১৯৯০ ফিফা বিশ্বকাপ

১৯৯০ ফিফা বিশ্বকাপ
Coppa del Mondo FIFA Italia '90
১৯৯০ ফিফা বিশ্বকাপের অফিসিয়াল লোগো।
বিবরণ
স্বাগতিক দেশইতালি
তারিখ৮ জুন – ৮ জুলাই ১৯৯০ (৩১ দিন)
দল২৪
মাঠ১২ (১২টি আয়োজক শহরে)
চূড়ান্ত অবস্থান
চ্যাম্পিয়ন পশ্চিম জার্মানি (৩য় শিরোপা)
রানার-আপ আর্জেন্টিনা
তৃতীয় স্থান ইতালি
চতুর্থ স্থান ইংল্যান্ড
পরিসংখ্যান
ম্যাচ৫২
গোল সংখ্যা১১৫ (ম্যাচ প্রতি ২.২১টি)
দর্শক সংখ্যা২৫,১৬,৩৪৮ (ম্যাচ প্রতি ৪৮,৩৯১ জন)
শীর্ষ গোলদাতাইতালি সালভাতোরে স্কিলাচি (৬ গোল)
সেরা খেলোয়াড়ইতালি সালভাতোরে স্কিলাচি

১৯৯০ ফিফা বিশ্বকাপ (ইংরেজি: 1990 FIFA World Cup) ফিফা বিশ্বকাপের ১৪তম আসর। এটি অনুষ্ঠিত হয় ইতালিতে। এটি ছিল ইতালির দ্বিতীয়বার বিশ্বকাপ আয়োজন। ৬টি মহাদেশের ১১৬টি জাতীয় দল প্রতিযোগিতার বাছাইপর্বে অংশগ্রহণ করে। ১৯৯০ বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের নিয়মানুসারে প্রতিযোগিতার জন্য ২২টি দলকে বাছাই করা হয়। এই ২২টি দলের সাথে আয়োজক ইতালি এবং ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। প্রতিযোগিতার দাপ্তরিক বল ছিল এডিডাসের এত্‌রুস্কো ইউনিকো। ১৯৯৮ ফিফা বিশ্বকাপ হল প্রথম বিশ্বকাপ যা দাপ্তরিকভাবে এইচডিটিভিতে রেকর্ড এবং প্রচার করা হয়। জাপানী সম্প্রচারক এনএইচকে এর সহায়তার এই কাজটি করে ইতালীয় সম্প্রচারক রাদিওতেলেভিজিয়োনে ইতালিয়ানা[১]

এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয় পশ্চিম জার্মানি, যা ছিল তাদের তৃতীয় বিশ্বকাপ শিরোপা। প্রতিযোগিতার ফাইনালে তারা ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকে ১–০ গোলে পরাজিত করে। আয়োজক ইতালি তৃতীয় স্থান নির্ধারণী খেলায় ইংল্যান্ডকে ২–১ গোলে হারিয়ে প্রতিযোগিতায় তৃতীয় হয়। এটিই ছিল শেষ প্রতিযোগিতা, যেখানে জার্মান দল বিভক্ত জার্মানির প্রতিনিধিত্ব করে। কেননা, ১৯৯০ সালের পর পূর্ব এবং পশ্চিম জার্মানি এক হয়ে যায়।

১৯৯4 বিশ্বকাপকে ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসের অন্যতম মন্দ বিশ্বকাপ হিসেবে ব্যপকভাবে গণ্য করা হয়।[২][৩][৪][৫] এই বিশ্বকাপে প্রতি খেলায় গড় গোলের সংখ্যা মাত্র ২.২১, যা প্রতিযোগিতার ইতিহাসে সবচেয়ে কম গড় গোলের রেকর্ড।[৬] এছাড়া প্রতিযোগিতায় মোট ১৬টি লাল কার্ড প্রদান করা হয়, এমনকি প্রতিযোগিতার ফাইনালেও প্রথমবারের মত লাল কার্ড দেখানো হয়। এসত্ত্বেও, টেলিভিশনের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি প্রেক্ষিত অন্যতম অনুষ্ঠান ছিল এই বিশ্বকাপ। আনুমানিক ২৬.৬৯ বিলিয়ন দর্শক এই প্রতিযোগিতা নিয়মিত প্রত্যক্ষ করেন।[৭]

১৯৯০ বিশ্বকাপের পর সময় অপচয় এবং অতিরিক্ত রক্ষণাত্মক খেলা নিরূত্‍সাহিত করার জন্য ব্যাক-পাস আইন চালু করা হয়। এছাড়া অধিক আক্রমণাত্মক খেলাকে উত্‍সাহিত করার জন্য একটি খেলায় জয় লাভ করলে দুই পয়েন্টের পরিবর্তে তিন প্রয়েন্ট প্রদানের বিধান চালু করা হয়।

আয়োজক নির্বাচন

১৯৯০ বিশ্বকাপের আয়োজক নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৪ সালের ১৯ মে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে। সেখানেই ফিফার নিবার্হী কমিটি ইতালিকে নির্বাচিত করে। ইতালি পেয়েছিল ১১টি ভোট এবং তাদের একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বি সোভিয়েত ইউনিয়ন পেয়েছিল ৫টি ভোট।[৮] এর মাধ্যমে মেক্সিকোর পর দ্বিতীয় জাতি হিসেবে দ্বিতীয়বারের মত বিশ্বকাপ অয়োজনের সুযোগ পায় ইতালি। এর আগে ১৯৩৪ সালে তারা বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল, যেখানে তারা তাদের প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা জিতে।

অস্ট্রিয়া, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, গ্রীস, পশ্চিম জার্মানি এবং ইয়োগোস্লাভিয়াও প্রতিযোগিতার আয়োজক হওয়ার জন্য প্রথমিক আবেদন জমা দিয়েছিল।[৯] এক মাস পর, শুধুমাত্র ইংল্যান্ড এবং গ্রীস, ইতালি এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে তাদের আবেদন বহাল রাখে এবং অন্যেরা আবেদন প্রত্যাহার করে নেয়।[১০] ১৯৮৩ সালের শেষ দিকে চারটি প্রস্তাবই ফিফা কর্তৃক গৃহীত হয়। যদিও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয় ১৯৮৪ সালে।[১১] ১৯৮৪ সালে প্রথম দিকে, ইংল্যান্ড এবং গ্রীসও তাদের প্রস্তাব প্রত্যাহার করে, ফলে বাঁকি থেকে যায় শুধু ইতালি এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন। ১৯৮৪ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক বয়কট করা হয়, যা বিশ্বকাপ আয়োজক নির্বাচনেও প্রভাব ফেলে এবং ইতালি প্রায় নিশ্চিতভাবেই নির্বাচনে জয় লাভ করে।[৮][১২]

বাছাই

  বিশ্বকাপে অংশগ্রহনকারী দেশ
  বিশ্বকাপে অংশগ্রহনে ব্যর্থ দেশ
  বিশ্বকাপে অংশগ্রহন করেনি এমন দেশ
  ফিফার সদস্য নয় এমন দেশ

১১৬টি দেশ ১৯৯০ বিশ্বকাপে প্রবেশ করে। এর মধ্যে ১১৪টি দেশকে খেলতে হয় বাছাইপর্ব (শেষ পর্যন্ত ১০৩টি দেশ বাছাইপর্বে অংশগ্রহণ করে)। আয়োজক দেশ হিসেবে ইতালি এবং ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা সরাসরি বিশ্বকাপের মূলপর্বে খেলার সুযোগ পায়। অবশিষ্ট ২২টি ফাঁকা স্থান বিভিন্ন মহাদেশীয় কনফেডারেশনের জন্য ভাগ করা হয়।

