তুর একটি সমালোচনামূলক পর্যালোচনা], মোতিলাল বনারসিদাস, ওসিএলসি 5680748 
  • রেনল্ডস, এফ. ই. (১৯৭৬), "দ্য মেনি লাইভস অফ বুদ্ধ: আ স্টাডি অফ সেক্রেড বায়োগ্রাফি অ্যান্ড থেরবাদ ট্র্যাডিশন [বুদ্ধের অনেক জীবন: পবিত্র জীবনী ও থেরবাদ প্রথার অনুসন্ধান]", রেনল্ডস, এফ. ই.; ক্যাপস, ডি., দ্য বায়োগ্রাফিক্যাল প্রসেস: স্টাডিজ ইন দ্য হিস্ট্রি অ্যান্ড সাইকোলজি অফ রিলিজিয়ন [জীবনীমূলক প্রক্রিয়া: ধর্মের ইতিহাস ও মনস্তত্ত্ব গবেষণা প্রসঙ্গে], ওয়াল্টার ডে গ্রিটার, আইএসবিএন 9789027975225 
  • রেনল্ডস, এফ. ই.; হ্যালিসে, সি. (১৯৮৭), "বুদ্ধ", এনসাইক্লোপিডিয়া অফ রিলিজিয়ন, টমসন গেল 
  • সদ্ধাসেনা, ডি. (২০০৩), "রাহুল", মালালাসেকেরা, জি. পি.; বীররত্নে, ডব্লিউ. জি., এনসাইক্লোপিডিয়া অফ বুদ্ধিজম, , শ্রীলঙ্কা সরকার, ওসিএলসি 2863845613 [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  • সারাও, কে. টি. এস. (২০১৭), "হিস্ট্রি, ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজম [ইতিহাস, ভারতীয় বৌদ্ধধর্ম]", সারাও, কে. টি. এস.; লং, জেফ্রি ডি., বুদ্ধিজম অ্যান্ড জৈনিজম, স্প্রিংগার নেচার, আইএসবিএন 9789402408515, ২৪ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা 
  • সারাও, কে. টি. এস. (২০১৯), "কপিলাবত্থু", শর্মা, এ., এনসাইক্লোপিডিয়া অফ ইন্ডিয়ান রিলিজিয়নস, স্প্রিংগার নেদারল্যান্ডস, আইএসবিএন 9789400719880, ২৪ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা 
  • সেসন, ভেনেসা আর.; ল, জেন মেরি (২০০৮), ইম্যাজিনিং দ্য ফেটাস: দ্য আনবোর্ন ইন মিথ, রিলিজিয়ন, অ্যান্ড কালচার [ভ্রুণ কল্পনা: অতিকথা, ধর্ম ও সংস্কৃতিতে অজাত], অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, আইএসবিএন 978-0-19-970174-2 
  • শোবার, জে. (১৯৯৭), "ইন দ্য প্রেজেন্স অফ দ্য বুদ্ধ: রিচুয়াল ভেনেরেশন অফ দ্য বার্মিজ মহামুনি ইমেজ", শোবার, জে., সেক্রেড বায়োগ্রাফি ইন দ্য বুদ্ধিস্ট ট্র্যাডিশনস অফ সাউথ অ্যান্ড সাউথইস্ট এশিয়া [দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার বৌদ্ধ পরম্পরাগুলিতে পবিত্র জীবনী], ইউনিভার্সিটি অফ হাওয়াই প্রেস, পৃষ্ঠা 259–288, আইএসবিএন 978-0-8248-1699-5 
  • স্কোবার, জে. (২০০৪), "বায়োগ্রাফি [জীবনী]", বাসওয়েল, রবার্ট ই., এনসাইক্লোপিডিয়া অফ বুদ্ধিজম, টমসন গেল, পৃষ্ঠা ৪৫–৪৭, আইএসবিএন 0-02-865720-9 
  • শুম্যান, এইচ. ডব্লিউ. (১৯৮২), Der Historische Buddha [ঐতিহাসিক বুদ্ধ: বৌদ্ধধর্মের প্রতিষ্ঠাতার সময়, জীবনো শিক্ষা] (জার্মান ভাষায়), ওয়েলশ, এম. ও' সি. কর্তৃক অনূদিত, মোতিলাল বনারসিদাস, আইএসবিএন 978-81-208-1817-0 
