আইসল্যান্ডিক ফ্ল্যাগশিপ ICGV Þór, ২৭ অক্টোবর ২০১১, Reykjavík
আইসল্যান্ডের প্রতিরক্ষা বাহিনী আইসল্যান্ডিক কোস্ট গার্ড নিয়ে গঠিত, যারা আইসল্যান্ডের জলসীমায় টহল দেয় এবং এর আকাশসীমা নিরীক্ষণ করে, এবং অন্যান্য পরিষেবা যেমন জাতীয় কমিশনারের জাতীয় নিরাপত্তা এবং বিশেষ বাহিনী ইউনিট। [১][২][৩][৪]
আইসল্যান্ড একটি শান্তিকামী দেশ এবং ১৮৫৯ হতে এর নিজস্ব কোনো সামরিক বাহিনী নাই। অবশ্য এদেশের সংবিধানে ১৮৭৪ সাল হতে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত সামরিক বাহিনী গঠনের বিধান ছিল, বর্তমানে যা রদ করা হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর সাথে আইসল্যান্ডের সম্পর্ক দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এর সময় হতেই বিদ্যমান। ১৯৪৯ সালে আইসল্যান্ড ন্যাটো জোটের সদস্য হয়, তবে শর্ত ছিল যে, আইসল্যান্ড কখনোই নিজে সামরিক বাহিনী গঠন করবে না। সামরিক জোটসমূহে আইসল্যান্ডের ভূমিকা হলো সেদেশে বিভিন্ন দেশের সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের অনুমতি দেয়া। যেমন, কেফ্লাভিকে ন্যাটো জোটের বিমানঘাঁটি রয়েছে, যা মূলত মার্কিন বিমানবাহিনী পরিচালনা করে থাকে। এছাড়া এখানে ডেনমার্ক ও নরওয়ের ও সামরিক বাহিনীর উপস্থিত আছে। আইসল্যান্ডে ডুবোজাহাজের প্রশিক্ষণও সম্পন্ন হতো, তবে বর্তমানে এটি স্থগিত আছে।
ইতিহাস • প্রশাসনিক অঞ্চল • ভূগোল • অর্থনীতি • রাজনীতি • বৈদেশিক সম্পর্ক • সরকার ব্যবস্থা • জনপরিসংখ্যান • সংস্কৃতি • পরিবহন ব্যবস্থা • পর্যটন • সামরিক বাহিনী • ভাষা • ধর্মবিশ্বাস • বর্ষপঞ্জী • সংবাদপত্র • বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ • জাতীয় পতাকা • জাতীয় সঙ্গীত • নগর • শিল্পকলা • খেলাধুলা • শিক্ষাব্যবস্থা • জাতীয় প্রতীক • সাহিত্য • জাতীয় দিবস