প্রবেশদ্বার:নেপাল
নেপাল (নেপালি: नेपाल), আনুষ্ঠানিকভাবে নেপাল যুক্তরাষ্ট্রীয় গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র (নেপালি: सङ्घीय लोकतान्त्रिक गणतन्त्र नेपाल) হিমালয় অধ্যুষিত একটি দক্ষিণ এশিয়ার স্থলবেষ্টিত রাষ্ট্র। যার সাথে উত্তরে চীন এবং দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিমে ভারতের সীমান্ত রয়েছে। এর শতকরা ৮১ ভাগ জনগণই হিন্দু ধর্মের অনুসারী। বেশ ছোট আয়তনের একটি দেশ হওয়া সত্ত্বেও নেপালের ভূমিরূপ অত্যন্ত বিচিত্র। আর্দ্র আবহাওয়া বিশিষ্ট অঞ্চল, তরাই থেকে শুরু করে সুবিশাল হিমালয়; সর্বত্রই এই বৈচিত্র্যের পরিচয় পাওয়া যায়। নেপাল এবং চীনের সীমান্ত জুড়ে যে অঞ্চল সেখানে পৃথিবীর সর্বোচ্চ ১০ টি পর্বতের ৮ টিই অবস্থিত। এখানেই পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট অবস্থিত। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) নির্বাচিত নিবন্ধ -নেপালি বিপ্লব ১৯৯০ (নেপালি: २०४६ को जनआन्दोलन, প্রতিবর্ণীকৃত: জন আন্দোলন) হলো নেপালের একটি বহুদলীয় আন্দোলন, যা দেশের সম্পূর্ণ রাজতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে সাংবিধানিক রাজতন্ত্রের সূত্রপাত করে। এছাড়াও এই আন্দোলন নেপালের পঞ্চায়েত ব্যবস্থার বিলুপ্তি ঘটায়। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য এই আন্দোলনকে বিশেষত্ব দান করে। বিভিন্ন সমাজতান্ত্রিক দল একীভূত হয়ে শুধু বামপন্থী ঐক্য ফ্রন্টই গঠন করে না, বরং অন্যান্য দল, যেমন নেপালি কংগ্রেস ইত্যাদি দলকেও সহযোগিতা প্রদান। এই ঐক্যের অন্যতম ফলাফল ছিল নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (একীকৃত মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী) গঠন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) ভূপ্রকৃতি -গন্ডকী নদী (নারায়ণী ও গন্ডক নামেও পরিচিত) নেপালের প্রধান নদী এবং ভারতে গঙ্গার বামতীরবর্তী শাখানদী। নেপালের নদীটি হিমালয়ের মধ্য দিয়ে গভীর গিরিসঙ্কটের জন্য উল্লেখযোগ্য। [উদ্ধৃতি দেওয়ার প্রয়োজন] এটির ৪৬,৩০০ বর্গ কিলোমিটার (১৭,৯০০ বর্গ মাইল) অববাহিকার, অধিকাংশই নেপালের। পৃথিবীর ১৪ টি ৮,০০০ মিটার (২৬,০০০ ফুট), এরও বেশি পর্বতগুলির মধ্যে তিনটি ধবলগিরি, মানাসলু এবং অন্নপূর্ণা ১ এই অববাহিকার মধ্যে রয়েছে। ধবলগিরি, গন্ডকী অববাহিকার সর্বোচ্চ স্থান। এটির পূর্বের কোশী প্রণালী এবং অনুরূপভাবে পশ্চিমের কর্ণালী (ঘাঘরা) প্রণালীর মধ্যে অবস্থিত। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।
আপনি যা করতে পারেন
নির্বাচিত জীবনী -মনীষা কৈরালা বা মনিষা কোইরালা (নেপালি: मनिषा कोइराला, ১৬ আগস্ট ১৯৭০) হলেন একজন নেপালি অভিনেত্রী, যিনি প্রধানত বলিউড (হিন্দি) চলচ্চিত্রে কাজ করে থাকেন। তিনি নেপালি রাজনীতিতে সুপরিচিত কৈরালা পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি প্রকাশ কৈরালা ও সুষমা কৈরালা কন্যা এবং নেপালের ২২তম প্রধানমন্ত্রী বিশ্বেশ্বর প্রসাদ কৈরালার নাতনী। কর্মজীবনে কৈরালা তিনটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার, একটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ ও একটি স্ক্রিন পুরস্কারসহ একাধিক পুরস্কার অর্জন করেছেন। ২০০১ সালে নেপাল রাজ্য তাকে নেপালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা অর্ডার অব গোর্খা দক্ষিণ বাহুয় ভূষিত করে। চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি কৈরালা মঞ্চে পরিবেশনার সাথে জড়িত এবং তার জরায়ুর ক্যান্সার নিয়ে রচিত উপন্যাস হিলড রচনায় সাহায্য করেন। কৈরালা ১৯৯৯ সালে ইউএনপিএফের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০১৫ সালে তিনি ২০১৫ সালের এপ্রিলে নেপালের ভূমিকম্প পরবর্তী সময়ে ত্রাণকার্যের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি নারীর অধিকার, নারীর প্রতি সহিংসতা দমন, মানব পাচার ও ক্যান্সার বিষয়ক সচেতনতায় কাজ করেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) নির্বাচিত চিত্র-নেপাল সম্পর্কিত বিভিন্ন নিবন্ধে ব্যবহৃত চিত্র
স্বীকৃত ভুক্তিভাল নিবন্ধআজাকি নিবন্ধউইকিপ্রকল্পবিষয়
বিষয়শ্রেণীসমূহউপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন
অন্যান্য প্রবেশদ্বারউইকিমিডিয়াপ্রবেশদ্বার
|