প্রবেশদ্বার:মিয়ানমার

প্রবেশদ্বারএশিয়ামিয়ানমার

ကြိုဆိုပါတယ်။ / মিয়ানমার প্রবেশদ্বারে স্বাগতম

মিয়ানমার (বর্মী: မြန်မာ, [mjəmà]) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মূল এশীয় মহাদেশীয় ভূ-খণ্ডে অবস্থিত একটি প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র। এছাড়া এটি বাংলা ভাষায় ব্রহ্মদেশ, বর্মা বা বার্মা নামেও পরিচিত। দেশটি ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত বার্মা নামে পরিচিত ছিল। ১৯৮৯ সালের ১৯শে জুন সামরিক জান্তা সরকার দেশটির আনুষ্ঠানিক সরকারি নাম বদলে রাখে মিয়ানমার সংঘ প্রজাতন্ত্র (বর্মী: ပြည်ထောင်စု သမ္မတ မြန်မာနိုင်ငံတော်‌, [pjìdàuɴzṵ θàɴmədaa̰ mjəmà nàiɴŋàɴdɔ̀] মিয়ামা নাইঙান্ডো)। মিয়ানমার নামটি জাতিসংঘের স্বীকৃতি লাভ করলেও কিছু সরকার (বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া) এই নামটি ব্যবহার করে না। মিয়ানমারের উত্তর ও উত্তর-পূর্ব সীমান্তে চীন, পূর্বে লাওস, দক্ষিণ-পূর্বে থাইল্যান্ড, উত্তর-পশ্চিমে বাংলাদেশভারত অবস্থিত। দক্ষিণ, পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিমে ভারত মহাসাগরের আন্দামান সাগরবঙ্গোপসাগরে দেশটির উপকূলীয় তটরেখা রয়েছে। মিয়ানমারের দক্ষিণভাগটি একটি দীর্ঘ সংকীর্ণ ভূখণ্ড যা মালয় উপদ্বীপ ধরে দক্ষিণে বিস্তৃত। তিনদিকে পর্বতবেষ্টিত ও বাকি দিকে সমুদ্রবেষ্টিত মিয়ানমার ভৌগোলিকভাবে খানিকটা বিচ্ছিন্ন একটি দেশ। ৬ লক্ষ ৭৬ হাজার ৫৫২ বর্গকিলোমিটার আয়তনবিশিষ্ট মিয়ানমার আয়তনের বিচারে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মূল মহাদেশীয় ভূখণ্ডের (ইন্দোচীন) বৃহত্তম দেশ। দেশের উপকূলীয় অঞ্চলটি নিম্ন মিয়ানমার ও অভ্যন্তরীণ অঞ্চলটি ঊর্ধ্ব মিয়ানমার হিসেবে পরিচিত। মিয়ানমারের দক্ষিণভাগে বঙ্গোপসাগরের উপকূলে অবস্থিত রেঙ্গুন বা ইয়াঙ্গুন দেশটির প্রাক্তন রাজধানী ও বৃহত্তম নগরী। ২০০৫ সালের নভেম্বরে সামরিক সরকার জাতীয় রাজধানীকে দেশের মধ্যভাগে সরিয়ে পরিকল্পিতভাবে নির্মিত নতুন একটি শহরে স্থাপন করে, যার নাম নেপিডোমান্দালয় আরেকটি বৃহৎ শহর। মিয়ানমার একটি পর্বতময় দেশ। উত্তরভাগে অবস্থিত কুমোন পর্বতশ্রেণীতে দেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ হকাকাবো অবস্থিত, যার উচ্চত ৫,৮৮১ মিটার। মধ্য মিয়ানমারে ইরাবতী ও সিত্তাং নদীগুলিকে ঘিরে উর্বর নিম্নভূমি অঞ্চলগুলি অবস্থিত, যেখানে দেশের সিংহভাগ মানুষ বাস করে। মিয়ানমারের জলবায়ু ক্রান্তীয় বা গ্রীষ্মমণ্ডলীয় প্রকৃতির। দেশের বেশিরভাগ অংশে গ্রীষ্মকালে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। মিয়ানামারের আয়তনের প্রায় ৪৩% অরণ্যে আবৃত। সবচেয়ে বৃষ্টিবহুল অঞ্চলগুলিতে চিরসবুজ অতিবৃষ্টি অরণ্য বিকাশ লাভ করেছে। অপেক্ষাকৃত কম বৃষ্টিবহুল অঞ্চলগুলিতে টিক গাছ ও অন্যান্য পর্ণমোচী বৃক্ষ জন্মে। মিয়ানমারে বহু বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী আছে। অতিবৃষ্টি অরণ্যগুলিতে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, সাপ ও বানর আছে। বাঘ ও হাতি বর্তমানে হুমকির সম্মুখীন। পাহাড়ি এলাকাগুলিতে ভল্লুক এবং ব-দ্বীপ অঞ্চলগুলিতে কুমিরের দেখা মেলে।

