জন মিলিংটন সিং

জন মিলিংটন সিং
জন মিলিংটন সিং
জন্ম
এডমান্ড জন মিলিংটন সিং

(১৮৭১-০৪-১৬)১৬ এপ্রিল ১৮৭১
রাথফার্নহাম, কাউন্টি ডাবলিন, ডাবলিন, আয়ারল্যান্ড
মৃত্যু২৪ মার্চ ১৯০৯(1909-03-24) (বয়স ৩৭)
এলপিস নার্সিং হোম, ডাবলিন, আয়ারল্যান্ড
জাতীয়তাআইরিশ
পেশাঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, নাট্যকার, কবি, প্রাবন্ধিক
পরিচিতির কারণনাটক, কাল্পনিক গদ্য
আন্দোলনলোকসাহিত্য
আইরিশ সাহিত্য পুনরুজ্জীবন

এডমান্ড জন মিলিংটন সিং (/sɪŋ/; ১৬ এপ্রিল ১৮৭১ - ২৪ মার্চ ১৯০৯) একজন আইরিশ নাট্যকার, কবি, লেখক, লোককাহিনী সংগ্রাহক এবং আইরিশ সাহিত্য পুনরুজ্জীবনের একজন প্রধান ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তার সবচেয়ে পরিচিত নাটক দ্য প্লেবয় অব দ্য ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ড (১৯০৭) এর অস্পষ্ট সমাপ্তি, আইরিশ কৃষকদের চিত্রায়ন এবং প্যারিসাইডের আদর্শীকরণের কারণেনেতিবাচক পর্যালোচনা লাভ করে। অ্যাবি থিয়েটারে এটির উদ্বোধনের সময় ডাবলিনে প্রতিকূল শ্রোতা প্রতিক্রিয়া এবং দাঙ্গার দিকে পরিচালিত করে। অ্যাবে থিয়েটারটি তিনি ডব্লিউ বি ইয়েটস এবং লেডি গ্রেগরির সাথে সহ-প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তার অন্যান্য প্রধান কাজের মধ্যে রয়েছে ইন দ্য শ্যাডো অব দ্য গ্লেন (১৯০৩), রাইডার্স টু দ্য সি (১৯০৪), দ্য ওয়েল অব দ্য সেন্টস (১৯০৫), এবং দ্য টিঙ্কার্স ওয়েডিং (১৯০৯)।

যদিও তিনি একটি ধনী অ্যাংলো-আইরিশ পরিবার থেকে এসেছেন, তবে তার লেখাগুলি মূলত গ্রামীণ আয়ারল্যান্ডের শ্রমিক-শ্রেণির ক্যাথলিকদের নিয়ে, এবং যাকে তিনি তাদের বিশ্ব দৃষ্টিভঙ্গির অপরিহার্য পৌত্তলিকতা হিসাবে দেখেছিলেন। অসুস্থতার কারণে বাড়িতেই তার স্কুল পাঠ হয়েছিল। তার প্রথম দিকের আগ্রহ ছিল সঙ্গীতে, যার ফলে ট্রিনিটি কলেজ ডাবলিনে বৃত্তি এবং ডিগ্রি লাভ কারার পর সঙ্গীত অধ্যয়নের জন্য তিনি ১৮৯৩ সালে জার্মানিতে যান। ১৮৯৪ সালে তিনি প্যারিসে চলে যাওয়ার ফলে এই কর্মজীবনের পথ পরিত্যাগ করেন। পরে সেখানে তিনি কবিতা এবং সাহিত্য সমালোচনা শুরু করেন এবং ইয়েটসের সাথে দেখা করেন। পরে তিনি আয়ারল্যান্ডে ফিরে আসেন।

সাহিত্যকর্ম

  • ইন দ্য শ্যাডো অব দ্য গ্লেন (১৯০৩)
  • রাইডার্স টু দ্য সি (১৯০৪)
  • দ্য ওয়েল অব দ্য সেন্টস (১৯০৫)
  • দি আরান আইল্যান্ডস (১৯০৭)
  • দ্য প্লেবয় অব দ্য ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ড (১৯০৭)
  • দ্য টিঙ্কার্স ওয়েডিং (১৯০৯)
  • পোয়েমস অ্যান্ড ট্রান্সলেশন্স (১৯০৯)
  • দেয়ারড্রি অব দ্য সরৌস (১৯১০)
  • ইন উইকলো অ্যান্ড ওয়েস্ট কেরি (১৯১২)

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