সংযুক্ত আরব আমিরাত জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল
![]() | |||
ডাকনাম | আল আবিয়াদ | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | সংযুক্ত আরব আমিরাত ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | এএফসি (এশিয়া) | ||
সাব–কনফেডারেশন | পশ্চিম এশীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
প্রধান কোচ | দেনিস সিলভা | ||
অধিনায়ক | আহমদ মাহমুদ | ||
মাঠ | বিভিন্ন | ||
ফিফা কোড | UAE | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (সিউল, দক্ষিণ কোরিয়া; ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৮৬) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (বনি ইয়াস; ৮ মার্চ ২০১১) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
![]() ![]() (থাইল্যান্ড; ৭ ডিসেম্বর ১৯৯৮) | |||
এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৪ (২০১৩-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | কোয়ার্টার-ফাইনাল (২০১৬) | ||
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০১২-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (২০১২) |
সংযুক্ত আরব আমিরাত জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল (যা সংযুক্ত আরব আমিরাত অলিম্পিক ফুটবল দল অথবা সংক্ষেপে সংযুক্ত আরব আমিরাত অনূর্ধ্ব-২৩ নামে পরিচিত) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের অনূর্ধ্ব-২৩ দল, যার সকল কার্যক্রম সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা সংযুক্ত আরব আমিরাত ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।[১] ১৯৮৬ সালের ২১শে সেপ্টেম্বর তারিখে, সংযুক্ত আরব আমিরাত অনূর্ধ্ব-২৩ প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে অনুষ্ঠিত পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-২৩ দলের বিরুদ্ধে উক্ত ম্যাচে সংযুক্ত আরব আমিরাত অনূর্ধ্ব-২৩ ১–০ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল।
আল আবিয়াদ নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় সংযুক্ত আরব আমিরাতের বৃহত্তম শহর দুবাইয়ে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের প্রধান প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন স্পেনীয় সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় দেনিস সিলভা এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন আল জাজিরার মধ্যমাঠের খেলোয়াড় আহমদ মাহমুদ।[২][৩]
এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপে সংযুক্ত আরব আমিরাত অনূর্ধ্ব-২৩ এপর্যন্ত ৪ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৬ এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা ইরান অনূর্ধ্ব-২৩ দলের কাছে ১–৩ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, সংযুক্ত আরব আমিরাত অনূর্ধ্ব-২৩ এপর্যন্ত ১ বার গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করা, যেখানে তারা শুধুমাত্র ১ অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিল। উমর আব্দুল রহমান, আহমদ খলিল, মুহাম্মদ উমর আল আত্তাস, আলি সালিহ এবং জাইদ আল আমরির মতো খেলোয়াড়গণ সংযুক্ত আরব আমিরাতের অনূর্ধ্ব-২৩ দলের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো |
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | |||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | |||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১৫তম | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৩ | ৬ |
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | |||||||
![]() | ||||||||
![]() |
অনির্ধারিত | |||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
মোট | ১৫তম | ১/২৭ | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৩ | ৬ |
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ইংরেজি)
- ফিফা-এ সংযুক্ত আরব আমিরাত জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল (ইংরেজি)