২০২২ সালের হিসাব অনুযায়ী মিয়ানমারের জনসংখ্যা ৫ কোটি ৫৮ লক্ষ। এদের সিংহভাগই বর্মী বা বামার নৃগোষ্ঠীর মানুষ। এছাড়া শান, কারেন ও আরাকানি বা রাখাইনসহ অন্যান্য তাৎপর্যপূর্ণ সংখ্যালঘু নৃগোষ্ঠী বিদ্যমান। এছাড়া এখানে অনেক চীনা ও ভারতীয় অভিবাসী বাস করে। জনগণের প্রায় ৭০% গ্রামীণ অঞ্চলে বাস করে। বর্মী ভাষা মিয়ানামারের সরকারি ভাষা। জনসংখ্যার ৮৮% বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। রাখাইনদের এক-তৃতীয়াংশ ইসলাম ধর্মাবলম্বী, যারা রোহিঙ্গা নামে পরিচিত। মিয়ানমারের সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকারের মধ্যে রয়েছে লাক্ষিক সামগ্রী ও পুতুলনির্মাণ কলা এবং থিংইয়ান নামক জল ছিটানো উৎসবসহ আরও অন্যান্য পালপর্বণ। আদিবাসী জনগোষ্ঠীগুলি দেশটির সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। এদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি আছে। দেশের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থানগুলি হল প্রাচীন বাগান শহর, শোয়েদাগোন প্যাগোডা ও ইনলে হ্রদ। ২০২০ সালের কোভিড বৈশ্বিক মহামারী ও ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পরে পর্যটকের সংখ্যা ব্যাপক হ্রাস পেয়েছে। মোহিঙ্গা নামক ঐতিহ্যবাহী মাছের নুডুল স্যুপ ও লাফেত থোএ নামক চা-পাতার সালাদ আন্তর্জাতিকভাবে সুখ্যাত। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

সূচীপত্র
নির্দিষ্ট বিষয় দেখতে লিঙ্কে ক্লিক করুন

নির্বাচিত নিবন্ধ - নতুন ভুক্তি দেখুন

মায়ানমারে অবস্থান

মহামুণি বুদ্ধ মন্দির (বর্মী: မဟာမုနိဘုရားကြီး, বর্মী উচ্চারণ: [məhà mṵnḭ pʰəjádʑí]; (মহামুনি প্যাগোডাও বলা হয়) বার্মার দক্ষিণ-পশ্চিম মান্ডালায়ে অবস্থিত একটি বৌদ্ধ মন্দির এবং প্রধান তীর্থ স্থান। মহামুনি বৌদ্ধ মূর্তিকে এই মন্দিরে পূজা করা হয় এবং মূর্তিটি প্রকৃতপক্ষে আরাকান থেকে আগত। এটিকে বার্মায় গভীর শ্রদ্ধা করা হয় এবং বহু মানুষের জীবনাচরনের মূল, যেহেতু এটিকে বুদ্ধের জীবনের প্রতীকি প্রকাশ হিসাবে দেখা হয়।

প্রাচীন ঐতিহ্য অনুযায়ী, বুদ্ধের জীবদ্দশায় তার পাচটি প্রতিমূর্তি তৈরী করা হয়েছিলঃ দুটি ভারতে, দুটি স্বর্গে এবং পঞ্চমটি মায়ানমারের মহামুনি বৌদ্ধ মন্দিরে। কিংবদন্তি অনুসারে, খ্রিষ্টপূর্ব ৫৫৪ অব্দে বুদ্ধ আরাকানের ধানয়াওয়াদি শহরে আসেন। রাজা সান্ডা থুরিয়ার নির্দেশে তার একটি মূর্তি নির্মাণ করা হয়। মহামূর্তি বানানোর পর, বুদ্ধ তাতে ফু দিলেন আর তাতে মূর্তিটি মহামুনির একদম সদৃশ্য হয়ে গেল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত ভুক্তির তালিকা