উয়েফার (ইউরোপ) দলগুলোর জন্য ১৩টি, কনমেবলের (দক্ষিণ আমেরিকা) দলগুলোর জন্য ৩টি, সিএএফ (আফ্রিকা) এর দলগুলোর জন্য ২টি, এএফসি (এশিয়া) এর দলগুলোর জন্য ২টি এবং কনকাকাফের (উত্তর ও মধ্য আমেরিকা এবং ক্যারিবিয়ান) দলগুলোর জন্য ২টি স্থান বরাদ্দ ছিল। অবশিষ্ট স্থানগুলো নির্ধারিত হয় কনমেবল এবং ওএফসি (ওসেনিয়া) এর মধ্যে প্লে-অফের মাধ্যমে।

মেক্সিকো এবং চিলি উভয় দলই বাছাইপর্ব টপকাতে ব্যর্থ হয়। তিনটি দেশ প্রথমবারের মত বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়: কোস্টা রিকা, আয়ারল্যান্ড প্রজাতন্ত্র এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত

দীর্ঘ অনুপস্থিতির পর বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের সুযোগ পায় মিশর, যারা ১৯৩৪ সালের পর প্রথমবারের মত সুযোগ পায়। ১৯৫০ সালের পর প্রথমবারের মত সুযোগ পায় যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৬২ সালের পর প্রথমবারের মত সুযোগ পায় কলম্বিয়া। এছাড়া রোমানিয়াও সুযোগ পায়, যারা সর্বশেষ ১৯৭০ সালে ফাইনাল খেলেছিল।

বিশ্বকাপের মূলপর্বে অংশগ্রহণে ব্যর্থ দলগুলোর মধ্য হাঙ্গেরি, ফ্রান্স, পোল্যান্ড এবং পর্তুগাল উল্লেখযোগ্য। ২০১৪ সাল অনুসারে, সোভিয়েত ইউনিয়ন, মিশর এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত এই শেষবারের মত বিশ্বকাপের মূলপর্বে অংশগ্রহণ করে।

মাঠসমূহ

বিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য বারোটি শহরের বারোটি স্টেডিয়ামকে নির্বাচিত করা হয়। বারির স্তাদিও সান নিকোলা এবং তুরিনের স্তাদিও দেল্লে আলপি সম্পূর্ণ নতুন স্টেডিয়াম যা বিশ্বকাপের জন্য তৈরি করা হয়।

প্রতিযোগিতার প্রস্তুতি অনুসারে অন্য দশটি স্টেডিয়ামের ব্যাপক মানোন্নয়ন করা হয়। অধিকাংশ স্টেডিয়ামেই অতিরিক্ত আসন এবং ছাদ যোগ করা হয়। গাঠনিক সীমাবদ্ধতার কারণে, কিছু স্টেডিয়ামের কার্যত পুনঃনির্মাণ করা হয়, আবশ্যিক পরিবর্তন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে।

অধিকাংশ প্রকল্পের ব্যয় তাদের আনুমানিক ব্যয়কে ছাড়িয়ে যায়। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হয় ৫৫০ মিলিয়ন পাউন্ডেরও বেশি (প্রায় ৯৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার)। রোমের স্তাদিও অলিম্পিকো ছিল সবচেয়ে ব্যয়বহুল প্রকল্প, যেখানে প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলাটি অনুষ্ঠিত হয়। অপরদিকে উদিনের স্তাদিও ফ্রিউলি, মানোন্নয়নের জন্য সবচেয়ে কম খরচ হয়।

রোম মিলান নেপল্‌স তুরিন
স্তাদিও অলিম্পিকো সান সিরো স্তাদিও সান পাওলো স্তাদিও দেল্লে আলপি
৪১°৫৬′১.৯৯″ উত্তর ১২°২৭′১৭.২৩″ পূর্ব / ৪১.৯৩৩৮৮৬১° উত্তর ১২.৪৫৪৭৮৬১° পূর্ব / 41.9338861; 12.4547861 (স্তাদিও অলিম্পিকো) ৪৫°২৮′৪০.৮৯″ উত্তর ৯°৭′২৭.১৪″ পূর্ব / ৪৫.৪৭৮০২৫০° উত্তর ৯.১২৪২০৫৬° পূর্ব / 45.4780250; 9.1242056 (সান সিরো) ৪০°৪৯′৪০.৬৮″ উত্তর ১৪°১১′৩৪.৮৩″ পূর্ব / ৪০.৮২৭৯৬৬৭° উত্তর ১৪.১৯৩০০৮৩° পূর্ব / 40.8279667; 14.1930083 (স্তাদিও সান পাওলো) ৪৫°০৬′৩৪.৪২″ উত্তর ৭°৩৮′২৮.৫৪″ পূর্ব / ৪৫.১০৯৫৬১১° উত্তর ৭.৬৪১২৬১১° পূর্ব / 45.1095611; 7.6412611 (স্তাদিও দেল্লে আলপি)
ধারণক্ষমতা: ৭২,৬৯৮ ধারণক্ষমতা: ৮৫,৭০০ ধারণক্ষমতা: ৭৪,০০০ ধারণক্ষমতা: ৬৮,০০০
বারি
১৯৯০ ফিফা বিশ্বকাপ (ইতালি)
ভেরোনা
স্তাদিও সান নিকোলা স্তাদিও মার্ক’আন্তোনিও বেন্তেগোদি
৪১°৫′৫.০৫″ উত্তর ১৬°৫০′২৪.২৬″ পূর্ব / ৪১.০৮৪৭৩৬১° উত্তর ১৬.৮৪০০৭২২° পূর্ব / 41.0847361; 16.8400722 (স্তাদিও সান নিকোলা) ৪৫°২৬′৭.২৮″ উত্তর ১০°৫৮′৭.১৩″ পূর্ব / ৪৫.৪৩৫৩৫৫৬° উত্তর ১০.৯৬৮৬৪৭২° পূর্ব / 45.4353556; 10.9686472 (স্তাদিও মার্ক’আন্তোনিও বেন্তেগোদি)
ধারণক্ষমতা: ৫৬,০০০ ধারণক্ষমতা: ৪২,০০০
ফ্লোরেন্স কালিয়ারি
স্তাদিও আর্তেমিও ফ্রাঞ্চি স্তাদিও সান্ত'এলিয়া
৪৩°৪৬′৫০.৯৬″ উত্তর ১১°১৬′৫৬.১৩″ পূর্ব / ৪৩.৭৮০৮২২২° উত্তর ১১.২৮২২৫৮৩° পূর্ব / 43.7808222; 11.2822583 (স্তাদিও আর্তেমিও ফ্রাঞ্চি) ৩৯°১১′৫৭.৮২″ উত্তর ৯°৮′৫.৮৩″ পূর্ব / ৩৯.১৯৯৩৯৪৪° উত্তর ৯.১৩৪৯৫২৮° পূর্ব / 39.1993944; 9.1349528 (স্তাদিও সান্ত’এলিয়া)
ধারণক্ষমতা: ৪১,০০০ ধারণক্ষমতা: ৪০,০০০
বোলোনিয়া উদিনে পালেরমো জেনোয়া
স্তাদিও রেনাতো দাল’আরা স্তাদিও ফ্রিউলি স্তাদিও লা ফাভোরিতা স্তাদিও লুইজি ফেরারিস
৪৪°২৯′৩২.৩৩″ উত্তর ১১°১৮′৩৪.৮০″ পূর্ব / ৪৪.৪৯২৩১৩৯° উত্তর ১১.৩০৯৬৬৬৭° পূর্ব / 44.4923139; 11.3096667 (স্তাদিও রেনাতো দাল’আরা) ৪৬°৪′৫৩.৭৭″ উত্তর ১৩°১২′০.৪৯″ পূর্ব / ৪৬.০৮১৬০২৮° উত্তর ১৩.২০০১৩৬১° পূর্ব / 46.0816028; 13.2001361 (স্তাদিও ফ্রিউলি) ৩৮°৯′৯.৯৬″ উত্তর ১৩°২০′৩২.১৯″ পূর্ব / ৩৮.১৫২৭৬৬৭° উত্তর ১৩.৩৪২২৭৫০° পূর্ব / 38.1527667; 13.3422750 (স্তাদিও রেঞ্জো বারবেরা) ৪৪°২৪′৫৯.১৫″ উত্তর ৮°৫৭′৮.৭৪″ পূর্ব / ৪৪.৪১৬৪৩০৬° উত্তর ৮.৯৫২৪২৭৮° পূর্ব / 44.4164306; 8.9524278 (স্তাদিও লুইজি ফেরারিস)
ধারণক্ষমতা: ৩৯,০০০ ধারণক্ষমতা: ৩৮,০০০ ধারণক্ষমতা: ৩৬,০০০ ধারণক্ষমতা: ৩৬,০০০


