ইডিথ এভান্স
ডেম ইডিথ এভান্স ডিবিই | |
---|---|
ইংরেজি: Edith Evans | |
জন্ম | ইডিথ ম্যারি এভান্স ৮ ফেব্রুয়ারি ১৮৮৮ |
মৃত্যু | ১৪ অক্টোবর ১৯৭৬ ক্র্যানব্রুক, কেন্ট, ইংল্যান্ড | (বয়স ৮৮)
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯১০-১৯৭৬ |
দাম্পত্য সঙ্গী | জর্জ বুথ (বি. ১৯২৫; মৃ. ১৯৩৫) |
ডেম ইডিথ ম্যারি এভান্স, ডিবিই (ইংরেজি: Edith Mary Evans; ৮ ফেব্রুয়ারি ১৮৮৮ - ১৪ অক্টোবর ১৯৭৬) একজন ইংরেজ অভিনেত্রী। তিনি মঞ্চে তার কাজের জন্য সুপরিচিত, তবে তিনি তার কর্মজীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত চলচ্চিত্রেও কাজ করেছেন। ১৯৬৪ থেকে ১৯৬৮ সালে মধ্যে তিনি তিনবার একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।
এভান্স ষাট বছরের অধিক সময়ব্যাপী তার মঞ্চ কর্মজীবনে তিনি উইলিয়াম শেকসপিয়ার, উইলিয়াম কনগ্রেভ, অলিভার গোল্ডস্মিথ, রিচার্ড ব্রিনস্লি শেরিডান ও অস্কার ওয়াইল্ডের ধ্রুপদী নাটকে এবং তার সমসাময়িক জর্জ বার্নার্ড শ, ইনিড ব্যাগনল্ড, ক্রিস্টোফার ফ্রাই ও নোয়েল কাওয়ার্ডের নাটকে এক শতাধিক চরিত্রে অভিনয় করেছেন। তিনি শয়ের দুটি নাটকের চরিত্রের প্রথম অভিনেত্রী, সেগুলো হল - দি অ্যাপল কার্ট (১৯২৯)-এর অরিন্থিয়া ও দি মিলিয়নিয়ারেস (১৯৪০)-এর এপিফানিয়া এবং তিনি আরও দুটি নাটকের ব্রিটিশ মঞ্চে উদ্বোধনে ছিলেন, সেগুলো হল - হার্টব্রেক হাউজ (১৯২১) ও ব্যাক টু মেথুসেলা (১৯২৩)। তার আরেকটি উল্লেখযোগ্য চরিত্র হল রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট-এ নার্স চরিত্রটি, যা তিনি ১৯২৬ থেকে ১৯৬১ সালের মধ্যে চারটি প্রযোজনায় অভিনয় করেছেন।
এভান্স উদ্ধত অভিজাত নারী চরিত্রে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেন, তন্মধ্যে দুটি বিখ্যাত চরিত্র হল - দি ইমপোর্টেন্স অব বিয়িং আর্নেস্ট (১৯৫২) চলচ্চিত্রে লেডি ব্র্যাকনেল ও টম জোন্স (১৯৬৩) চলচ্চিত্রে মিস ওয়েস্টার্ন। এর বিপরীতে তিনি দ্য লেট ক্রিস্টোফার বিন (১৯৩৩) চলচ্চিত্রে নিপীড়িত গৃহপরিচারিকা এবং দ্য হুইসপারার্স (১৯৬৭) চলচ্চিত্রে মানসিক বিকারগ্রস্ত দরিদ্র বৃদ্ধ নারী চরিত্রে অভিনয় করেন।
জীবনী ও কর্মজীবন
প্রারম্ভিক জীবন
এভান্স ১৮৮৮ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারি লন্ডনের পিমলিকো শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা এডওয়ার্ড এভান্স সাধারণ ডাক বিভাগের (জিপিও) সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন এবং তার মাতা ক্যারোলাইন এলেন (প্রদত্ত নাম: ফস্টার)। তার এক ভাই ছিল, যে চার বছর বয়সে মারা যায়। তিনি পিমলিকোর সেন্ট মাইকেল্স চার্চ অব ইংল্যান্ড স্কুলে পড়াশোনা করেন। এরপর তিনি ১৯০৩ সালে ১৫ বছর বয়সে টুপি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানে শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ শুরু করেন। তিনি তার শেষ জীবনে বলেন যে তিনি এই কারুশিল্পের উন্নত ও সুন্দর উপাদানসমূহ পছন্দ করতেন, কিন্তু একই রকম দেখতে দুটি টুপি বানাতে পারতেন না।