নোমি রাপাস

নোমি রাপাস
Noomi Rapace
২০১৮ সালে সেজার পুরস্কারে রাপাস
জন্ম
নোমি নোরেন

(১৯৭৯-১২-২৮)২৮ ডিসেম্বর ১৯৭৯
হুডিকসভাল, সুইডেন
জাতীয়তাসুয়েডীয়
পেশাঅভিনেত্রী
কর্মজীবন১৯৮৮-বর্তমান
দাম্পত্য সঙ্গীওলা রাপাস
(বি. ২০০১; বিচ্ছেদ. ২০১১)
সন্তান

নোমি রাপাস (সুয়েডিয়: [ˈnoːmɪ raˈpas] (শুনুন);[১] জন্ম: নোমি নোরেন, ২৮ ডিসেম্বর ১৯৭৯) হলেন একজন সুয়েডীয় অভিনেত্রী।[২] তিনি মিলেনিয়াম ধারাবাহিকের সুয়েডীয় চলচ্চিত্র সংস্করণে দ্য গার্ল উইথ দ্য ড্রাগন ট্যাটু, দ্য গার্ল হু প্লেয়েড উইথ ফায়ারদ্য গার্ল হু কিকড দ্য হর্নেট্‌স নেস্ট-এ লিজবেথ স্যালান্ডার চরিত্রে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেন।[৩] দ্য গার্ল উইথ দ্য ড্রাগন ট্যাটু ছবিতে তার অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।

রাপাস ডেইজি ডায়মন্ড (২০০৭)-এ অ্যানা, বিয়ন্ড (২০১০)-এ লিনা, দ্য মনিটর (২০১১)-এ অ্যানা, শার্লক হোমস: আ গেম অব শ্যাডোস (২০১১)-এ মাদাম সিমজা হেরন, রিডলি স্কটের বিজ্ঞান কল্পকাহিনীমূলক প্রমিথিউস (২০১২)-এ ড. এলিজাবেথ শ, ডেড ম্যান ডাউন (২০১৩)-এ বিয়াট্রিস, দ্য ড্রপ (২০১৪)-এ নাদিয়া, চাইল্ড ফোর্টি ফোর (২০১৫)-এ রাইসা ডেমিডোভা, হোয়াট হ্যাপেন্ড টু মানডে (২০১৭)-এ সাতটি কেন্দ্রীয় চরিত্রে এবং নেটফ্লিক্সের চলচ্চিত্র ব্রাইট (২০১৭)-এ লেইলা চরিত্রে অভিনয় করেন।

প্রারম্ভিক জীবন

রাপাস ১৯৭৯ সালের ২৮শে ডিসেম্বর সুইডেনের হুডিকসভালে জন্মগ্রহণ করেন। তার মাতা নিনা নোরেন (জন্ম: ক্রিস্টিনা নোরেন, ১৯৫৪) একজন সুয়েডীয় অভিনেত্রী এবং পিতা রোগেলিও ডুরান (১০ নভেম্বর ১৯৫৪ - ৪ নভেম্বর ২০০৬) ছিলেন একজন স্পেনীয় ফ্লামেঙ্কো গায়ক।[৪] রাপাসের মতে তার পিতা রোমানীয় বংশোদ্ভূতও, যদিও তিনি নিশ্চিত নন, তবে তিনি এই সংস্কৃতির প্রতি সবসময় আগ্রহী ছিলেন।[৫][৬] রাপাসের বোন স্যোরুন নোরেন একজন আলোকচিত্রী।[৩]

পাঁচ বছর বয়সে তিনি তার মাতা ও সৎ বাবার সাথে নিজ দেশ সুইডেন ছেড়ে আইসল্যান্ডের ফ্লুডিরে চলে যান। দুই বছর পর তিনি আইসল্যান্ডীয় চলচ্চিত্র ইন দ্য শ্যাডো অব দ্য রেভেন দিয়ে চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন।[৭] রাপাস মাতৃভাষা সুয়েডীয় ছাড়াও আইসল্যান্ডীয়, ডেনীয়, নরওয়েজীয় ও ইংরেজি ভাষায় অনর্গল কথা বলতে পারেন।[৭]

তথ্যসূত্র

  1. "Noomi Rapace Pronunciation in Swedish"। ফর্ভো। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  2. ওলসন, কারেন (২৭ মে ২০১২)। "Noomi Rapace Arrives in Hollywood, by Way of Outer Space"দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। পৃষ্ঠা ২৬। ২৪ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  3. হাওয়েল, পিটার (২৬ মার্চ ২০১০)। "Rising star became the girl with the dragon tattoo"। টরন্টো: দ্য স্টার। ৩০ মার্চ ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  4. উইলসন, অ্যান্ড্রু (২০ আগস্ট ২০১০)। "Millennium fever: Stieg Larsson and the mystery of the lost manuscript"দিস ইজ লন্ডন। এস লন্ডন লিমিটেড। ১৮ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  5. Bob Thompson, "Sherlock Holmes star Noomi Rapace on moving past the Girl with the Dragon Tattoo" আর্কাইভইটে আর্কাইভকৃত ২১ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে, National Post, 12 December 2011.
  6. "Noomi Rapace: 'I Want to Fight Like the Guys'"দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ। লন্ডন। ১১ ডিসেম্বর ২০১১। ৫ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  7. "Noomi Rapace knows how to handle herself in 'Sherlock Holmes'"। প্যাট্রিয়ট লেজার। ১০ ডিসেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