স্কোয়াডসমূহ

১৯৮৬ বিশ্বকাপের মত ১৯৯০ বিশ্বকাপেও প্রতিটি স্কোয়াড ২২ সদস্য বিশিষ্ট ছিল। ইনজুরি আক্রান্ত খেলোয়াড়দের প্রতিস্থাপন করাতেও বৈধতা ছিল। দুইজন গোলরক্ষক: আর্জেন্টিনার আনহেন কমিজ্জো এবং ইংল্যান্ডের ডেভ বিস্যান্টকে ইনজুরির কারণে বদলি করা হয়। তাদের স্থানে বদলি হিসেবে আসেন আর্জেন্টিনার নেরি পুম্পিদো এবং ইংল্যান্ডের ডেভিড সিম্যান

ম্যাচ অফিসিয়াল

৩৪টি দেশের ৪১জন ম্যাচ অফিসিয়ালকে প্রতিযোগিতায় রেফারি এবং সহকারী রেফারি হিসেবে কাজ করার দায়িত্ব অর্পণ করা হয়। বাঁকা হরফে লেখা অফিসিয়ালরা শুধুমাত্র সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। প্রতিযোগিতায় রেফারিদের জাসিঃ ছিল কালো রঙের (গ্রুপ সি এর দুইটি খেলায় রেফারিরা লাল রঙের জার্সি পরে মাঠে নামেন। কেননা ঐ দুই খেলায় স্কটল্যান্ড গাঢ় নীল রঙের জার্সি পরে মাঠে নামে)।

আফ্রিকা
  • আলজেরিয়া মোহামেদ হানসাল
  • তিউনিসিয়া নেজি জুইনি
  • গ্যাবন জঁ-ফিদেল দিরাম্বা
এশিয়া
  • সিরিয়া জামাল আল শারিফ
  • বাহরাইন জাসিম মানদি
  • জাপান শিজুও টাকাডা
ইউরোপ
  • ইতালি লুইজি আগ্নোলিন
  • স্পেন এমিলিও সোরিয়ানো আলাদ্রেন
  • ইংল্যান্ড জর্জ কোর্টনি
  • ইতালি পিয়েত্রো দ'এলিয়া
  • সুইডেন এরিক ফ্রেদরিকসন
  • পূর্ব জার্মানি জিগফ্রিদ কিরশেন
  • অস্ট্রিয়া হেলমুঠ খোল
  • ইতালি তুল্লিও লানেসে
  • পোল্যান্ড মিখাল লিস্টকিউইজ
  • ইতালি রোজারিও লো বেল্লো
  • ইতালি কার্লো লঙ্গি
  • ইতালি পিয়েরলুইজি মায়নি
  • ডেনমার্ক পিটার মিকেলসেন
  • ইতালি পিয়েরলুইজি পাইরেত্তো
  • যুগোস্লাভিয়া সমাজতান্ত্রিক যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র জোরান পেত্রোভিচ
  • ফ্রান্স জোয়েল কিনিও
  • সুইজারল্যান্ড খুর্ট রোদলিসবের্গা
  • পশ্চিম জার্মানি আরোন শ্মিডহুবার
  • পর্তুগাল কার্লোস সিলভা ভালেন্তে
  • স্কটল্যান্ড জর্জ স্মিথ
  • উত্তর আয়ারল্যান্ড অ্যালান স্নোডি
  • সোভিয়েত ইউনিয়ন অ্যালেক্সি স্পিরিন
  • বেলজিয়াম মার্সেল ভ্যান লাঁগেনহোভ
  • ফ্রান্স মিশেল ভাউত্রত

উত্তর এবং মধ্য আমেরিকা
  • মেক্সিকো এদগার্দো কোদেসাল
  • মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিনসেন্ট মাউরো
  • কোস্টা রিকা বের্নি উয়োয়া মোরেরা
ওসেনিয়া
  • অস্ট্রেলিয়া রিচার্ড লরেঙ্ক
দক্ষিণ আমেরিকা
  • উরুগুয়ে হুয়ান দানিয়েল কার্দেইনো
  • কলম্বিয়া আরমান্দো পেরেজ অয়োস
  • ইকুয়েডর এলিয়াস জাকোমে
  • আর্জেন্টিনা হুয়ান কার্লোস লুস্তাউ
  • প্যারাগুয়ে কার্লোস মাসিয়েল
  • চিলি এর্নান সিলভা
  • ব্রাজিল হোসে রবের্তো রাইট

গ্রুপসমূহ

সিডিং

১৯৮৯ সালের ৭ ডিসেম্বর, সিডিং এর ছয়টি দলের নাম ঘোষণা করে ফিফা।[১৩] এই দলগুলোকে তাদের সিডিং র‍্যাংক অনুযায়ী ছয়টি গ্রুপে স্থাপন করা হয়। (১ম সিড গ্রুপ এ তে, ২য় সিড গ্রুপ বি তে ইত্যাদি)।

প্রাথমিকভাবে ১৯৮৬ বিশ্বকাপ এবং আনুষঙ্গিকভাবে ১৯৮২ বিশ্বকাপে দলগুলোর পারফরমেন্সের ভিত্তিতে সিড নির্ধারণ করে ফিফা। সিডিং এ আয়োজক ইতালিকে প্রথম স্থানে রাখা হয়, যদিও তারা ১৯৮৬ বিশ্বকাপের শেষ আটে পৌছাতে ব্যর্থ হয়েছিল। এর ফলে ফিফাকে ১৯৮৬ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায় নেওয়া তিনটি দলের (ব্রাজিল, ইংল্যান্ড অথবা স্পেন) একটিকে বেছে নিতে হয়।

১৯৮২ বিশ্বকাপের পরফরমেন্স সেই সাথে সমগ্র বিশ্বকাপের পারফরমেন্সের ভিত্তিতে ব্রাজিলকে সিডিং এ তৃতীয় স্থানে রাখা হয়। ফিফা সিডিং এ ইংল্যান্ডকে স্পেনের পূর্বে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। স্পেন ১৯৮৬ বিশ্বকাপে পেনাল্টিতে পরাজিত হয়, অন্যদিকে, ইংল্যান্ড পরাজিত হয় ৯০ মিনিটেই; উভয় দলই ১৯৮২ বিশ্বকাপে দ্বিতীয় পর্বে পৌছায়, কিন্ত স্পেন ১৯৭৮ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করে, অন্যদিকে ইংল্যান্ড অংশগ্রহণে ব্যর্থ হয়। অবশ্য, পরবর্তীতে ফিফা প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করেন যে স্পেনকে সিড করা হবে।[১৪]