[১] টুপির দোকানে কাজ করা সময় তিনি ভিক্টোরিয়ায় নাট্যকলার ক্লাস করতেন। এই ক্লাস থেকে অপেশাদার অভিনয়ের দল স্ট্রেথাম শেকসপিয়ার প্লেয়ার্স গঠিত হয়। তাদের সাথে তিনি ১৯১০ সালে অক্টোবর মাসে তার প্রথমবারের মত মঞ্চে টুয়েলফথ নাইট নাটকে ভায়োলা চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯১২ সালে তিনি মাচ অ্যাডু অ্যাবাউট নাথিং নাটকে বিয়াট্রিচ চরিত্রে অভিনয় করে প্রযোজক উইলিয়াম পোয়েলের নজর কাড়েন। তিনি সেই বছর আগস্ট মাসে কেমব্রিজে তাকে তার প্রথম পেশাদার অভিনয়ের সুযোগ দেন। তিনি ষষ্ঠ শতাব্দীর হিন্দু ধ্রুপদী নাটক শকুন্তলা-য় গৌতমী চরিত্রে অভিনয় করেন।[২] এরপর পোয়েল তাকে লন্ডনে এবং এর পরপরই স্ট্র্যাটফোর্ড-আপন-অ্যাভনে মঞ্চস্থ ট্রয়লাস অ্যান্ড ক্রেসিডা নাটকে ক্রেসিডা চরিত্রের জন্য নির্বাচন করেন। দ্য ম্যানচেস্টার গার্ডিয়ান-এর সমালোচক তার শব্দ নির্বাচন অপ্রতুল বলে মনে করেন, তবে তিনি বলেন, "মিস ইডিথ এভান্সের মধ্যে ক্রেসিডা চরিত্রের জন্য পরিপূর্ণ আকর্ষণ না থাকা স্বত্বেও দারুণ অভিনয় উপহার দিয়েছেন।"[৩]
১৯১৩ সালে জর্জ মুরের এলিজাবেথ কুপার নাটক দিয়ে এভান্সের ওয়েস্ট এন্ড থিয়েটারে অভিষেক ঘটে।[ক] নাটকটি তেমন সাড়া পায়নি তবে এভান্সের অভিনয় প্রশংসিত হয়, "গৃহপরিচারিকা চরিত্রে ছোট অংশে মিস ইডিথ এভান্স সফলতা অর্জন করেছেন। তিনি তার স্বল্প মিনিটে যা দিয়েছেন তার আমাদের "তারকা"-রা প্রধান চরিত্রে দিতে পারেননি।" ১৯১৪ সালের জানুয়ারি মাসে হ্যামলেট নাটকের গারট্রুড চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তার পেশাদার শেকসপিয়ারীয় অভিনেত্রী হিসেবে অভিষেক ঘটে।[৪] ১৯১৪ সালে মুরের পীড়াপীড়িতে সোহোর রয়্যালটি থিয়েটার এভান্সকে এক বছরের জন্য চুক্তিবদ্ধ করে।[৫] তিনি গ্ল্যাডিস কুপার ও লিন ফনট্যানের মত অভিনয়শিল্পীদের দলে কনিষ্ঠ সদস্য হিসেবে হাস্যরসাত্মক নাটকে চরিত্রাভিনেত্রী হিসেবে অভিনয় করেন।[৪][৬]
তারকা খ্যাতি
সময়ের পরিক্রমায় এভান্স সমালোচকদের নিকট পরিচিতি লাভ করেন এবং প্রায়ই ইতিবাচক পর্যালোচনা লাভ করতে শুরু করেন। ১৯২৪ সালে দ্য ওয়ে অব দ্য ওয়ার্ল্ড নাটকে মিলাম্যান্ট চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি প্রথম বিপুল দর্শক খ্যাতি অর্জন করেন।[৭] নাইজেল প্লেফেয়ার তাকে হ্যামারস্মিথের লিরিক থিয়েটারে তাকে উইলিয়াম কনগ্রেভের রেস্টোরেশন যুগের এই হাস্যরসাত্মক নাটকে দৃঢ়চেতা ও উপস্থিত বুদ্ধিসম্পন্ন নায়িকা চরিত্রের জন্য বাছাই করেন।
