কেরল বিধানসভা

কেরল বিধানসভা

কেরল নিয়মসভা
কেরল বিধানসভা ; কেরল নিয়মসভা
১৫তম বিধানসভা
ধরন
ধরন	একককক্ষ
মেয়াদসীমা	৫ বছর
নেতৃত্ব
স্পিকার	এ. এন. শমসীর, সিপিআই(এম) ; ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ থেকে
ডেপুটি স্পিকার	চিত্তায়ম গোপাকুমার, সিপিআই ; ১ জুন ২০২১ থেকে
পরিষদীয় নেতা ; (মুখ্যমন্ত্রী)	পিনারাই বিজয়ন, সিপিআই(এম) ; ২০ মে ২০২১ থেকে
বিরোধী দলনেতা	ভি. ডি. সাথীসান, কংগ্রেস ; ২২ মে ২০২১ থেকে
বিরোধী উপনেতা	পি. কে. কুণহালিকুট্টি, মুসলিম লিগ ; ২২ মে ২০২১ থেকে
গঠন
আসন	১৪০
রাজনৈতিক দল	সরকার (৯৮); বাম গণতান্ত্রিক জোট (কেরল) (৯৮) সিপিআই(এম) (৬২); সিপিআই (১৭); কেরল কংগ্রেস (এম) (৫); জেডি(এস) (২); জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টি - শরদচন্দ্র পওয়ার (২); কংগ্রেস (ধর্মনিরপেক্ষ) (১); ভারতীয় জাতীয় লিগ (১); জনধিপত্য কেরল কংগ্রেস (১); কেরল কংগ্রেস (বি) (১); ন্যাশনাল সেকুলার কনফারেন্স (১); আরজেডি (১); IND (৪); দাপ্তরিক বিরোধী দল (৪১); সংযুক্ত গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট (কেরল) (৪১) কংগ্রেস (২১); আইইউএমএল (১৫); কেরল কংগ্রেস (২); কেরল কংগ্রেস (জ্যাকব) (১); কেডিপি (১); ভারতের বিপ্লবী মার্ক্সবাদী পার্টি (১); খালি (১) খালি (১)
নির্বাচন
ভোটদান ব্যবস্থা	এফপিটিপি
সর্বশেষ নির্বাচন	৬ এপ্রিল ২০২১
পরবর্তী নির্বাচন	২০২৬
সভাস্থল
	নিয়মসভা মন্দিরাম, তিরুবনন্তপুরম, কেরল
ওয়েবসাইট
	www.niyamasabha.org

কেরল বিধানসভা, যা কেরল নিয়মসভা নামেও পরিচিত, ভারতের কেরলের রাজ্য বিধানসভা। কেরলে ১৪০ জন নির্বাচিত প্রতিনিধি নিয়ে বিধানসভা গঠিত হয়।^[৪] প্রতিটি নির্বাচিত সদস্য কেরলের সীমানার মধ্যে ১৪০টি নির্বাচনী এলাকার একটির প্রতিনিধিত্ব করে এবং তাকে বিধায়ক (এমএলএ) হিসাবে উল্লেখ করা হয়। বর্তমান কেরল বিধানসভা ১৪০ জন নির্বাচিত সদস্য নিয়ে গঠিত।

ইতিহাস

১৯৫৬ সালে কেরালা রাজ্য ভাষাভিত্তিকভাবে গঠিত হয়। এর ফলে ত্রিবাঙ্কুর, কোচি এবং মালাবার অঞ্চল এবং দক্ষিণ কানাড়া কাসারগড় অঞ্চলকে একীভূত করে।^[৫] ১৯৫৭ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে কেরল রাজ্যে প্রথম বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।^[৫] ৫ এপ্রিল ১৯৫৭ তারিখে প্রথম কেরল বিধানসভা গঠন হয়। বিধানসভায় একজন মনোনীত সদস্য সহ ১২৭ জন সদস্য ছিলেন।^[৫]

২০১০ সালের বর্তমান সীমানা পুনর্নির্ধারণ কমিটি মোট আসন সংখ্যা ১৪০টি পুনর্নিশ্চিত করেছে।^[৫]

তথ্যসূত্র

↑ "কেরালা হাইকোর্ট সিপিআই(এম) এমএলএ রাজা সি'র নির্বাচন বাতিল করেছে"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৩-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-১২।
↑ "BJP overall, Left in Kerala: JD(S) likely to lose state unit as banner of revolt is raised"। The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩। ২২ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩।
↑ "পিভি আনওয়ার তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার পর নীলাম্বুর এমএলএ পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন"। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০২৫।
↑ "Kerala Government"। niyamasabha.org। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১২।
↑ ^ক ^খ ^গ ^ঘ Sreedhara Menon, A. (জানুয়ারি ২০০৭)। Kerala Charitram (2007 সংস্করণ)। DC Books। আইএসবিএন 978-81-264-1588-5। ১৩ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২১।

[1] "কেরালা হাইকোর্ট সিপিআই(এম) এমএলএ রাজা সি'র নির্বাচন বাতিল করেছে"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৩-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-১২।

[2] "BJP overall, Left in Kerala: JD(S) likely to lose state unit as banner of revolt is raised"। The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩। ২২ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩।

[3] "পিভি আনওয়ার তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার পর নীলাম্বুর এমএলএ পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন"। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০২৫।

[4] "Kerala Government"। niyamasabha.org। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১২।

[askh-5] ক ^খ ^গ ^ঘ Sreedhara Menon, A. (জানুয়ারি ২০০৭)। Kerala Charitram (2007 সংস্করণ)। DC Books। আইএসবিএন 978-81-264-1588-5। ১৩ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২১।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]