পিটার সিঙার
পিটার সিঙার | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | পিটার আলবার্ট ডেভিড সিঙার ৬ জুলাই ১৯৪৬ |
শিক্ষা | আইন, ইতিহাস, দর্শন (স্নাতক, স্নাতকোত্তর) দর্শন (BPhil) |
মাতৃশিক্ষায়তন | ইউনিভার্সিটি অফ মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটি কলেজ, অক্সফোর্ড |
যুগ | সমসাময়িক দর্শন |
অঞ্চল | পাশ্চাত্য দর্শন |
ধারা | বিশ্লেষণী দর্শন · উপযোগবাদ |
প্রতিষ্ঠান | ইউনিভার্সিটি কলেজ, অক্সফোর্ড নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি লা ট্রোব ইউনিভার্সিটি মনাশ ইউনিভার্সিটি প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি ইউনিভার্সিটি অফ মেলবোর্ন |
প্রধান আগ্রহ | ব্যবহারিক নীতিবিদ্যা · জীবনীতিবিদ্যা |
উল্লেখযোগ্য অবদান | স্বার্থের সমান বিবেচনা ডুবন্ত শিশু রূপক ফলপ্রসূ পরার্থবাদ প্রান্তিক ঘটনাসমূহ থেকে আগত যুক্তি[১] |
ভাবগুরু
| |
ভাবশিষ্য
| |
ওয়েবসাইট | http://www.petersinger.info/ |
পিটার আলবার্ট ডেভিড সিঙার (ইংরেজি: Peter Albert David Singer) (জন্ম ৬ই জুলাই ১৯৪৬) একজন অস্ট্রেলীয় নৈতিক দার্শনিক। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনীতিবিদ্যা বিষয়ের অধ্যাপক এবং অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অফ মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট সাম্মানিক অধ্যাপক। তার বিশেষায়িত ক্ষেত্রটি হল ব্যবহারিক নীতিবিদ্যা। তিনি ধর্মনিরপেক্ষ ও উপযোগবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে নৈতিক বিষয়গুলি আলোচনা করেন। তিনি ১৯৭৫ সালে অ্যানিমাল লিবারেশন (অর্থাৎ "পশুদের স্বাধীনতা") নামের গ্রন্থটি প্রকাশ করে খ্যাতি লাভ করেন। তিনি বইটিতে নিরামিষাশী খাদ্যাভ্যাসের পক্ষে লেখেন। এছাড়া তিনি ফ্যামিন, অ্যাফ্লুয়েন্স অ্যান্ড মোর্যালিটি (অর্থাৎ "দুর্ভিক্ষ, বৈভব ও নৈতিকতা") নামক প্রবন্ধটির জন্য সুপরিচিত, যাতে তিনি বিশ্বের দরিদ্রদেরকে আর্থিক সহায়তা দানের পক্ষে যুক্তি প্রদান করেন।