পাত্র ১ পাত্র ২ পাত্র ৩ পাত্র ৪

 ইতালি (১ম)
 আর্জেন্টিনা (২য়)
 ব্রাজিল (৩য়)
 পশ্চিম জার্মানি (৪র্থ)
 বেলজিয়াম (৫ম)
 ইংল্যান্ড (৬ষ্ঠ)

 অস্ট্রিয়া
 নেদারল্যান্ডস
 স্কটল্যান্ড
 স্পেন
 সোভিয়েত ইউনিয়ন
 যুগোস্লাভিয়া

 কলম্বিয়া
 চেকোস্লোভাকিয়া
 প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড
 রোমানিয়া
 সুইডেন
 উরুগুয়ে

 ক্যামেরুন
 কোস্টা রিকা
 মিশর
 দক্ষিণ কোরিয়া
 সংযুক্ত আরব আমিরাত
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

চূড়ান্ত ড্র

১৯৮৯ সালের ৯ ডিসেম্বর, রোমের পালাজেত্তো দেল্লো স্পোর্তে ড্র অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে গ্রুপ লাইন আপ এবং ম্যাচ অর্ডার নির্ধারিত হয়। এই অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন ইতালীয় টেলিভিশন উপস্থাপক পিপ্পো বাউদো। ড্র পরিচালনা করেন ইতালীয় অভিনেত্রী সোফিয়া লরেন এবং অপেরা গায়িকা লুসিয়ানো পাভারোত্তি, তাদের সাথে ছিলেন ফিফার তত্‍কালীন সাধারণ সম্পাদক সেপ ব্লাটার.[১৫]

এই ড্র অনুষ্ঠানটি ফিফার সবচেয়ে উচ্চাভিলাষী অনুষ্ঠান ছিল। ড্রয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন পেলে, ববি মুর এবং কার্ল-হাইন্ৎস রুমেনিগে। এছাড়া অনুষ্ঠানে প্রতিযোগিতার অফিসিয়াল থিম সঙ্গীত "আন'ইস্তেত ইতালিয়ানা" পরিবেশন করেন এদোয়ার্দো বেন্নাতো এবং হিয়ান্না নান্নিনি।[১৬]

১৯৯০ বিশ্বকাপের মাসকট চাও

অনুষ্ঠানে বিশ্বকাপের অফিসিয়াল মাসকটও চাও (Ciao) উন্মোচন করা হয়। যা একটি কাঠির আকৃতির মানবমূর্তি, যার মাথা একটি ফুটবল এবং তার গায়ের রং ইতালির জাতীয় পতাকার তিন রঙে।[১৭] মাসকটের নামটি একটি ইতালীয় অভিবাদন, যার অর্থ হ্যালো।

প্রতিযোগিতা পর্যালোচনা

বিশ্বকাপের মূলপর্ব ৮ জুন থেকে শুরু হয় এবং শেষ হয় ৮ জুলাই। প্রতিযোগিতার বিন্যাস ছিল ১৯৮৬ এর প্রতিযোগিতার মতই, যেখানে অংশগ্রহণ করে ২৪টি দল এবং তাদেরকে ছয়টি গ্রুপে ভাগ করা হয়। প্রতিটি গ্রুপ চারটি করে দল নিয়ে গঠিত হয়। প্রতিটি গ্রুপের শীর্ষ দুই দল এবং ছয়টি গ্রুপ থেকে তৃতীয় স্থান অর্জনকারী সেরা চারটি দল নকআউট পর্বে খেলার সুযোগ পায়। পুরো প্রতিযোগিতা জুড়ে মোট ৫২টি খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

নেতিবাচক কৌশল

এই প্রতিযোগিতায় গড়ে প্রতি খেলায় সবচেয়ে কম সংখ্যক গোল হয়েছিল। এছড়াও ১৬টি লাল কার্ড দেখানো হয়েছিল, যা সে সময়ের একটি রেকর্ড। নকআউট পর্বে অনেক দলের কৌশল ছিল খেলাটিকে ১২০ মিনিট পর্যন্ত সমতায় রাখা এবং অতঃপর পেনাল্টি-শুটআউটে নিজেদের ভাগ্য পরীক্ষা করা। নকআউট পর্বের চারটি খেলা পেনাল্টি-শুটআউটে নিষ্পত্তি হয়, যা একটি রেকর্ড (পরবর্তীতে ২০০৬ বিশ্বকাপেও এমনটি ঘটে)। অতিরিক্ত সময়ে গড়ানো মোট খেলার সংখ্যা ছিল আট। এটি ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসে একটি রেকর্ড, যা আজও বহাল আছে।

এধরনের রক্ষণাত্মক কৌশলের প্রধান উদাহরণ হল আয়ারল্যান্ড এবং আর্জেন্টিনা। আয়ারল্যান্ড প্রতিযোগিতায় তাদের পাঁচটি খেলায় মাত্র দুইটি গোল করে। কোয়ার্টার ফাইনালে ইতালির বিপক্ষে পরাজিত হওয়ার পূর্বে, তাদের প্রত্যেকটি খেলা ড্র হয়। প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলায় অংশগ্রহণকারী আর্জেন্টিনা পুরো প্রতিযোগিতার মাত্র পাঁচটি গোল করে (২০১০ সাল অনুসারে, প্রতিযোগিতার ফাইনালে অংশগ্রহণকারী কোন দলের সর্বনিম্ন গোল)। আর্জেন্টিনা প্রথম দল হিসেবে কোয়ার্টার-ফাইনাল এবং সেমি-ফাইনাল উভয় খেলাতেই পেনাল্টি-শুটআউটে জয় লাভ করে প্রতিযোগিতার ফাইনালে পৌছায়। এছাড়া, আর্জেন্টিনাই প্রথম দল যারা ফাইনালে কোন গোল করতে পারেনি এবং তাদের একজন খেলোয়াড়কে ফাইনালে লাল কার্ড দেখানো হয়।

মূলত দলগুলোর এমন রক্ষণাত্মক প্রবনতার কারণেই ১৯৯৪ বিশ্বকাপ থেকে ফিফা ব্যাক-পাস আইন চালু করে। এই আইন চালু করা হয় খেলায় দলগুলোর সময় অপচয়কে কঠিন করার জন্য। এছাড়া, আক্রমণাত্মক খেলাকে উত্‍সাহিত করার জন্য, খেলায় জয় লাভ করলে দুই পয়েন্টের পরিবর্তে তিন পয়েন্ট দেওয়ার বিধানও চালু করা হয়।

