প্রথম ফারুক
প্রথম ফারুক فاروق الأول | |||||
---|---|---|---|---|---|
মিশর ও সুদানের বাদশাহ[১] | |||||
রাজত্ব | ২৮ এপ্রিল ১৯৩৬ – ২৬ জুলাই ১৯৫২; | ||||
অভিষেক | ২৯ জুলাই ১৯৩৭[২] | ||||
পূর্বসূরি | প্রথম ফুয়াদ | ||||
উত্তরসূরি | দ্বিতীয় ফুয়াদ | ||||
অভিভাবক | তালিকা দেখুন
| ||||
প্রধানমন্ত্রী | তালিকা দেখুন
| ||||
জন্ম | আবদিন প্রাসাদ, কায়রো, মিশর সালতানাত | ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯২০||||
মৃত্যু | ১৮ মার্চ ১৯৬৫ রোম, ইতালি | (বয়স ৪৫)||||
সমাধি | |||||
দাম্পত্য সঙ্গী | ফরিদা (বিয়ে. ১৯৩৮; তালাক. ১৯৪৮) নারিমান সাদিক (বিয়ে. ১৯৫১; তালাক. ১৯৫৪) | ||||
বংশধর | প্রিন্সেস ফেরিয়াল প্রিন্সেস ফাওজিয়া প্রিন্সেস ফাদিয়া দ্বিতীয় ফুয়াদ | ||||
| |||||
রাজবংশ | মুহাম্মদ আলি রাজবংশ | ||||
পিতা | প্রথম ফুয়াদ | ||||
মাতা | নাজলি সাবরি | ||||
ধর্ম | ইসলাম (সুন্নি) | ||||
স্বাক্ষর |
ফারুক (আরবি: فاروق الأول Fārūq al-Awwal; ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯২০ – ১৮ মার্চ ১৯৬৫) ছিলেন মিশরের মুহাম্মদ আলি রাজবংশীয় দশম শাসক। তিনি তার পিতা প্রথম ফুয়াদের উত্তরাধিকারী হিসেবে ক্ষমতালাভ করেছিলেন।[৩]
তার পূর্ণ উপাধি ছিল, "মহামান্য প্রথম ফারুক, আল্লাহর রহমতে, মিশর ও সুদানের বাদশাহ, নুবিয়া, কুরদুফান ও দারফুরের সার্বভৌম"। ১৯৫২ সালে সংঘটিত বিপ্লবে তিনি ক্ষমতাচ্যুত হন এবং তার শিশু পুত্র আহমেদ ফুয়াদের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। ফারুক ইতালিতে মৃত্যুবরণ করেছেন।
তার বোন ফাওজিয়া ফুয়াদ ছিলেন ইরানের শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভীর স্ত্রী।
প্রারম্ভিক ও শিক্ষাজীবন
ফারুক ১৯২০ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি কায়রোতে জন্মগ্রহণ করেন।[৪][৫] তার মা নাজলি সাবরির মাধ্যমে তিনি আলবেনীয়, ফরাসি ও তুর্কি বংশোদ্ভূত ছিলেন।[৬][৭] পিতার মৃত্যুর পূর্বে তিনি ইংল্যান্ডের রয়েল মিলিটারি একাডেমি উলউইচে শিক্ষালাভ করেছেন।
শাসনকাল
১৬ বছর বয়সে ফারুক ক্ষমতা লাভ করেন। অভিষেকের পর তিনি রেডিওতে জাতির উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দেন। মিশরীয় রাষ্ট্রপ্রধানদের মধ্যে তিনি জনগণের প্রতি এভাবে সরাসরি বক্তৃতা দেন।
ফারুক বিলাসবহুল জীবনযাপন করতেন। প্রায়শ তিনি ইউরোপ সফর করতেন। বলা হয় যে তিনি সপ্তাহে ৬০০ ঝিনুক খেতেন।[৮] তার ব্যক্তিগত গাড়ি ছিল একটি লাল রঙের ১৯৪৭ বেন্টলি মার্ক ৬। ১৯৫১ সালে তিনি ৯৪ ক্যারেটের একটি নাশপাতি আকৃতির হীরা এবং একটি উপবৃত্তাকার হীরা ক্রয় করেছিলেন।
