শ্রী গুরু রামদাস জী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

শ্রী গুরু রামদাস জী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
আইএটিএ: এটিকিউ আইসিএও: ভিআইএআর
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
বিমানবন্দরের ধরন	জনসাধারন
পরিচালক	ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ
পরিষেবাপ্রাপ্ত এলাকা	অমৃতসর, ভারত
অবস্থান	রাজাসানসি, অমৃতসর, ভারত
এএমএসএল উচ্চতা	২৩০ মিটার / ৭৫৬ ফুট
স্থানাঙ্ক	৩১°৪২′২৮″ উত্তর ০৭৪°৪৭′৫৭″ পূর্ব / ৩১.৭০৭৭৮° উত্তর ৭৪.৭৯৯১৭° পূর্ব / 31.70778; 74.79917
ওয়েবসাইট	www.aai.aero/
মানচিত্র
এটিকিউ পাঞ্জাব, ভারতের মানচিত্রে দেখুন এটিকিউ ভারতের মানচিত্রে দেখুন
রানওয়ে
দিক দৈর্ঘ্য পৃষ্ঠতল মি ফুট ১৬/৩৪ ৩,৬৫৮ ১২,০০১ আস্ফাল্ট
পরিসংখ্যান (এপ্রিল ২০১৬- মার্চ ২০১৭)
যাত্রী পরিবহন 1,566,407 (25.3%) বিমান চলাচল 11,606 (19.7%) পণ্য (টন) 1,160 (62.3%)
উৎস: এএআই[১][২][৩]

শ্রীগুরু রামদাস জী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (আইএটিএ: এটিকি, আইসিএও: ভিআইএআর) চতুর্থ শিখ গুরু এবং অমৃতসর শহরের প্রতিষ্ঠাতা গুরু রামদসজীর নামে নাম করণ করা হয়েছে। বিমকনবন্দরটি অমৃতসর শহরের ১১ কিলোমিটার (৭ মাইল) উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের বৃহত্তম বিমানবন্দর। এটি রাজা সানসি গ্রামের নিকটবর্তী অমৃতসর-আজনালা সড়কের পাশে অবস্থিত। অমৃতসর ছাড়াও, বিমানবন্দরটি পাঞ্জাবের প্রতিবেশী রাজ্য, হিমাচল প্রদেশের পশ্চিমাঞ্চল এবং জম্মু ও কাশ্মীরের দক্ষিণ জেলায় বিমান পরিষেবা প্রদান করে। নতুন সমন্বিত টার্মিনালটি ধারণ ক্ষমতা পুরনো টার্মিনালের ধারণ ক্ষমতার দ্বিগুণ করেছে। এই এয়ারপোর্ট থেকে ২১ টি অভ্যান্তরিণ ও ৮ টি আন্তর্জাতিক উড়ান রয়েছে। বিমানবন্দরটি ২০১৭ সালের একটি জড়িপে ভারতের অ-মেট্রো বা মহানগর নয় এমন শহরের বিমানবন্দরগুলির মধ্যে তৃতীয় সেরা বিমানবন্দর হিসাবে ঘোষিত হয়েছে।^[৪] অক্টোবর ২০১৬ থেকে অক্টোবর ২০১৭ পর্যন্ত বিমানবন্দরটি যাত্রী পরিবহন ৫৪.৪% বৃদ্ধি পায়েছে।^[৫]

২০০৫ সালের সেপ্টেম্বরে পুরনো টার্মিনালের আগমন বিভাগটি উদ্বোধন করা হয় এবং মার্চ ২০০৬ সালে প্রস্থান বিভাগটি চালু করা হয়। নতুন টার্মিনাল বিল্ডিং কাচ ও ইস্পাত দ্বারা নির্মিত এবং একটি ইনলাইন এক্স-রে লাগেজ পরিদর্শন ও পরিবাহক সিস্টেম, এছাড়া নজরদারি, উড়াণ তথ্য প্রদর্শন সিস্টেম (এফআইডিএস), সাধারণের জন্য ব্যবহারের টার্মিনাল ইকুইপমেন্ট (আকর্ষক) এবং সিসিটিভি মত আধুনিক সুবিধা দিয়ে সজ্জিত করা। নতুন টার্মিনাল ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সালে-এ উদ্বোধন করা হয়। আনুমানিক ৪০,১৭৫ বর্গ মিটার (৪৩২,৪৪০ বর্গ মিটার) (পূর্বে ১২,৭৭০ বর্গ মিটার (১৩৭,৫০০ বর্গ ফুট)) এলাকা নিয়ে নতুন টার্মিনাল ভবন আধুনিক ভারতীয় নকশায় কাচ ও ইস্পাত ও রং দ্বারা ভারতীয় শৈলীর খিলান দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। ৩০ জুন, ২০১৩ সালে শেষ হওয়া বছরের শেষ চতুর্থাংশের জন্য বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক যাত্রী পরিবহন ৫৯.৬% বৃদ্ধি পেয়েছে।^[৬]