  • শ, সারা (২০১৩), "ক্যারেকটার, ডিসপোজিশন, অ্যান্ড দ্য কোয়ালিটিজ অফ দি অর্হৎস অ্যাজ আ মিনস অফ কমিউনিকেটিং বুদ্ধিস্ট ফিলোজফি ইন দ্য সুত্তজ", ইম্যানুয়েল, স্টিভেন এম., আ কমপ্যানিয়ন টু বুদ্ধিস্ট ফিলোজফি [বৌদ্ধ দর্শন সঙ্গী], উইলি-ব্ল্যাকওয়েল, আইএসবিএন 978-0-470-65877-2 
  • সিল্ক, জে. এ. (২০০৩), "দ্য ফ্রুটস অফ প্যারাডক্স: অন দ্য রিলিজিয়াস আর্কিটেকচার অফ দ্য বুদ্ধ'জ লাইফ স্টোরি" [আপাত স্ববিরোধিতার ফল: বুদ্ধের জীবনকাহিনির ধর্মীয় স্থাপত্য প্রসঙ্গে], জার্নাল অফ দি আমেরিকান অ্যাকাডেমি অফ রিলিজিয়ন, ৭১ (৪): ৮৬৩–৮৮১, ডিওআই:10.1093/jaarel/lfg102, ৯ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা 
  • স্কিলিং, পিটার (২০০৮), "নিউ ডিসকভারিজ ফ্রম সাউথ ইন্ডিয়া: দ্য লাইফ অফ দ্য বুদ্ধ অ্যাট ফণীগিরি, অন্ধ্র প্রদেশ" [দক্ষিণ ভারতে নতুন আবিষ্কারসমূহ: অন্ধ্রপ্রদেশের ফণীগিরিতে বুদ্ধের জীবন], আর্টস এশিয়াটিকস, ৬৩ (১): ৯৬–১১৮, ডিওআই:10.3406/arasi.2008.1664 
  • স্মার্ট, এন. (১৯৯৭), "বুদ্ধ", কার, বি.; মহালিঙ্গম, আই., কম্প্যানিয়ন এনসাইক্লোপিডিয়া অফ এশিয়ান ফিলোজফি (১ম সংস্করণ), রটলেজ, আইএসবিএন 0-203-01350-6 
  • স্টেনারসন, ডি. সি. (১৯৯১), "সাম ইম্প্রেশনস অফ দ্য বুদ্ধ: ড্রেইসার অ্যান্ড স্যার এডউইন আর্নল্ড'স দ্য লাইট অফ এশিয়া" [বুদ্ধ সম্পর্কে কয়েকটি অস্পষ্ট ধারণা: ড্রেইসার ও স্যার এডউইন আর্নল্ডের দ্য লাইট অফ এশিয়া], কানাডিয়ান রিভিউ অফ আমেরিকান স্টাডিজ, ২২ (৩): 387–406, ডিওআই:10.3138/CRAS-022-03-05 
  • স্ট্রং, জন এস. (১৯৯৭), "আ ফ্যামিলি কোয়েস্ট: দ্য বুদ্ধ, যশোধরা, অ্যান্ড রাহুল ইন দ্য মূলসর্বাস্তিবাদ বিনয়" [একটি পারিবারিক অনুসন্ধান: মূলসর্বাস্তিবাদ বিনয়ে বুদ্ধ, যশোধরা ও রাহুল], শোবার, জুলিয়ানে, সেক্রেড বায়োগ্রাফি ইন দ্য বুদ্ধিস্ট ট্র্যাডিশনস অফ সাউথ অ্যান্ড সাউথইস্ট এশিয়া, পৃষ্ঠা ১১৩–২৮, আইএসবিএন 978-0-8248-1699-5 
  • স্ট্রং, জে. এস. (২০০১), দ্য বুদ্ধ: আ বিগিনার’স গাইড [বুদ্ধ: প্রাথমিক সহায়িকা], ওয়ানওয়ার্ল্ড পাবলিকেশনস, আইএসবিএন 978-1-78074-054-6 
  • স্ট্রং, জে. এস. (২০০৫), "মার", জোনস, লিন্ডসে, এনসাইক্লোপিডিয়া অফ রিলিজিয়ন, (২য় সংস্করণ), টমসন গেল, আইএসবিএন 0-02-865741-1 
  • স্ট্রং, জে. এস. (২০১৫), বুদ্ধিজমস: অ্যান ইন্ট্রোডাকশন [বৌদ্ধধর্ম: একটি পরিচিতি], ওয়ানওয়ার্ল্ড পাবলিকেশনস, আইএসবিএন 978-1-78074-506-0 
  • সোয়ারার, ডি. (২০১০), দ্য বুদ্ধিস্ট ওয়ার্ল্ড অফ সাউথইস্ট এশিয়া [দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার বৌদ্ধ জগৎ] (২য় সংস্করণ), স্টেট ইউনিভার্সিটি অফ নিউ ইয়র্ক প্রেস , আইএসবিএন 978-1-4384-3251-9 