ক্যামেরুনের উত্থান

ক্যামেরুন জাতীয় দল প্রতিযোগিতার কোয়ার্টার-ফাইনাল পর্যন্ত পৌছায়, যদিও সেখানে তারা ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পরাজিত হয়। ক্যামেরুনের বিশ্বকাপ মিশন শুরু হয় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকে হারানোর মাধ্যমে। ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের রানার-আপ সোভিয়েত ইউনিয়নের বিপক্ষে পরাজিত হলেও, তারা গ্রুপে প্রথম স্থান অর্জন করে। ক্যামেরুনের সাফল্যের পেছনে অবদান ছিল রজের মিল্লার। ৩৮ বছর বয়সী এই খেলোয়াড় অবসর গ্রহণ করলেও, ক্যামেরুনের রাষ্ট্রপতির ব্যক্তিগত অনুরোধে শেষ মূহুর্তে জাতীয় দলে যোগ দেন। তার চার গোল এবং জাঁকালোভাবে গোল উদ্‌যাপন তাকে প্রতিযোগিতার অন্যতম বড় তারকায় পরিণত করে। তারা শেষ আটে পৌছায়, যা কোন আফ্রিকান দলের ক্ষেত্রে বিশ্বকাপে সে সময়কার সবচেয়ে বড় সাফল্য। (পরবর্তীতে সেনেগাল ২০০২ বিশ্বকাপে এবং ঘানা ২০১০ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার-ফাইনাল পর্যন্ত পৌছায়)। বিশ্ব মঞ্চে তাদের এই সফলতা ছিল আফ্রিকান ফুটবলের সবচেয়ে বড় সফলতা এবং এরপর ফিফা পরবর্তী বিশ্বকাপ থেকে আফ্রিকা অঞ্চলের বাছাইপর্বের জন্য আলাদা স্থানের বরাদ্দ দেয়।

শেষ চারের সকলেই সাবেক চ্যাম্পিয়ন

ক্যামেরুন, কলম্বিয়া এবং কোস্টা রিকার মত দলগুলোর দূর্দান্ত নৈপূন্যের পরও সেমি-ফাইনালের চারটি দল ছিল সাবেক চার চ্যাম্পিয়ন। দলগুলো হল: আর্জেন্টিনা, ইংল্যান্ড, ইতালি এবং পশ্চিম জার্মানি। এই চারটি দলের জয় করা মোট বিশ্বকাপ শিরোপার সংখ্যা আট। এর আগে এমন চার চ্যাম্পিয়নের সেমি-ফাইনাল ঘটেছিল ১৯৭০ বিশ্বকাপে। যে দলগুলো প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন, রানার-আপ এবং তৃতীয় স্থান অর্জন করে তাদের প্রত্যেকেই পূর্বেকার প্রতিযোগিতায় ফাইনালে পরস্পরের মুখোমুখি হয়েছিল।

ফলাফল

খেলা শুরুর সময়গুলো স্থানীয় সময় অনুযায়ী (সিইএসটি/ইউটিসি+২)

গ্রুপ পর্ব

গ্রুপ পর্বে ২৪টি দলকে ছয়টি গ্রুপে ভাগ করা হয়। প্রতিটি গ্রুপ গঠিত হয় চারটি দল নিয়ে। প্রতিটি গ্রুপে মোট খেলার সংখ্যা ছিল ছয়টি, যেখানে গ্রুপের প্রত্যেকটি দল পরস্পরের সাথে একটি করে খেলায় মুখোমুখি হয়। খেলায় জয় লাভের জন্য দুই পয়েন্ট, ড্রয়ের জন্য এক পয়েন্ট এবং পরাজয়ের জন্য শূন্য পয়েন্ট প্রদান করা হয়। প্রতিটি গ্রুপের প্রথম দুইটি দল এবং সেই সাথে তৃতীয় স্থান অর্জনকারী সেরা চারটি দল ১৬ দলের পর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়।

যদি দলগুলোর পয়েন্ট সমান হয়, তবে তাদেরকে নিন্মোক্ত পদ্ধতি অনুযায়ী তালিকাভুক্ত করা হয়:

  1. গ্রুপ পর্বের তিনটি খেলায় সর্বাধিক গোল ব্যবধান
  2. গ্রুপ পর্বের তিনটি খেলায় মোট পক্ষে গোল
  3. এরপরও যদি দলগুলোর অবস্থান একই থাকে, তবে দলগুলোকে নিয়ে একটি ক্ষুদ্র গ্রুপ তৈরি করা হয় এবং নিম্নোক্ত পদ্ধতিতে তাদের তালিকাভুক্ত করা হয়:
    1. টাই এ অন্যান্য দলের বিপক্ষে খেলায় অর্জিত সর্বাধিক পয়েন্ট
    2. টাই এ অন্যান্য দলের বিপক্ষে খেলায় অর্জিত সর্বাধিক গোল ব্যবধান
    3. টাই এ অন্যান্য দলের বিপক্ষে খেলায় সর্বাধিক গোলের সংখ্যা
  4. যদি এরপরও দলগুলোর অবস্থান একই থাকে তবে ফিফা কর্তৃক লটারির মাধ্যমে তালিকা নির্ধারণের নিয়ম করা হয়।

গ্রুপ এ

দল খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 ইতালি +৪
 চেকোস্লোভাকিয়া +৩
 অস্ট্রিয়া −১
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র −৬
ইতালি ১–০ অস্ট্রিয়া
স্কিল্লাচি গোল ৭৮' প্রতিবেদন
স্তাদিও অলিম্পিকো, রোম
দর্শক সংখ্যা: ৭৩,৩০৩
রেফারি: হোসে রবের্তো রাইট (ব্রাজিল)

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১–৫ চেকোস্লোভাকিয়া
কালজুরি গোল ৬১' প্রতিবেদন স্কুহ্‌রাভি গোল ২৫'৭৮'
বিলেক গোল ৩৯' (পে.)
হাশেক গোল ৫০'
লুহোভি গোল ৯০+৩'
স্তাদিও আর্তেমিও ফ্রাঞ্চি, ফ্লোরেন্স
দর্শক সংখ্যা: ৩৩,২৬৬
রেফারি: খুর্ট রোদলিসবের্গা (সুইজারল্যান্ড)

ইতালি ১–০ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
জান্নিনি গোল ১১' প্রতিবেদন
স্তাদিও অলিম্পিকো, রোম
দর্শক সংখ্যা: ৭৩,৪২৩
রেফারি: এদগার্দো কোদেসাল (মেক্সিকো)

অস্ট্রিয়া ০–১ চেকোস্লোভাকিয়া
প্রতিবেদন বিলেক গোল ৩০' (পে.)
স্তাদিও আর্তেমিও ফ্রাঞ্চি, ফ্লোরেন্স
দর্শক সংখ্যা: ৩৮,৯৬২
রেফারি: জর্জ স্মিথ (স্কটল্যান্ড)

ইতালি ২–০ চেকোস্লোভাকিয়া
স্কিল্লাচি গোল ৯'
বাজ্জো গোল ৭৮'
প্রতিবেদন
স্তাদিও অলিম্পিকো, রোম
দর্শক সংখ্যা: ৭৩,৩০৩
রেফারি: জোয়েল কিনিও (ফ্রান্স)

অস্ট্রিয়া ২–১ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
অগিস গোল ৫২'
ওডাক্স গোল ৬৫'
প্রতিবেদন মুরি গোল ৮৫'
স্তাদিও আর্তেমিও ফ্রাঞ্চি, ফ্লোরেন্স
দর্শক সংখ্যা: ৩৪,৮৫৭
রেফারি: জামাল আল শারিফ (সিরিয়া)

গ্রুপ বি

দল খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 ক্যামেরুন −২
 রোমানিয়া +১
 আর্জেন্টিনা +১
 সোভিয়েত ইউনিয়ন
আর্জেন্টিনা ০–১ ক্যামেরুন
প্রতিবেদন ওমাম-বিয়িক গোল ৬৭'
দর্শক সংখ্যা: ৭৩,৭৮০
রেফারি: মিশেল ভাউত্রত (ফ্রান্স)

সোভিয়েত ইউনিয়ন ০–২ রোমানিয়া
প্রতিবেদন লাকাতুশ গোল ৪২'৫৭' (পে.)
স্তাদিও সান নিকোলা, বারি
দর্শক সংখ্যা: ৪২,৯০৭
রেফারি: হুয়ান দানিয়েল কার্দেইনো (উরুগুয়ে)