শাসনের শুরুর দিকে ফারুক জনসাধারণ ও অভিজাতদের মধ্যে জনপ্রিয় ছিলেন। তবে আনুগত্য সত্ত্বেও অনেক মিশরীয় রাজনীতিবিদ ও নির্বাচিত সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে ফারুকের মনোমালিন্য হয়।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কঠিন পরিস্থিতিতে ফারুকের বিলাসবহুল জীবনযাপন বিতর্কের মুখে পড়ে। অক্ষশক্তির বোমাবর্ষণের কারণে শহরের বিদ্যুত বন্ধ করে দেয়ার সময় তার আলেক্সান্দ্রিয়ার প্রাসাদের বাতি জ্বালিয়ে রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল যা মিশরীয়রা নেতিবাচক হিসেবে গ্রহণ করে। মিশরের ব্রিটিশ প্রভাবের কারণে ফারুক জার্মানি ও ইতালির প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টি রাখতেন। এসময় মিশরে ব্রিটিশ সেনার উপস্থিতি থাকা সত্ত্বেও মিশর যুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ের আগ পর্যন্ত নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রাখে। ১৯৪৫ সালে ব্রিটিশদের প্রবল চাপের পর ফারুক অক্ষশক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন।
১৯৫১ সালের ১৭ অক্টোবর মিশরীয় সংসদে ১৯৩৬ সালের ইঙ্গ-মিশরীয় চুক্তি বাতিল অনুমোদন করা হয়। এর ফলে সুয়েজ খালে অবস্থানরত ব্রিটিশ সেনাদেরা দখলদার হিসেবে বিবেচিত হয়। ফারুককে মিশর ও সুদানের বাদশাহ ঘোষণা করা হয়। তবে অনেক দেশ এই উপাধি মেনে নেয়নি এবং এরপর মিশর অভ্যন্তরীণ সমস্যা ও বৈদেশিক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে।
ফারুক প্রদত্ত উক্তি করেছিলেন বলে জান যায়, "সমগ্র বিশ্ব বিদ্রোহে নিমজ্জিত। শীঘ্রই শুধু পাঁচজন রাজা টিকে থাকবে - ইংল্যান্ডের রাজা, ইশকাপনের রাজা, চিড়িতনের রাজা, হরতনের রাজা, রুহিতনের রাজা।"[৯]
ক্ষমতাচ্যুতি
সরকারের দুর্নীতি ও দুর্বলতা, ব্রিটিশ আধিপত্য ও ১৯৪৮ সালের আরব-ইসরায়েলি যুদ্ধে মিশরীয় বাহিনীর ব্যর্থতা, এসকল কারণে ফারুক সমালোচিত ছিলেন। শেষপর্যন্ত ১৯৫২ সালের ২৩ জুলাই মুহাম্মদ নজিব ও জামাল আবদেল নাসেরের নেতৃত্বে সেনা অফিসাররা অভ্যুত্থান ঘটায়। ফারুককে ক্ষমতা ত্যাগে বাধ্য করা হয়। তিনি নির্বাসিত হয়ে মোনাকো ও ইতালি চলে যান। বাকি জীবন তিনি এখানে অতিবাহিত করেছিলেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ফারুকের ক্ষমতা ত্যাগের পর তার শিশুপুত্র দ্বিতীয় ফুয়াদকে নতুন বাদশাহ ঘোষণা করা হয়। তবে মিশর এসময় নাজিব ও নাসেরের নেতৃত্ব শাসিত হচ্ছিল। ১৯৫৩ সালের ১৮ জুন বিপ্লবী সরকার রাজতন্ত্র বিলুপ্ত করে। ফলে ১৫০ বছরের মুহাম্মদ আলি রাজবংশের অবসান হয় এবং মিশরকে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয়। মিশরীয় সরকার বাদশাহর সম্পদ নিলামের ব্যবস্থা করে।[১০]
নির্বাসন ও মৃত্যু
মিশর থেকে নির্বাসনের পর ফারুক প্রথমে মোনাকো ও পরে ইতালির রোমে বসবাস শুরু করেন। ১৯৫৮ সালের ২৯ এপ্রিল মিশর ও সিরিয়ার ফেডারেশন ইউনাইটেড আরব রিপাবলিক ফারুকের মিশরীয় নাগরিকত্ব রদ করে।[১১] ১৯৫৯ সালে তাকে মোনাকোর নাগরিকত্ব দেয়া হয়।[১২]