১৯২৫-২৬ মৌসুমে এভান্স ওল্ড ভিস কোম্পানিতে যোগদান করেন এবং দ্য মার্চেন্ট অব ভেনিস-এ পোর্শিয়া, অ্যান্টনি অ্যান্ড ক্লিওপেট্রা-এ ক্লিওপেট্রা, দ্য টেমিং অব দ্য শ্রু-এ ক্যাথরিনা, অ্যাজ ইউ লাইক ইট-এ রোজালিন্ড, দ্য মেরি ওয়াইভস অব উইন্ডসর-এ মিস্ট্রেস পেজ, মাচ অ্যাডু অ্যাবাউট নাথিং-এ বিয়াট্রিচ এবং রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট-এ নার্স চরিত্রে অভিনয় করেন।[৭][খ] এই সময়ে তিনি নাটকের মহড়া ও মঞ্চ অভিনয়ের মধ্য দিয়ে ব্যস্ত সময় পাড় করেন। তিনি বলেন, "সবমিলিয়ে এটি আমার জন্য গুরুত্বপূর্ণ মৌসুম ছিল। আমি ১৭ পাউন্ড ওজন হারিয়েছি এবং মহড়া থেকে একদিন ছাড় পেয়ে চলে যাই এবং বিয়ে করি।"[৭] তার স্বামী জর্জ (গাই) বুথ (১৮৮২ বা ১৯৮৩-১৯৩৫) একজন প্রকৌশলী ছিলেন, যার সাথে বিশ বছরের অধিক সময়ে ধরে তার পরিচয় ছিল। তাদের কোন সন্তান ছিল না।[৫]
এই সময়ে তিনি টাইগার ক্যাটস (১৯২৪), দি বোস স্ট্র্যাটাজেম (১৯২৭), দ্য লেডি উইথ আ ল্যাম্প (১৯২৯) এবং দি অ্যাপল কার্ট (১৯২৯) নাটকে তার অভিনয় প্রতিভা প্রদর্শন করেন। দি অ্যাপল কার্ট নাটকের অরিন্থিয়া চরিত্রটি জর্জ বার্নার্ড শ তার জন্যই লিখেন।[১][গ] ১৯৩০-এর দশকে তিনি কয়েকটি ব্রডওয়ে নাটকে অভিনয় করেন, কিছু নাটক আবার লন্ডন ও অন্যান্য নতুন মঞ্চেও মঞ্চস্থ হয়।[৪] ১৯৩৫ সালে নিউ ইয়র্কে রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট নাটকে নার্স চরিত্রে অভিনয়ের সময় লন্ডনে তার স্বামী হঠাৎ করে মারা যান। তিনি লন্ডনে ফিরে আসেন এবং বিধ্বস্ত এভান্স তার সহকর্মীদের অনুপ্রেরণায় পুনরায় তার কাজের মধ্যেই নিমগ্ন হন।
১৯৩০-এর দশকের এভান্সের অভিনীত আরও কয়েকটি উল্লেখযোগ্য চরিত্র হল ইভেনসং (১৯৩২)-এ আইরেলা, দ্য লেট ক্রিস্টোফার বিন (১৯৩৩)-এ গুইয়েনি, চারটি শেকসপিয়ারীয় চরিত্র, দি ইমপোর্টেন্স অব বিয়িং আর্নেস্ট (১৯৩৯)-এ লেডি ব্র্যাকনেল। তিনি প্রায় সাত বছর এই চরিত্রগুলোতে অভিনয় করেন। তিনি ১৯৫২ সালের চলচ্চিত্ররূপে এবং ১৯৬০ সালের টেলিভিশন চলচ্চিত্রে লেডি ব্র্যাকনেল চরিত্রে অভিনয় করেন কিন্তু আর কখনও মঞ্চে এই চরিত্রে অভিনয় করেননি।[৪]
১৯৬০-১৯৭০-এর দশক
