দক্ষিণ কোরিয়া জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল
![]() | |||
ডাকনাম | 태극전사 (থেগোক যোদ্ধা) 아시아의 호랑이 (এশিয়ার বাঘ) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | কোরিয়া ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | এএফসি (এশিয়া) | ||
প্রধান কোচ | কিম হাক-বুম | ||
অধিনায়ক | লি সাং-মিন | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | কুম দু-হেয়ন (৪৩) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | লি দুং-গুক (২০) | ||
মাঠ | বিভিন্ন | ||
ফিফা কোড | KOR | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (মাসান, দক্ষিণ কোরিয়া; ২৪ মার্চ ১৯৯১)[১] | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (সিউল, দক্ষিণ কোরিয়া; ১৮ মে ১৯৯১) ![]() ![]() (হো চি মিন সিটি, ভিয়েতনাম; ১৯ জুলাই ২০১৭) | |||
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক | |||
অংশগ্রহণ | ৮ (১৯৯২-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | ![]() | ||
এশিয়ান গেমস | |||
অংশগ্রহণ | ৫ (২০০২-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | ![]() | ||
এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৪ (২০১৩-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | ![]() |
দক্ষিণ কোরিয়া জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল (ইংরেজি: South Korea national under-23 football team; যা দক্ষিণ কোরিয়া অলিম্পিক ফুটবল দল অথবা দক্ষিণ কোরিয়া অনূর্ধ্ব-২৩ নামেও পরিচিত) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের অনূর্ধ্ব-২৩ দল, যার সকল কার্যক্রম দক্ষিণ কোরিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা কোরিয়া ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। ১৯৯১ সালের ২৪শে মার্চ তারিখে, দক্ষিণ কোরিয়া অনূর্ধ্ব-২৩ প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; দক্ষিণ কোরিয়ার মাসানে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়া ইন্দোনেশিয়া অনূর্ধ্ব-২৩ দলকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
এশিয়ার বাঘ নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন কিম হাক-বুম এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন সিউল ই-ল্যান্ডের রক্ষণভাগের খেলোয়াড় লি সাং-মিন। দক্ষিণ কোরিয়া অনূর্ধ্ব-২৩ এপর্যন্ত ৮ বার গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ব্রোঞ্জ পদক জয়লাভ করা।
লি কি-হিউং, কিম জুং-উ, চোই সুং-কুক, হাওং উই-জো এবং মুন চাং-জিনের মতো খেলোয়াড়গণ দক্ষিণ কোরিয়ার অনূর্ধ্ব-২৩ দলের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো |
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | |||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() |
কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৮ম | ২ | ১ | ০ | ১ | ৫ | ১৫ |
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | |||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | |||||||
![]() | ||||||||
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১৪তম | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ২০ |
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | |||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১১তম | ৩ | ০ | ২ | ১ | ১ | ২ |
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১১তম | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ২ | ২ |
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১১তম | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ২ |
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ৯ম | ৩ | ২ | ০ | ১ | ২ | ৩ |
![]() |
কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৬ষ্ঠ | ৪ | ১ | ২ | ১ | ৮ | ৮ |
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১০ম | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ৪ |
![]() |
৩য় স্থান নির্ধারণী | ৩য় | ৬ | ২ | ৩ | ১ | ৫ | ৫ |
![]() |
কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৫ম | ৪ | ২ | ১ | ১ | ১২ | ৪ |
![]() |
অনির্ধারিত | |||||||
মোট | ১টি ব্রোঞ্জ পদক | ১০/২৬ | ৩৪ | ১০ | ১৩ | ১১ | ৪০ | ৬৫ |
তথ্যসূত্র
- ↑ Yoon, Hyung-jin (২৯ এপ্রিল ২০০৬)। "South Korea - International Results U-23 (Olympic) Team [South Korea (5) – Indonesia (0)]"। RDFC। ২৪ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৬।