১৯৬৫ সালের ১৮ মার্চ ফারুক রোমে মারা যান।[১৩] কারো কারো মতে মিশরীয় গোয়েন্দারা তাকে বিষপ্রয়োগ করে।[১৪] তবে মৃত্যুর পর লাশের ময়নাতদন্ত করা হয়নি। তিনি নিজের লাশ কায়রোর আল রিফাই মসজিদে দাফন করার ইচ্ছাপোষণ করতেন। কিন্তু জামাল আবদেল নাসেরের নেতৃত্বাধীন মিশরীয় সরকার অনুরোধ ফিরিয়ে দেয়। ফলে তাকে ইতালিতে দাফন করা হয়। রোমে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তার মা নাজলি সাবরি এতে উপস্থিত ছিলেন।[১৫] সৌদি আরবে ফারুকের লাশ দাফনের জন্য বাদশাহ ফয়সাল বিন আবদুল আজিজ সম্মতি দিয়েছিলেন। এরপর নাসের বলেন যে ফারুককে মিশরে দাফন করা যাবে তবে আল রিফাই মসজিদে না। ১৯৬৫ সালের ৩১ মার্চ রাতের বেলা ফারুকের লাশ মিশরে আনা হয় এবং ইমাম আল শাফি এলাকায় ইবরাহিম পাশা কবরস্থানে গোপনে দাফন করা হয়।[১৬]
আনোয়ার সাদাতের শাসনকালে ফারুকের দেহাবশেষ আল-রিফাই মসজিদে স্থানান্তর করা হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
স্ত্রী ও সন্তান
ফারুক দুইবার বিয়ে করেছিলেন, সেসাথে তার তৃতীয় স্ত্রী ছিল বলা হয়ে থাকে। তার প্রথম স্ত্রী ছিলেন সাফিনাজ জুলফিকার। বিয়ের পর তার নাম হয় ফরিদা। ১৯৩৮ সালে তাদের বিয়ে[১৭] এবং ১৯৪৮ সালে তালাক হয়। তাদের তিন কন্যা আছে।
ফারুকের দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন নারিমান সাদিক। ১৯৫১ সালে তাদের বিয়ে এবং ১৯৫৪ সালে তাদের তালাক হয়। তাদের একমাত্র সন্তান ছিলেন বাদশাহ দ্বিতীয় ফুয়াদ।
- প্রিন্সেস ফারিয়াল
- প্রিন্সেস ফাওজিয়া
- প্রিন্সেস ফাদিয়া
- দ্বিতীয় ফুয়াদ
উপাধি
প্রথম ফারুক এর রীতি | |
---|---|
উদ্ধৃতিকরণের রীতি | মহামান্য |
কথ্যরীতি | মহামান্য |
বিকল্প রীতি | স্যার |
- ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯২০ - ১২ এপ্রিল ১৯২২: মহামান্য প্রিন্স ফারুক
- ১২ এপ্রিল ১৯২২ - ১২ ডিসেম্বর ১৯৩৩: মহামান্য মিশরের যুবরাজ
- ১২ ডিসেম্বর ১৯৩৩ - ২৮ এপ্রিল ১৯৩৬: মহামান্য আমির আল-সাইদ
- ২৮ এপ্রিল ১৯৩৬ - ১৬ অক্টোবর ১৯৫১: মহামান্য মিশরের বাদশাহ, নুবিয়া, সুদান, কুরদুফান ও দারফুরের সার্বভৌম
- ১৬ অক্টোবর ১৯৫১ - ২৬ জুলাই ১৯৫২: মহামান্য মিশর ও সুদানের বাদশাহ
- ২৬ জুলাই ১৯৫২ - ১৮ মার্চ ১৯৬৫: মহামান্য মিশরের বাদশাহ
অন্যান্য মাধ্যমে
গোর ভিডাল তার ১৯৫৩ সালের উপন্যাস থিভস ফল আউট নামক গ্রন্থে ফারুকের ক্ষমতাচ্যুতি উল্লেখ রয়েছে।
২০০৭ সালে এমবিসি আল মালিক ফারুক নামে একটি মিশরীয় টিভি সিরিজ চালু করে। বাদশাহ ফারুকের জীবনের ভিত্তিতে এটি নির্মিত হয়েছে। ফারুকের ভূমিকায় এতে সিরিয়ান অভিনেতা তাইম হাসান অভিনয় করেছেন।[৪][১৮]
বংশলতিকা
প্রথম ফারুকর পরিবার | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
[১৯]
|
আরও দেখুন
- মুহাম্মদ আলি রাজবংশ
আরও পড়ুন
- Ashraf Pahlavi. Faces in a Mirror, Englewood Cliffs: Prentice-Hall, Inc., 1980
- McLeave, Hugh. The Last Pharaoh: Farouk of Egypt, New York : McCall Pub. Co., 1970, 1969 আইএসবিএন ০-৮৪১৫-০০২০-৭.
- New King, Old Trouble ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ আগস্ট ২০১৩ তারিখে Time Magazine, Monday, May 11, 1936.
