ডোরিস লেসিং

ডোরিস লেসিং
২০০৬ সালে রিটারারি কলোনে লেসিং
২০০৬ সালে রিটারারি কলোনে লেসিং
জন্ম (1919-10-22) ২২ অক্টোবর ১৯১৯ (বয়স ১০৪)
কেরমানশাহ,
পারস্য
মৃত্যু১৭ নভেম্বর ২০১৩(2013-11-17) (বয়স ৯৪)
লন্ডন, যুক্তরাজ্য
পেশালেখক
জাতীয়তা ব্রিটিশ
সাহিত্য আন্দোলনআধুনিকতাবাদ, বিজ্ঞান কল্পকাহিনী, সূফীবাদ, সমাজতন্ত্র, নারীবাদ,
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি
  • দি গ্রাস ইস সিঙ্গিং
  • চিলড্রেন অফ ভায়োলেন্স
  • দি গোল্ডেন নোটবুক
  • ব্রিফিং ফর আ ডিসেন্ট ইনটু হেল
  • দি গুড টেররিস্ট
  • ক্যানোপাস ইন আরগোস
  • দ্য ক্লেফট
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার
  • সমারসেট মম পুরস্কার
    ১৯৫৪
  • ইউরোপীয় সাহিত্যের জন্য অস্ট্রিয়ান স্টেট পুরস্কার
    ১৯৮১
  • ডব্লিউ এইচ স্মিথ সাহিত্য পুরস্কার
    ১৯৮৬
  • Premio Grinzane Cavour
    ১৯৮৯
  • জেমস টেইট ব্ল্যাক স্মারক পুরস্কার
    ১৯৯৫
  • ডেভিড কোহেন পুরস্কার
    ২০০১
  • Premio Príncipe de Asturias
    ২০০১
  • সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার
    ২০০৭
ওয়েবসাইট
http://www.dorislessing.org/

ডোরিস লেসিং (কুমারী নাম Tayler; ২২ অক্টোবর, ১৯১৯ – ১৭ নভেম্বর, ২০১৩) ছিলেন একজন ব্রিটিশ উপন্যাসিক, কবি, নাট্যকার, জীবনীলেখক এবং ছোটগল্পকার। তার উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে দি গ্রাস ইস সিঙ্গিং (১৯৫০), পাঁচটি ধারাবাহিক উপন্যাস যেগুলোকে একত্রে বলা হয় চিলড্রেন অফ ভায়োলেন্স (১৯৫২-৫৯), দি গোল্ডেন নোটবুক (১৯৬২), দি গুড টেররিস্ট (১৯৮৫), এবং একত্রে পাঁচটি উপন্যাস যেগুলোকে বলা হয় ক্যানোপাস ইন আরগোস: আর্কাইভস (১৯৭৯-১৯৮৩)। লেসিংকে ২০০৭ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। নোবেল প্রদান করে সুইডিশ একাডেমী তাকে বর্ণনা করে এভাবেঃ "that epicist of the female experience, who with scepticism, fire and visionary power has subjected a divided civilisation to scrutiny".[১] লেসিং ছিলেন একাদশ নারী এবং সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি যিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন।[২][৩][৪]

তথ্যসূত্র

  1. "NobelPrize.org"। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০০৭ 
  2. Crown, Sarah."Doris Lessing wins Nobel prize", The Guardian, 11 October 2013. Retrieved 12 October 2007.
  3. Editors at BBC. Author Lessing wins Nobel honour. BBC News. Retrieved 12 October 2007.
  4. Marchand, Philip. Doris Lessing oldest to win literature award. Toronto Star. Retrieved 13 October 2007.