মিয়ানমার জাতীয় ফুটবল দল (বর্মী: မြန်မာ့လက်ရွေးစင်အမျိုးသားအသင်း) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে মিয়ানমারের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম মিয়ানমারের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা মিয়ানমার ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৫২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৫৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৫০ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি তারিখে, মিয়ানমার প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; হংকংয়ে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে মিয়ানমার হংকংয়ের কাছে ৫–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।

৫০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট থুয়ুন্না স্টেডিয়ামে এশীয় সিংহ নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন অঁতোয়ান হে এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন সুখোথাইয়ের রক্ষণভাগের খেলোয়াড় জাও মিন তুন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নগর, রাজ্য ও অঞ্চল - নতুন ভুক্তি দেখুন

কাচিন রাজ্য (বর্মী: ကချင်ပြည်နယ်, উচ্চারিত: [kətɕʰɪ̀ɴ pjìnɛ̀]; কাছিন: জিংফাও মুংডাও) হল মিয়ানমারের একটি রাজ্য। এটি মায়ানমারের উত্তর ভাগে অবস্থিত। এই রাজ্যের উত্তর এবং পূৰ্ব দিকে চীন অবস্থিত। দক্ষিণ দিকে অবস্থিত শাহ রাজ্য। পশ্চিম দিকে ভারত এবং ছাঘাইন অবস্থিত। রাজ্যটির মোট আয়তন হল ৮৯,০৪১.৮ বৰ্গ কিলোমিটার বা ৩৪,৩৭৯.২ বৰ্গ মাইল। কাছিন রাজ্যের মোট জনসংখ্যা হল ১৬ লাখ ৮৯ হাজার ৪৪১ জন। এই রাজ্যের সৰ্বোচ্চ শৃংগ হল হকাকাবো রাজি। এর উচ্চতা ৫,৮৮৯ মিটার। রাজ্যটির রাজধানী শহর হচ্ছে মাইটকয়িনা। এই রাজ্যের অন্য প্ৰধান শহরসমূহ হচ্ছে ভোমা এবং পুটাআরু। এই রাজ্যটি ২৩.২৭ থেকে ২৮.২৫ ডিগ্ৰী উত্তর স্থানাংকে অবস্থিত। ইণ্ডাইগয়ি হ্ৰদ এই রাজ্যতে অবস্থিত। কাছিন রাজ্য হিমালয়ের সম্প্ৰসারিত অংশ কাছিন পাহাড়ে অবস্থান করছে। এই পাহাড় রাজ্যের বেশির ভাগ অংশ জুড়ে অবস্থান করছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

মিয়ানমারের ইতিহাস - নতুন ভুক্তি দেখুন

স্ক্র্যাগি পর্বতে ইম্ফালের যুদ্ধে ১০ম গূর্খা ডিভিশন কর্তৃক তোলা চিত্রের দৃশ্য।

বার্মা অভিযান হলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে বৃটেন শাসিত বার্মায় সংঘটিত হওয়া এমন একটি যুদ্ধ যেখানে বৃটেনচীন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগীতায় একজোট হয়ে জাপান, থাইল্যান্ডআজাদ হিন্দ ফৌজের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। তৎকালীন ব্রিটিশ সাম্রাজ্য প্রাথমিকভাবে ব্রিটিশ শাসিত ভারত, বৃটেনের নিজস্ব সেনাবাহিনী (৮টি পদাতিক ডিভিশন এবং ৬টি ট্যাংক রেজিমেন্ট) এবং পূর্ব ও পশ্চিম আফ্রিকায় অবস্থিত বৃটেনের ঔপনবেশিক সাম্রাজ্যভুক্ত দেশগুলো থেকে প্রায় ১০,০০,০০০ সৈন্য সমেত স্থল, নৌ ও বিমান বাহিনী গঠন করে বার্মা অভিযান যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। সেই সময় জাপানী সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণে বার্মাতে ব্রিটিশ-বিরোধী কিছু স্বাধীনতাকামী বিদ্রোহী বর্মি-সেনাবাহিনীর দল গড়ে উঠে, যারা যুদ্ধের শুরুতে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে অবরোধ গড়ে তোলায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এই অভিযানে কিছু উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যের উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়। বার্মার আবহাওয়া, রোগবালাই এবং ভূ-খন্ডের মতো ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য উক্ত অভিযানে বিশেষ প্রভাব ফেলতে দেখা গিয়েছিলো। এই অভিযানে পরিবহন অবকাঠামোর সুযোগ সুবিধাসমূহের অভাবের দরুন সেনাবাহিনীর সদস্যদের যথাসময়ে সরানো ও সৈন্য সরবরাহ এবং আহতদের নিরাপদ জায়গায় পৌছানর ক্ষেত্রে সামরিক প্রকৌশল ও বায়ুপথের উপর বিশেষ জোড় দিতে হয়েছিল। বৃটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের নিজ নিজ কৌশলের অগ্রাধিকার থাকার দরুন রাজনৈতিক দিক দিয়েও এই অভিযান বেশ জটিল ছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত জীবনী - নতুন ভুক্তি দেখুন