আর্জেন্টিনা ২–০ সোভিয়েত ইউনিয়ন
ত্রগ্‌লিও গোল ২৭'
বুরুচাগা গোল ৭৯'
প্রতিবেদন
স্তাদিও সান পাওলো, নেপল্‌স
দর্শক সংখ্যা: ৫৫,৭৫৯
রেফারি: এরিক ফ্রেদরিকসন (সুইডেন)

ক্যামেরুন ২–১ রোমানিয়া
মিল্লা গোল ৭৬'৮৬' প্রতিবেদন বালিন্ত গোল ৮৮'
স্তাদিও সান নিকোলা, বারি
দর্শক সংখ্যা: ৩৮,৬৮৭
রেফারি: এর্নান সিলভা (চিলি)

আর্জেন্টিনা ১–১ রোমানিয়া
মোনজোন গোল ৬৩' প্রতিবেদন বালিন্ত গোল ৬৮'
স্তাদিও সান পাওলো, নেপল্‌স
দর্শক সংখ্যা: ৫২,৭৩৩
রেফারি: কার্লোস সিলভা ভালেন্তে (পর্তুগাল)

ক্যামেরুন ০–৪ সোভিয়েত ইউনিয়ন
প্রতিবেদন প্রোতাসোভ গোল ২০'
জিগমান্তোভিচ গোল ২৯'
জাভারোভ গোল ৫৫'
দোব্রোভোলস্কি গোল ৬৩'
স্তাদিও সান নিকোলা, বারি
দর্শক সংখ্যা: ৩৭,৩০৭
রেফারি: হোসে রবের্তো রাইট (ব্রাজিল)

গ্রুপ সি

দল খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 ব্রাজিল +৩
 কোস্টা রিকা +১
 স্কটল্যান্ড −১
 সুইডেন −৩
ব্রাজিল ২–১ সুইডেন
কারেকা গোল ৪০'৬৩' প্রতিবেদন ব্রোলিন গোল ৭৯'
স্তাদিও দেল্লে আলপি, তুরিন
দর্শক সংখ্যা: ৬২,৬২৮
রেফারি: তুল্লিও লানেসে (ইতালি)

 কোস্টা রিকা১–০ স্কটল্যান্ড
কায়াসো গোল ৭৯' প্রতিবেদন
স্তাদিও লুইজি ফেরারিস, জেনোয়া
দর্শক সংখ্যা: ৩০,৮৬৭
রেফারি: হুয়ান কার্লোস লুস্তাউ (আর্জেন্টিনা)

ব্রাজিল ১–০ কোস্টা রিকা
মিলেখ গোল ৩৩' প্রতিবেদন
স্তাদিও দেল্লে আলপি, তুরিন
দর্শক সংখ্যা: ৫৮,০০৭
রেফারি: নেজি জুইনি (তিউনিশিয়া)

সুইডেন ১–২ স্কটল্যান্ড
স্ত্রোমবার্গ গোল ৮৬' প্রতিবেদন ম্যাককল গোল ১০'
জনস্টন গোল ৮০' (পে.)
স্তাদিও লুইজি ফেরারিস, জেনোয়া
দর্শক সংখ্যা: ৩১,৮২৩
রেফারি: কার্লোস মাসিয়েল (প্যারাগুয়ে)

ব্রাজিল ১–০ স্কটল্যান্ড
মিলেখ গোল ৮২' প্রতিবেদন
স্তাদিও দেল্লে আলপি, তুরিন
দর্শক সংখ্যা: ৬২,৫০২
রেফারি: হেলমুঠ খোল (অস্ট্রিয়া)

সুইডেন ১–২ কোস্টা রিকা
একস্ত্রোম গোল ৩২' প্রতিবেদন ফ্লোরেস গোল ৭৫'
মেদফোর্দ গোল ৮৮'
স্তাদিও লুইজি ফেরারিস, জেনোয়া
দর্শক সংখ্যা: ৩০,২২৩
রেফারি: জোরান পেত্রোভিচ (ইয়োগোস্লাভিয়া)

গ্রুপ ডি

দল খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 পশ্চিম জার্মানি ১০ +৭
 যুগোস্লাভিয়া +১
 কলম্বিয়া +১
 সংযুক্ত আরব আমিরাত ১১ −৯
সংযুক্ত আরব আমিরাত ০–২ কলম্বিয়া
প্রতিবেদন রেদিন গোল ৫০'
ভালদেরামা গোল ৮৫'
স্তাদিও রেনাতো দাল'আরা, বোলোনিয়া
দর্শক সংখ্যা: ৩০,৭৯১
রেফারি: জর্জ কোর্টনি (ইংল্যান্ড)

পশ্চিম জার্মানি ৪–১ যুগোস্লাভিয়া
মাথেউস গোল ২৮'৬৪'
ক্লিন্সমান গোল ৩৯'
ফোলার গোল ৭০'
প্রতিবেদন জোজিচ গোল ৫৫'
দর্শক সংখ্যা: ৭৪,৭৬৫
রেফারি: পিটার মিকেলসেন (ডেনমার্ক)

যুগোস্লাভিয়া ১–০ কলম্বিয়া
জোজিচ গোল ৭৫' প্রতিবেদন
স্তাদিও রেনাতো দাল'আরা, বোলোনিয়া
দর্শক সংখ্যা: ৩২,২৫৭
রেফারি: লুইজি আগ্নোলিন (ইতালি)

পশ্চিম জার্মানি ৫–১ সংযুক্ত আরব আমিরাত
ফোলার গোল ৩৫'৭৫'
ক্লিন্সমান গোল ৩৭'
মাথেউস গোল ৪৭'
বাইন গোল ৫৮'
প্রতিবেদন ইসমাইল মুবারাক গোল ৪৬'
দর্শক সংখ্যা: ৭১,১৬৯
রেফারি: অ্যালেক্সি স্পিরিন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

পশ্চিম জার্মানি ১–১ কলম্বিয়া
লিতবাস্কি গোল ৮৯' প্রতিবেদন রিনকন গোল ৯০+৩'
দর্শক সংখ্যা: ৭২,৫১০
রেফারি: অ্যালান স্নোডি (উত্তর আয়ারল্যান্ড)

যুগোস্লাভিয়া ৪–১ সংযুক্ত আরব আমিরাত
সুশিচ গোল ৪'
পানচেভ গোল ৮'৪৬'
প্রোসিনেচকি গোল ৯০'
প্রতিবেদন থানি জুমা গোল ২২'
স্তাদিও রেনাতো দাল'আরা, বোলোনিয়া
দর্শক সংখ্যা: ২৭,৮৩৩
রেফারি: শিজুও টাকাডা (জাপান)

গ্রুপ ই

দল খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 স্পেন +৩
 বেলজিয়াম +৩
 উরুগুয়ে −১
 দক্ষিণ কোরিয়া −৫
বেলজিয়াম ২–০ দক্ষিণ কোরিয়া
দেগরিস গোল ৫৩'
দি ওল্ফ গোল ৬৪'
প্রতিবেদন
স্তাদিও মার্ক'আন্তোনিও বেন্তেগোদি, ভেরোনা
দর্শক সংখ্যা: ৩২,৭৯০
রেফারি: ভিনসেন্ট মাউরো (যুক্তরাষ্ট্র)

উরুগুয়ে ০–০ স্পেন
প্রতিবেদন
স্তাদিও ফ্রিউলি, উদিনে
দর্শক সংখ্যা: ৩৫,৭১৩
রেফারি: হেলমুঠ খোল (অস্ট্রিয়া)