  • তানাবি, কে. (মার্চ ২০১৮), "নট বেজঝি/বেনশি (賁識, 奔識) বাট বৈশ্রবণ/কুবের (毘沙門天): ক্রিটিক্যাল রিভিউ অফ আর্ল্ট/হিয়ামা'জ আর্টিকল অন গান্ধারান গ্রেট ডিপার্চার" [বেজঝি/বেনশি (賁識, 奔識) নয়, বৈশ্রবণ/কুবের (毘沙門天): গান্ধারীয় মহাভিনিষ্ক্রমণ-সংক্রান্ত আর্ল্ট/হিয়ামা রচিত নিবন্ধের সমালোচনামূলক পর্যালোচনা], অ্যানুয়াল রিপোর্ট অফ দি ইন্টারন্যাশনাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্সড বুদ্ধোলজি অ্যাট সোকা ইউনিভার্সিটি ফর দি অ্যাকাডেমিক ইয়ার ২০১৭, ২১: ৪২৩–৪৩৮, আইএসএসএন 1343-8980 
  • টারউইল, বারেন্ড (২০১২), মঙ্কস অ্যান্ড ম্যাজিক: রিভিজিটিং আ ক্লাসিক স্টাডি অফ রিলিজিয়াস সেরেমনিজ ইন থাইল্যান্ড [ভিক্ষু ও জাদু: থাইল্যান্ডের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের একটি ধ্রুপদি পর্যালোচনার পুনঃপাঠ] (৪র্থ সংস্করণ), এনআইএএস প্রেস, আইএসবিএন 978-87-7694-066-9 
  • টমাস, ই. জে. (১৯৩১), দ্য লাইফ অফ বুদ্ধ অ্যাজ লেজেন্ড অ্যান্ড হিস্ট্রি [কিংবদন্তি ও ইতিহাস রূপে বুদ্ধের জীবন] (পিডিএফ) (২য় সংস্করণ), কেগান পল, ট্রেঞ্চ, ট্রাবনার অ্যান্ড কোম্পানি, ওসিএলসি 1893707 
  • টমাস, ই. জে. (১৯৫১), দ্য হিস্ট্রি অফ বুদ্ধিস্ট থট [বৌদ্ধ চিন্তার ইতিহাস] (পিডিএফ) (২য় সংস্করণ), রটলেজ অ্যান্ড কেগান পল, ওসিএলসি 49690643 
  • টাইল, এল. বি. (২০০৩), "বুদ্ধ", ইউএক্সএল এনসাইক্লোপিডিয়া ওয়ার্ল্ড বায়োগ্রাফি, টমসন গেল 
  • ওয়ার্ডার, এ. কে. (২০০০), ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজম [ভারতীয় বৌদ্ধধর্ম] (৩য় সংস্করণ), মোতিলাল বনারসিদাস, আইএসবিএন 81-208-0818-5 
  • ওয়েবার, এম. (১৯৫৮), দ্য রিলিজিয়ন অফ ইন্ডিয়া: দ্য সোশিওলজি অফ হিন্দুইজম অ্যান্ড বুদ্ধিজম [ভারতের ধর্ম: হিন্দুধর্ম ও বৌদ্ধধর্মের সমাজতত্ত্ব], ফ্রি প্রেস, ওসিএলসি 874200316 
  • ওয়েলার, এফ. (১৯২৮), "Die Überlieferung des älteren buddhistischen Schrifttums" [প্রাচীন বৌদ্ধশাস্ত্রের রূপান্তরণ] (পিডিএফ), এশিয়া মেজর (জার্মান ভাষায়), : ১৪৯–৮২, ২৪ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা 
  • ওয়েলস, কেনেথ ই. (১৯৩৯), থাই বুদ্ধিজম: ইটস রাইটস অ্যান্ড অ্যাক্টিভিটিজ [থাই বৌদ্ধধর্ম: তার প্রথা ও কার্যকলাপ], ব্যাংকক টাইমস প্রেস, ওসিএলসি 1004812732 
  • উডওয়ার্ড, এম. আর. (১৯৯৭), "দ্য বায়োগ্রাফিক্যাল ইমপারাটিভ ইন থেরবাদ বুদ্ধিজম", শোবার, জে., সেক্রেড বায়োগ্রাফি ইন দ্য বুদ্ধিস্ট ট্র্যাডিশনস অফ সাউথ অ্যান্ড সাউথইস্ট এশিয়া [থেরবাদ বৌদ্ধধর্মে জীবনীমূলক আশুকর্তব্য], ইউনিভার্সিটি অফ হাওয়াই প্রেস, পৃষ্ঠা 40–63, আইএসবিএন 978-0-8248-1699-5 
  • উইনি, আলেকজান্ডার (২০১৫), বুদ্ধিজম: অ্যান ইন্ট্রোডাকশন [বৌদ্ধধর্ম: একটি পরিচিতি], আই.বি. টরিস, আইএসবিএন 978-1-84885-397-3 

বহিঃসংযোগ