১৯৬০ সালে ইভান্স নোয়েল কাওয়ার্ডের হে ফিভার নাটকের টেলিভিশন নাট্যরূপে জুডিথ ব্লিস চরিত্রে অভিনয় করেন।[১০] ১৯৬১ সালে এভান্স শেকসপিয়ারের থার্ড রিচার্ড নাটকে রানী মার্গারেট এবং রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট নাটকে নার্স চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৬৩ সালের নভেম্বর মাসে কুইন্স থিয়েটারে তিনি রবার্ট বোল্টের জেন্টল জ্যাক নাটকে ভায়োলেট চরিত্রে অভিনয় করেন।[ঘ] ১৯৬৪ সালে ন্যাশনাল থিয়েটারে মঞ্চস্থ হে ফিভার নাটকে জুডিথ ব্লিস চরিত্রে অভিনয়ের জন্য প্রত্যাবর্তন করেন।[১২] তিনি ১৯৬০-এর দশকের প্রথমার্ধ্বে তিনি টম জোন্স (১৯৬৩) ও দ্য চক গার্ডেন (১৯৬৪) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে দুটি একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। ১৯৬৭ সালে তিনি দ্য হুইস্পারার্স চলচ্চিত্রে মিসেস রস চরিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং নাট্যধর্মী চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার ও শ্রেষ্ঠ ব্রিটিশ অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার পুরস্কার-সহ আরও দুটি সমালোচনামূলক পুরস্কার অর্জন করেন। এরপর তিনি আরও দশটি চলচ্চিত্রে পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৭৫ সালে ৮৭ বছর বয়সে তিনি দ্য স্লিপার অ্যান্ড দ্য রোজ চলচ্চিত্রে ডোয়াজার কুইন চরিত্রে অভিনয় করেন, এই চরিত্রের জন্য তিনি গান ও নৃত্য পরিবেশন করেন।[৫]
মৃত্যু ও সমাধি
এভান্স ১৯৭৬ সালের ১৪ই অক্টোবর ৮৮ বছর বয়সে কেন্টের ক্র্যানব্রুকে তার নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন।[৫] তার ভস্ম লন্ডনের কোভেন্ট গার্ডেনের সেন্ট পল্স চার্চে পুঁতে রাখা হয়।[১৩] ১৯৯৭ সালে লন্ডনের ১০৯ এবারি স্ট্রিটে তার বাড়ির বাইরে একটি নীল ফলক উন্মোচন করা হয়।[১৪]
পুরস্কার ও স্বীকৃতি
একাডেমি পুরকার
এভান্স ১৯৬৪ থেকে ১৯৬৮ সালের মধ্যে তিনবার একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।
বছর | বিভাগ | মনোনীত কর্ম | ফলাফল |
---|---|---|---|
১৯৬৪ | শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী | টম জোন্স | মনোনীত |
১৯৬৫ | দ্য চক গার্ডেন | মনোনীত | |
১৯৬৮ | শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | দ্য হুইস্পারার্স | মনোনীত |
অন্যান্য চলচ্চিত্র পুরস্কার
বছর | পুরস্কার | বিভাগ | মনোনীত কর্ম | ফলাফল |
---|---|---|---|---|
১৯৫৯ | ন্যাশনাল বোর্ড অব রিভিউ | শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী | দ্য নান্স স্টোরি | বিজয়ী |
১৯৬৪ | দ্য চক গার্ডেন | বিজয়ী | ||
১৯৬৭ | শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | দ্য হুইস্পারার্স | বিজয়ী | |
নিউ ইয়র্ক চলচ্চিত্র সমালোচক সমিতি | শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | বিজয়ী | ||