সুলতান মাহমুদ (১৯০০-১৯৮২) ছিলেন বার্মার আরাকানের (বর্তমানে রাখাইন রাজ্য, মিয়ানমার) একজন রাজনীতিবিদ। ব্রিটিশ ভারতে (যেখানে ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত বার্মা প্রদেশ অন্তর্ভুক্ত ছিল), মাহমুদ কেন্দ্রীয় বিধানসভায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বর্মী স্বাধীনতার পর তিনি ১৯৫৭ সালে বুথিডং থেকে একটি উপনির্বাচনের মাধ্যমে বার্মার সংসদে নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৬০ সালে পুনরায় নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৬০ থেকে ১৯৬২ সালের বর্মী অভ্যুত্থান পর্যন্ত বার্মা ইউনিয়নের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

বার্মা যখন প্রধানমন্ত্রী ইউ নুর "বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য" নীতির অধীনে একটি ফেডারেল রাষ্ট্র হওয়ার কথা ভাবছিল, তখন মাহমুদ প্রস্তাব করেন যে আরাকানি ভারতীয়দের হয় নাফ ও কালাদান নদীর মধ্যবর্তী এলাকা জুড়ে একটি পৃথক প্রদেশ থাকা উচিত; অথবা যদি আরাকানি বৌদ্ধদের নিয়ে একটি পৃথক আরাকান প্রদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়, তাহলে এটির একটি স্বীকারোক্তিমূলক কাঠামো থাকা উচিত, যেখানে মুসলিম ও বৌদ্ধরা প্রাদেশিক গভর্নর হিসাবে পর্যায়ক্রমে থাকবে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

গৃহবিবাদ ও গণহত্যা - নতুন ভুক্তি দেখুন

২০১৩-এ মিয়ানমারে মুসলিম-বিরোধী দাঙ্গা মধ্য ও পূর্বাঞ্চলীয় মিয়ানমারের (বার্মা) বিভিন্ন শহরে সংগঠিত হওয়া সংঘর্ষের একটি সমষ্টি ছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত চিত্র- নতুন চিত্র দেখুন

মিয়ানমার সম্পর্কিত বিভিন্ন নিবন্ধে ব্যবহৃত চিত্র

অন্যান্য প্রবেশদ্বার

বিষয়শ্রেণীসমূহ

বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
উপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন

আপনি যা করতে পারেন

  • মিয়ানমার বিষয়ক নতুন নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
  • বর্তমান নিবন্ধ অথবা মায়ানমার বিষয়ক বিভিন্ন (নিম্নের) টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নতুন নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
  • বিদ্যমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ, রচনাশৈলীর উন্নয়ন ও তথ্যছক না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
  • মিয়ানমার সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
  • মিয়ানমার সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে {প্রবেশদ্বার দণ্ড|মিয়ানমার} যুক্ত করতে পারেন।

বিষয়

উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে মিয়ানমার
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে মিয়ানমার
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে মিয়ানমার
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে মিয়ানমার
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে মিয়ানমার
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে মিয়ানমার
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে মিয়ানমার
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে মিয়ানমার
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে মিয়ানমার
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

প্রবেশদ্বার

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন