ল্যাব্রাডর সাগর
ল্যাব্রাডর সাগর | |
---|---|
স্থানাঙ্ক | ৬১° উত্তর ৫৬° পশ্চিম / ৬১° উত্তর ৫৬° পশ্চিম |
ধরন | সাগর |
অববাহিকার দেশসমূহ | কানাডা, গ্রীনল্যান্ড |
সর্বাধিক দৈর্ঘ্য | c. ১,০০০ কিমি (৬২১ মা) |
সর্বাধিক প্রস্থ | c. ৯০০ কিমি (৫৫৯ মা) |
পৃষ্ঠতল অঞ্চল | ৮,৪১,০০০ কিমি২ (৩,২৪,৭০০ মা২) |
গড় গভীরতা | ১,৮৯৮ মি (৬,২২৭ ফু) |
সর্বাধিক গভীরতা | ৪,৩১৬ মি (১৪,১৬০ ফু) |
তথ্যসূত্র | [১][২] |
ল্যাব্রাডর সাগর (ফরাসী: মের দু ল্যাব্রাডর) হলো ল্যাব্রাডর উপদ্বীপ এবং গ্রীনল্যান্ডের মধ্যে অবস্থিত উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের একটি শাখা। এই সাগরের দক্ষিণপশ্চিম, উত্তরপশ্চিম এবং উত্তরপূর্ব সীমান্তে মহীসোপান রয়েছে। এটি ডেভিস প্রণালীর মধ্য দিয়ে উত্তর দিকে ব্যাফিন উপসাগরের সাথে সংযুক্ত।[৩] একে আটলান্টিকের একটি প্রান্তিক সাগর হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[৪][৫]
তথ্যসূত্র
- ↑ "Labrador" (Russian ভাষায়)। Great Soviet Encyclopedia।
- ↑ Wilson, R. C. L; London, Geological Society of (২০০১)। "Non-volcanic rifting of continental margins: a comparison of evidence from land and sea"। Geological Society, London, Special Publications। 187: 77। আইএসবিএন 978-1-86239-091-1। ডিওআই:10.1144/GSL.SP.2001.187.01.05।
- ↑ Encyclopædia Britannica। "Labrador Sea"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০২-০৩।
- ↑ Peter Calow (১২ জুলাই ১৯৯৯)। Blackwell's concise encyclopedia of environmental management। Wiley-Blackwell। পৃষ্ঠা 7। আইএসবিএন 978-0-632-04951-6। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১০।
- ↑ Spall, Michael A. (২০০৪)। "Boundary Currents and Watermass Transformation in Marginal Seas"। J. Phys. Oceanogr.। 34 (5): 1197–1213। ডিওআই:10.1175/1520-0485(2004)034<1197:BCAWTI>2.0.CO;2।