- O'Sullivan, Christopher D. FDR and the End of Empire: The Origins of American Power in the Middle East. (Palgrave Macmillan, 2012)
- Sadat, Jehan. A Woman of Egypt, New York: Simon and Schuster, 1987 আইএসবিএন ০-৬৭১-৭২৯৯৬-৯
- Stadiem, William. Too Rich: The High Life and Tragic Death of King Farouk, New York: Carroll & Graf Pub, 1991 আইএসবিএন ০-৮৮১৮৪-৬২৯-৫
তথ্যসূত্র
- الملك فاروق الأول [King Farouk I] (Arabic ভাষায়)। Bibliotheca Alexandrina: Memory of Modern Egypt Digital Archive। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- ↑ Whiteman, Marjorie Millace; Hackworth, Green Haywood (১৯৬৩)। Digest of International Law (snippet view)। Vol. 2। U.S. State Department। পৃষ্ঠা 64। ওসিএলসি 79506166। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০২-২৬।
The Egyptian Parliament amended the Constitution by Law 176 of 16 October 1951, to provide that the title of the King should be "King of Egypt and the Sudan" instead of "King of Egypt, Sovereign of Nubia, Sudan, Kordofan, and Darfur".
- ↑ Rizk, Yunan Labib (২৮ জুলাই – ৩ আগস্ট ২০০৫)। "Crowning moment"। Al-Ahram Weekly (753)। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Egypt"। royalark.net।
- ↑ ক খ "Biography for King Farouk"। IMDb। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১৩।
- ↑ John E. Jessup (১৯৯৮)। An Encyclopedic Dictionary of Conflict and Conflict Resolution, 1945-1996। Greenwood Publishing Group। পৃষ্ঠা 205। আইএসবিএন 978-0-313-28112-9। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ Goldschmidt, Arthur (২০০০)। Biographical dictionary of modern Egypt। Lynne Rienner Publishers। পৃষ্ঠা 191। আইএসবিএন 1-55587-229-8।
- ↑ "Ancestors of Queen Nazli" (JPG)। Egy.com। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১০।
- ↑ Morrow, Lance (৩১ মার্চ ১৯৮৬)। "Essay: The Shoes of Imelda Marcos"। TIME Magazine। ২৪ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Quotation #86"। The Quotation Page।
- ↑ "Sale of the Century"। The Sun-Herald। Sydney, New South Wales। ৩১ জানুয়ারি ১৯৫৪। পৃষ্ঠা 13। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ Halsey, William Darrach; Friedman, Emanuel (১৯৮৩)। "Faruk I"। Collier's Encyclopedia with Bibliography and Index (snippet view) । 9। New York: Macmillan Educational Co। পৃষ্ঠা 574। ওসিএলসি 9355858। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Monaco Makes Farouk Citizen"। Deseret News। 351 (107): A3। ৫ মে ১৯৫৯। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Egypt: A Tale of Two Autocrats"। TIME Magazine। ২৬ মার্চ ১৯৬৫। ১৪ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Farouk of Egypt"। Mad Monarchs। ২৬ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- ↑ Ahmed Maged (৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৮)। "Revealing book on Queen Nazli depicts her tragic life in exile"। Daily News Egypt। Cairo। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ Al-Ahram newspaper March 31, 1965
- ↑ "Colorful Fetes Mark Royal Wedding that will Link Egypt and Persian"। The Meriden Daily Journal। ১৩ মার্চ ১৯৩৯। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১৩।
- ↑ Halawi, Jailan (২৭ সেপ্টেম্বর – ৩ অক্টোবর ২০০৭)। "A monarch rehabilitated"। Al Ahram Weekly। 862। ৭ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ Montgomery-Massingberd, Hugh, সম্পাদক (১৯৮০)। "The French Ancestry of King Farouk of Egypt"। Burke's Royal Families of the World। Volume II: Africa & the Middle East। London: Burke's Peerage। পৃষ্ঠা 287। আইএসবিএন 978-0-85011-029-6। ওসিএলসি 18496936।
বহিঃসংযোগ
প্রথম ফারুক মুহাম্মদ আলি রাজবংশ জন্ম: ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯২০ মৃত্যু: ১৮ মার্চ ১৯৬৫
| ||
রাজত্বকাল শিরোনাম | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী প্রথম ফুয়াদ |
মিশরের বাদশাহ নুবিয়া, সুদান, কুরদুফান ও দারফুরের সার্বভৌম ১৯৩৬–১৯৫১ |
আইনের মাধ্যমে উপাধি পরিবর্তন |
নতুন পদবী আইনের মাধ্যমে উপাধি পরিবর্তন
|
মিশর ও সুদানের বাদশাহ ১৯৫১–১৯৫২ |
উত্তরসূরী দ্বিতীয় ফুয়াদ |
Egyptian royalty | ||
শূন্য British Protectorate Title last held by প্রিন্স মুহাম্মদ আবদেল মুনাইম
|
উত্তরাধিকারী 1922–1936 |
উত্তরসূরী প্রিন্স মুহাম্মদ আলি তাওফিক |
নতুন পদবী | আমির আল-সাইদ ১৯৩৩–১৯৩৬ |
শূন্য Title next held by দ্বিতীয় ফুয়াদ |