সিন্ট মার্টেন জাতীয় ফুটবল দল
অ্যাসোসিয়েশন | সিন্ট মার্টেন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
---|---|---|---|
কনফেডারেশন | কনকাকাফ (উত্তর আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | এলভিস আলবার্টাস | ||
অধিনায়ক | লোক্সলি পার্কার[১] | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | রেমলসি বোলিন (১০) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | গারউইন লেক (৭)[২] | ||
মাঠ | রাউল ইলিজ স্পোর্টস কমপ্লেক্স | ||
ফিফা কোড | SXM | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | নেই (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[৩] | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ২০২ ৯ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[৪] | ||
সর্বোচ্চ | ১৭৮ (১৯৮৯) | ||
সর্বনিম্ন | ২১২ (নভেম্বর ২০১৯) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন দ্বীপপুঞ্জ ৬–১ সিন্ট মার্টেন (সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন; ২৩ এপ্রিল ১৯৮৯) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
সিন্ট মার্টেন ৪–০ অ্যাঙ্গুইলা (সেন্ট কিট্স ও নেভিস; ২৯ মার্চ ১৯৯৬) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
হাইতি ১৩–০ সিন্ট মার্টেন (পর্তোপ্রাঁস, হাইতি; ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮) | |||
ক্যারিবীয় কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (১৯৯৩-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (১৯৯৩) |
সিন্ট মার্টেন জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Sint Maarten national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে সিন্ট মার্টেনের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম সিন্ট মার্টেনের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিন্ট মার্টেন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ২০১৩ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনকাকাফের সদস্য হিসেবে রয়েছে।[৫] ১৯৮৯ সালের ২৩শে এপ্রিল তারিখে, সিন্ট মার্টেন প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে সিন্ট মার্টেন সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনের কাছে ৬–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
৩,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট রাউল ইলিজ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় সিন্ট মার্টেনের রাজধানী ফিলিপসবুর্গে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন এলভিস আলবার্টাস এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ফ্লেমস ইউনাইটেডের রক্ষণভাগের খেলোয়াড় লোক্সলি পার্কার।
সিন্ট মার্টেন এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, কনকাকাফ গোল্ড কাপেও সিন্ট মার্টেন এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি। এছাড়াও, সিন্ট মার্টেন ১৯৯৩ ক্যারিবীয় কাপের গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করেছে।
রেমলসি বোলিন, জোভানি লেক, এরিক আর্নো অ্যাকারমান্স, গারউইন লেক এবং লোক্সলি পার্কারের মতো খেলোয়াড়গণ সিন্ট মার্টেনের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
ফিফার সদস্যপদ না থাকার ফলে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে সিন্ট মার্টেনের কোন স্থান নেই। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে সিন্ট মার্টেনের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১৭৮তম (যা তারা ১৯৮৯ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ২১২। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
২০০ | ১ | সোমালিয়া | ৮৯৮ |
২০১ | ৬ | নেপাল | ৮৯৪ |
২০২ | ৯ | সিন্ট মার্টেন | ৮৮০ |
২০৩ | ৭ | মালদ্বীপ | ৮৭৯ |
২০৪ | ৩ | সেশেলস | ৮৫৫ |
তথ্যসূত্র
- ↑ "St. Maarten defeats St. Martin in CONCACAF Nations League Group C game 4-3"। sxmislandtime.com। ২৯ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "Forbes and Lake Steal the Show as Turks and Caicos Down Sint Maarten"। CONCACAF। ১১ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "The Daily Herald's 2015 Sports Person of the Year"। The Daily Herald। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
বহিঃসংযোগ
- কনকাকাফ-এ সিন্ট মার্টেন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ অক্টোবর ২০২০ তারিখে (ইংরেজি)