লুডভিক জামেনহোফ
লুডভিক জামেনহোফ | |
|---|---|
 জামেনহোফ, আনু. ১৮৯৫ | |
| উচ্চারণ | /ˈzæmənhɒf/ |
| জন্ম | ১৫ ডিসেম্বর ১৮৫৯[ক] বেলোস্টক, গ্রোডনো গভার্নোরেট, রুশ সাম্রাজ্য (বর্তমান বেলোস্টক, পোল্যান্ড) |
| মৃত্যু | ১৪ এপ্রিল ১৯১৭[ক] (বয়স ৫৭) ওয়ার'শ, পোল্যান্ড রাজতন্ত্র |
| সমাধি | ইহুদি সমাধিক্ষেত্র, ওয়ার'শ ৫২°১৪′৫১″ উত্তর ২০°৫৮′২৯″ পূর্ব / ৫২.২৪৭৫০° উত্তর ২০.৯৭৪৭২° পূর্ব |
| পেশা | চক্ষু চিকিৎসক |
| পরিচিতির কারণ | এসপেরান্তো |
| দাম্পত্য সঙ্গী | ক্লারা জামেনহোফ (বি. ১৮৮৭) |
| সন্তান | এ্যাডাম, জোফিয়া, এবং লিডিয়া |
| লেখক হিসেবে কর্মজীবন | |
| ছদ্মনাম | ড. এসপেরান্তো |
| উল্লেখযোগ্য রচনাবলি |
|
| স্বাক্ষর | |
 | |
লুডভিক জামেনহোফ (১৫ ডিসেম্বর ১৮৫৯ - ১৪ এপ্রিল ১৯১৭)[ক] ছিলেন একজন চক্ষু চিকিৎসক, তিনি জীবনের অধিকাংশ সময়ই বসবাস করেছেন ওয়ারশতে। তিনি এসপেরান্তো ভাষার স্রষ্টা হিসাবে সর্বাধিক খ্যাত। এসপেরান্ত ভাষা হল পৃথিবীর সর্বাধিক প্রচলিত ও কথিত কৃত্রিম আন্তর্জাতিক ভাষা।[১][২]
জমেনহোফ ১৮৭৩ সালে প্রথম এই ভাষাটির মূল ধারণা দাঁড় করান, তখন তিনি সবেমাত্র স্কুলে পড়াশোনা করতেন। যুদ্ধমুক্ত এক পৃথিবীর স্বপ্ন নিয়ে তিনি বড় হয়ে উঠেন। তিনি বিশ্বাস করতেন এই কৃত্রিম ভাষা দিয়েই এই পৃথিবী কে যুদ্ধমুক্ত করা যাবে। [৩] তিনি আরো বিশ্বাস করতেন সব মানুষকে এই ন্যায্য ও নিরপেক্ষ ভাষাটিকে ব্যবহার করার মাধ্যমে একটি ছাতার নিচে আনা সম্ভব হবে। বিংশ শতাব্দীর রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ উপেক্ষা করে তিনি গড়ে তুলেছিলেন এই কৃত্রিম ভাষায় কথা বলা একটি জনগোষ্ঠী। মানব জীবনের বাস্তব ব্যবহার ও সাহিত্য সৃষ্টির মধ্য দিয়ে এই ভাষা সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছিল অন্যান্য ভাষার মতই।[৪][৫]
তার এই সাফল্যের জন্য ইউনেস্কো তার জন্মশতবার্ষিকীতে তাকে ২০১৭ সালের অন্যতম বিশিষ্ট ব্যক্তি হিসাবে নির্বাচিত করে। [৬][৭]
তথ্যসূত্র
- ↑ Korzhenkov, Aleksandr (২০০৯)। Zamenhof: The Life, Works, and Ideas of the Author of Esperanto (পিডিএফ)। Ian M. Richmond কর্তৃক অনূদিত। Washington, D.C.: Esperantic Studies Foundation।
- ↑ উদ্ধৃতি সতর্কবার্তা:
Jason Zaskyনামসহ<ref>ট্যাগের প্রাকদর্শন দেখা যাবে না কারণ এটি বর্তমান অনুচ্ছেদের বাইরে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে বা একেবারেই সংজ্ঞায়িত করা হয়নি। - ↑ Gabriela Zalewska (২০১০)। "Zamenhof, Ludwik (1859–1917)"। The YIVO Encyclopedia of Jews in Eastern Europe। Trans. by Anna Grojec। YIVO Institute for Jewish Research। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ Gobbo, Federico (৮ অক্টোবর ২০১৫)। "An alternative globalisation: why learn Esperanto today?"। University of Amsterdam। ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ Humphrey Tonkin, Fourth Interlinguistic Symposium, p. 213, JKI-12-2017[1] (pdf[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]).
- ↑ Fourth Interlinguistic Symposium, p. 209, [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]#x5D;.pdf JKI-12-2017[1].
- ↑ "Anniversaries 2017"। UNESCO (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-১৭।