বেলজিয়াম ৩–১ উরুগুয়ে
ক্লাইসতার্স গোল ১৬'
সিফো গোল ২২'
কেউলেম্যান্স গোল ৪৮'
প্রতিবেদন বেনগোইচা গোল ৭৪'
স্তাদিও মার্ক'আন্তোনিও বেন্তেগোদি, ভেরোনা
দর্শক সংখ্যা: ৩৩,৭৫৯
রেফারি: জিগফ্রিদ কিরশেন (পূর্ব জার্মানি)

দক্ষিণ কোরিয়া ১–৩ স্পেন
হোয়াংবো কোয়ান গোল ৪২' (ফ্রি কিক) প্রতিবেদন মিচেল গোল ২২'৬১' (ফ্রি কিক)৮১'
স্তাদিও ফ্রিউলি, উদিনে
দর্শক সংখ্যা: ৩২,৭৩৩
রেফারি: এলিয়াস জকোমে (ইকুয়েডর)

বেলজিয়াম ১–২ স্পেন
ভেরভুর্ট গোল ২৮' প্রতিবেদন মিচেল গোল ২০' (পে.)
গোরিজ গোল ৩৮'
স্তাদিও মার্ক'আন্তোনিও বেন্তেগোদি, ভেরোনা
দর্শক সংখ্যা: ৩৫,৯৫০
রেফারি: হুয়ান কার্লোস লুস্তাউ (আর্জেন্টিনা)

দক্ষিণ কোরিয়া ০–১ উরুগুয়ে
প্রতিবেদন ফোনেস্কা গোল ৯০'
স্তাদিও ফ্রিউলি, উদিনে
দর্শক সংখ্যা: ২৯,০৩৯
রেফারি: তুল্লিও লানেসে (ইতালি)

গ্রুপ এফ

দল খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 ইংল্যান্ড +১
 প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড
 নেদারল্যান্ডস
 মিশর −১
ইংল্যান্ড ১–১ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড
লিনেকার গোল ৮' প্রতিবেদন শেডি গোল ৭৩'
স্তাদিও সান্ত'এলিয়া, কালিয়ারি
দর্শক সংখ্যা: ৩৫,২৩৮
রেফারি: আরোন শ্মিডহুবার (পশ্চিম জার্মানি)

নেদারল্যান্ডস ১–১ মিশর
কিফ্‌ট গোল ৫৮' প্রতিবেদন আব্দেলগানি গোল ৮৩' (পে.)
স্তাদিও লা ফাভোরিতা, পালেরমো
দর্শক সংখ্যা: ৩৩,৪২১
রেফারি: এমিলিও সোরিয়ানো আলাদ্রেন (স্পেন)

ইংল্যান্ড ০–০ নেদারল্যান্ডস
প্রতিবেদন
স্তাদিও সান্ত'এলিয়া, কালিয়ারি
দর্শক সংখ্যা: ৩৫,২৬৭
রেফারি: জোরান পেত্রোভিচ (ইয়োগোস্লাভিয়া)

প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড ০–০ মিশর
প্রতিবেদন
স্তাদিও লা ফাভোরিতা, পালেরমো
দর্শক সংখ্যা: ৩৩,২৮৮
রেফারি: মার্সেল ভ্যান লাঁগেনহোভ (বেলজিয়াম)

ইংল্যান্ড ১–০ মিশর
রাইট গোল ৬৪' প্রতিবেদন
স্তাদিও সান্ত'এলিয়া, কালিয়ারি
দর্শক সংখ্যা: ৩৪,৯৫৯
রেফারি: খুর্ট রোদলিসবের্গা (সুইজারল্যান্ড)

প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড ১–১ নেদারল্যান্ডস
কুইন গোল ৭১' প্রতিবেদন হুলিট গোল ১০'
স্তাদিও লা ফাভোরিতা, পালেরমো
দর্শক সংখ্যা: ৩৩,২৮৮
রেফারি: মিশেল ভাউত্রত (ফ্রান্স)

তৃতীয় স্থান অর্জনকারী দলের তালিকা

গ্রুপ দল খেলা জয় ড্র পরাজয় স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট
বি  আর্জেন্টিনা +১
ডি  কলম্বিয়া +১
এফ  নেদারল্যান্ডস
 উরুগুয়ে −১
 অস্ট্রিয়া −১
সি  স্কটল্যান্ড −১

নকআউট পর্ব

নকআউট পর্বে অংশগ্রহণ করে ১৬টি দল। এই পর্বটি চারটি পর্বের সমন্বয়ে গঠিত: ১৬ দলের পর্ব, কোয়ার্টার-ফাইনাল, সেমি-ফাইনাল এবং ফাইনাল। প্রতিটি পর্বের বিজয়ী দল পরবর্তী পর্বে খেলার সুযোগ পায়। যদি কোন খেলা ৯০ মিনিটের মধ্যে মীমাংসিত না হয় তবে ৩০ মিনিটের অতিরিক্ত সময় প্রদান করা হয় (১৫ মিনিট করে দুইবার), যদি তাতেও মীমাংসা না হয় তবে পেনাল্টি শুটআউটের ব্যবস্থা করা হয়।

 
১৬ দলের পর্বকোয়ার্টার-ফাইনালসেমি-ফাইনালফাইনাল
 
              
 
২৪ জুন – মিলান
 
 
 পশ্চিম জার্মানি
 
১ জুলাই – মিলান
 
 নেদারল্যান্ডস
 
 পশ্চিম জার্মানি
 
২৩ জুন – বারি
 
 চেকোস্লোভাকিয়া
 
 চেকোস্লোভাকিয়া
 
৪ জুলাই – তুরিন
 
 কোস্টা রিকা
 
 পশ্চিম জার্মানি (পেন.)১ (৪)
 
২৬ জুন – বোলোনিয়া
 
 ইংল্যান্ড১ (৩)
 
 ইংল্যান্ড (অ.স.প.)
 
১ জুলাই – নেপল্‌স
 
 বেলজিয়াম
 
 ইংল্যান্ড (অ.স.প.)
 
২৩ জুন – নেপল্‌স
 
 ক্যামেরুন
 
 ক্যামেরুন (অ.স.প.)
 
৮ জুলাই – রোম
 
 কলম্বিয়া
 
 পশ্চিম জার্মানি
 
২৫ জুন – রোম
 
 আর্জেন্টিনা
 
 ইতালি
 
৩০ জুন – রোম
 
 উরুগুয়ে
 
 ইতালি
 
২৫ জুন – জেনোয়া
 
 প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড
 
 প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড (পেন.)০ (৫)
 
৩ জুলাই – নেপল্‌স
 
 রোমানিয়া০ (৪)
 
 ইতালি (পেন.)১ (৩)
 
২৬ জুন – ভেরোনা
 
 আর্জেন্টিনা১ (৪) তৃতীয় স্থান
 
 স্পেন
 
৩০ জুন – ফ্লোরেন্স৭ জুলাই – বারি
 
 যুগোস্লাভিয়া (অ.স.প.)
 