১৯৬৮ | গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার | নাট্যধর্মী চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | বিজয়ী | |
ব্রিটিশ অ্যাকাডেমি চলচ্চিত্র পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ ব্রিটিশ অভিনেত্রী | বিজয়ী |
পাদটীকা
- ↑ মুর এভান্সকে প্রধান চরিত্রের জন্য নিতে চেয়েছিলেন, কিন্তু থিয়েটার ব্যবস্থাপনা পর্ষদ তাতে অস্বীকৃতি জানান। এর পরিবর্তে তিনি মার্টিন নামক একজন গৃহপরিচারিকার ভূমিকায় পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেন।[১]
- ↑ In The Daily Telegraph W A Darlington called Evans's Nurse "as earthy as a potato, as slow as a cart-horse, and as cunning as a badger".[৮]
- ↑ The character was partly modelled on Shaw's leading lady of an earlier generation, Mrs Patrick Campbell. She encountered Evans before the premiere of the play, and was not pleased to learn that the younger actress was to some extent impersonating her.[৯] Evans later admitted, "I don't like Orinthia very much."[৭]
- ↑ জেন্টল জ্যাক নাটকে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন কেনেথ উইলিয়ামস, যার মতে এভান্স তাকে নাম ভূমিকায় নির্বাচনের পর খুঁতখুঁতানি প্রকাশ করেন।"[১১]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ "Dame Edith Evans – An actress of genius and dedication", ১৫ অক্টোবর ১৯৭৬, পৃষ্ঠা ১৫।
- ↑ "Sakuntala at Cambridge", দ্য ম্যানচেস্টার গার্ডিয়ান, ২ আগস্ট ১৯১২, পৃষ্ঠা ১১।
- ↑ "Mr. Joel's Production of Troilus And Cressida", দ্য ম্যানচেস্টার গার্ডিয়ান, ১১ ডিসেম্বর ১৯১২, পৃষ্ঠা ৬।
- ↑ ক খ গ ঘ গে, পৃষ্ঠা ৫৭৯–৫৮১
- ↑ ক খ গ ঘ ফোর্বস, ব্রায়ান (২০০৪)। "Evans, Dame Edith Mary (1888–1976), actress"। অক্সফোর্ড ডিকশনারি অব ন্যাশনাল বায়োগ্রাফি (ইংরেজি ভাষায়)। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২৩।
- ↑ "Mr. Knoblauch's New Play: My Lady's Dress at The Royalty", দ্য ম্যানচেস্টার গার্ডিয়ান, ২২ এপ্রিল ১৯১৪, পৃষ্ঠা ৫ ও "My Lady's Dress", দি অবজারভার, ২৬ এপ্রিল ১৯১৪, পৃষ্ঠা ৯।
- ↑ ক খ গ ঘ Billington, Michael. "Dame Edith Evans: 'The greatest actress of her times' died yesterday, aged 88", The Guardian, 15 October 1976, p. 17
- ↑ অ্যাগাটে (১৯৭৬), পৃষ্ঠা ৩৬
- ↑ Holroyd, pp. 469–470
- ↑ ক্রোজিয়ার, ম্যারি। "Television", দ্য গার্ডিয়ান, ২৫ মে ১৯৬০, পৃষ্ঠা ৭।
- ↑ অসবর্ন, পৃষ্ঠা ৩০৬ ও গিবন্স, পৃষ্ঠা ৮০
- ↑ কাওয়ার্ড, পৃষ্ঠা xiv
- ↑ Memorial Service: Dame Edith Evans", The Times, 10 December 1976, p. 19
- ↑ "Evans, Dame Edith (1888–1976)"। ইংলিশ হেরিটেজ। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২৩।
উৎস
- অসবর্ন, চার্লস (১৯৮৬)। Giving It Away। লন্ডন: সেকার অ্যান্ড ওয়ারবুর্গ। আইএসবিএন 0436354012।
- অ্যাগাটে, জেমস (১৯২৫)। The Contemporary Theatre, 1924। লন্ডন: চ্যাপম্যান অ্যান্ড হল। ওসিএলসি 7980480।
- অ্যাগাটে, জেমস; বিউমন্ট, টিম (১৯৭৬)। বিউমন্ট, টিম, সম্পাদক। The Selective Ego। লন্ডন: হ্যারাপ। আইএসবিএন 0245528490।
- কাওয়ার্ড, নোয়েল (১৯৭৯)। Plays: Volume One: The Mid-twenties। লন্ডন: মেথুয়েন। আইএসবিএন 0413460509।
- ক্রোয়াল, জোনাথন (২০১১)। John Gielgud – Matinee Idol to Movie Star। লন্ডন: মেথুয়েন। আইএসবিএন 978-1408131060।
- গিবন্স, ব্রায়ান (২০১১)। ""He shifteth his speech": accents and dialects in plays by Shakespeare and his contemporaries"। ক্রিস্টা জেনসন; লেনা কোয়েন অর্লিন; স্ট্যানলি ওয়েলস। Shakespeare Without Boundaries। নিওয়ার্ক, নিউ জার্সি: ইউনিভার্সিটি অব ডেলাওয়্যার প্রেস। আইএসবিএন 978-0874130959।
- গিলগুড, জন; মিলার, জন; পাওয়েল, জন (১৯৭৯)। An Actor and His Time। লন্ডন: সিজউইক অ্যান্ড জ্যাকসন। আইএসবিএন 0283985739।
- গে, ফ্রেডা, সম্পাদক (১৯৬৭)। Who's Who in the Theatre (১৪তম সংস্করণ)। লন্ডন: স্যার আইজ্যাক পিটম্যান অ্যান্ড সন্স। ওসিএলসি 5997224।
- বেনেট, আর্নল্ড (১৯৩৩)। The Journal of Arnold Bennett। নিউ ইয়র্ক: লিটারারি গিল্ড। ওসিএলসি 363005।
- হলরয়েড, মাইকেল (১৯৯৭)। Bernard Shaw। লন্ডন: চ্যাটো অ্যান্ড উইন্ডুস। আইএসবিএন 0701162791।
- হার্ট-ডেভিস, রুপার্ট; লাইটেলটন, জর্জ (১৯৮৭) [১৯৮৩ ও ১৯৮৪]। Lyttelton/Hart-Davis Letters Vol 5 (1960 letters) and Vol 6 (1961–62 letters)। লন্ডন: জন মারি। আইএসবিএন 0719543819।
বহিঃসংযোগ
- ইন্টারনেট ব্রডওয়ে ডেটাবেজে ইডিথ এভান্স (ইংরেজি)
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে ইডিথ এভান্স (ইংরেজি)
- ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউটের স্ক্রিনঅনলাইনে Edith Evans biography and credits
- Edith Evans Papers at the Harry Ransom Center, University of Texas at Austin
- Performances by Edith Evans listed in The Theatre Collection, University of Bristol
- The Collection of research material on Edith Evans, actress held by the Victoria and Albert Museum Theatre and Performance Department.