 যুগোস্লাভিয়া (পেন.)০ (২) ইতালি
 
২৪ জুন – তুরিন
 
 আর্জেন্টিনা০ (৩)  ইংল্যান্ড
 
 ব্রাজিল
 
 
 আর্জেন্টিনা
 

১৬ দলের পর্ব

ক্যামেরুন ২–১ (অ.স.প.) কলম্বিয়া
মিল্লা গোল ১০৬'১০৯' প্রতিবেদন রেদিন গোল ১১৫'
স্তাদিও সান পাওলো, নেপল্‌স
দর্শক সংখ্যা: ৫০,০২৬
রেফারি: তুল্লিও লানেসে (ইতালি)

চেকোস্লোভাকিয়া ৪–১ কোস্টা রিকা
স্কুহ্‌রাভি গোল ১২'৬৩'৮২'
কুবিক গোল ৭৫' (ফ্রি কিক)
প্রতিবেদন গোঞ্জালেজ গোল ৫৪'
স্তাদিও সান নিকোলা, বারি
দর্শক সংখ্যা: ৪৭,৬৭৩
রেফারি: জিগফ্রিদ কিরশেন (পূর্ব জার্মানি)

ব্রাজিল ০–১ আর্জেন্টিনা
প্রতিবেদন ক্যানিজিয়া গোল ৮০'
স্তাদিও দেল্লে আলপি, তুরিন
দর্শক সংখ্যা: ৬১,৩৮১
রেফারি: জোয়েল কিনিও (ফ্রান্স)

পশ্চিম জার্মানি ২–১ নেদারল্যান্ডস
ক্লিন্সমান গোল ৫১'
ব্রেহমা গোল ৮২'
প্রতিবেদন কুমান গোল ৮৯' (পে.)
দর্শক সংখ্যা: ৭৪,৫৫৯
রেফারি: হুয়ান কার্লোস লুস্তাউ (আর্জেন্টিনা)

প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড ০–০ (অ.স.প.) রোমানিয়া
প্রতিবেদন
পেনাল্টি
শেডি পেনাল্টিতে গোল করেছেন
হাওটন পেনাল্টিতে গোল করেছেন
টাউনসেন্ড পেনাল্টিতে গোল করেছেন
ক্যাস্কারিনো পেনাল্টিতে গোল করেছেন
ও'লিয়ারি পেনাল্টিতে গোল করেছেন
৫–৪ পেনাল্টিতে গোল করেছেন হাজি
পেনাল্টিতে গোল করেছেন লুপু
পেনাল্টিতে গোল করেছেন রোটারিউ
পেনাল্টিতে গোল করেছেন লুপেস্কু
পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে তিমোফ্‌তে
স্তাদিও লুইজি ফেরারিস, জেনোয়া
দর্শক সংখ্যা: ৩১,৮১৮
রেফারি: হোসে রবের্তো রাইট (ব্রাজিল)

ইতালি ২–০ উরুগুয়ে
স্কিল্লাচি গোল ৬৫'
সেরেনা গোল ৮৩'
প্রতিবেদন
স্তাদিও অলিম্পিকো, রোম
দর্শক সংখ্যা: ৭৩,৩০৩
রেফারি: জর্জ কোর্টনি (ইংল্যান্ড)

স্পেন ১–২ (অ.স.প.) যুগোস্লাভিয়া
হুলিও সালিনাস গোল ৮৩' প্রতিবেদন স্তয়কোভিচ গোল ৭৮'৯২' (ফ্রি কিক)
স্তাদিও মার্ক'আন্তোনিও বেন্তেগোদি, ভেরোনা
দর্শক সংখ্যা: ৩৫,৫০০
রেফারি: আরোন স্মিদহুবার (পশ্চিম জার্মানি)

ইংল্যান্ড ১–০ (অ.স.প.) বেলজিয়াম
প্লাট গোল ১১৯' প্রতিবেদন
স্তাদিও রেনাতো দাল'আরা, বোলোনিয়া
দর্শক সংখ্যা: ৩৪,৫২০
রেফারি: পিটার মিকেলসেন (ডেনমার্ক)

কোয়ার্টার-ফাইনাল

যুগোস্লাভিয়া ০–০ (অ.স.প.) আর্জেন্টিনা
প্রতিবেদন
পেনাল্টি
স্তয়কোভিচ পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে
প্রোসিনেচকি পেনাল্টিতে গোল করেছেন
সাভিচেভিচ পেনাল্টিতে গোল করেছেন
ব্রনোভিচ পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে
হাজিবেগিচ পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে
২–৩ পেনাল্টিতে গোল করেছেন সেরিজুয়েলা
পেনাল্টিতে গোল করেছেন বুরুচাগা
পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে মারাদোনা
পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে ত্রগ্‌লিও
পেনাল্টিতে গোল করেছেন দেজোত্তি
স্তাদিও আর্তেমিও ফ্রাঞ্চি, ফ্লোরেন্স
দর্শক সংখ্যা: ৩৮,৯৭১
রেফারি: খুর্ট রোদলিসবের্গা (সুইজারল্যান্ড)

ইতালি ১–০ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড
স্কিল্লাচি গোল ৩৮' প্রতিবেদন
স্তাদিও অলিম্পিকো, রোম
দর্শক সংখ্যা: ৭৩,৩০৩
রেফারি: কার্লোস সিলভা ভালেন্তে (পর্তুগাল)

পশ্চিম জার্মানি ১–০ চেকোস্লোভাকিয়া
মাথেউস গোল ২৫' (পে.) প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৭৩,৩৪৭
রেফারি: হেলমুঠ খোল (অস্ট্রিয়া)

ইংল্যান্ড ৩–২ (অ.স.প.) ক্যামেরুন
প্লাট গোল ২৫'
লিনেকার গোল ৮৩' (পে.)১০৫' (পে.)
প্রতিবেদন কুন্দে গোল ৬১' (পে.)
একেকে গোল ৬৫'
স্তাদিও সান পাওলো, নেপল্‌স
দর্শক সংখ্যা: ৫৫,২০৫
রেফারি: এদগার্দো কোদেসাল (মেক্সিকো)

সেমি-ফাইনাল

ইতালি ১–১ (অ.স.প.) আর্জেন্টিনা
স্কিল্লাচি গোল ১৭' প্রতিবেদন ক্যানিজিয়া গোল ৬৭'
পেনাল্টি
বারেসি পেনাল্টিতে গোল করেছেন
বাজ্জো পেনাল্টিতে গোল করেছেন
দি আগোস্তিনি পেনাল্টিতে গোল করেছেন
দোনাদোনি পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে
সেরেনা পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে
৩–৪ পেনাল্টিতে গোল করেছেন সেরিজুয়েলা
পেনাল্টিতে গোল করেছেন বুরুচাগা
পেনাল্টিতে গোল করেছেন ওলার্তিকোয়েকা
পেনাল্টিতে গোল করেছেন মারাদোনা
স্তাদিও সান পাওলো, নেপল্‌স
দর্শক সংখ্যা: ৫৯,৯৭৮
রেফারি: মিশেল ভাউত্রত (ফ্রান্স)

পশ্চিম জার্মানি ১–১ (অ.স.প.) ইংল্যান্ড
ব্রেহমা গোল ৬৮' প্রতিবেদন লিনেকার গোল ৮০'
পেনাল্টি
ব্রেহমা পেনাল্টিতে গোল করেছেন
মাথেউস পেনাল্টিতে গোল করেছেন
রিদলা পেনাল্টিতে গোল করেছেন
থন পেনাল্টিতে গোল করেছেন
৪–৩ পেনাল্টিতে গোল করেছেন লিনেকার
পেনাল্টিতে গোল করেছেন বেয়ার্ড্‌স্‌লি
পেনাল্টিতে গোল করেছেন প্লাট
পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে পিয়ার্স
পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে ওয়াডেল
স্তাদিও দেল্লে আলপি, তুরিন
দর্শক সংখ্যা: ৬২,৬২৮
রেফারি: হোসে রবের্তো রাইট (ব্রাজিল)

তৃতীয় স্থান নির্ধারণী

ইতালি ২–১ ইংল্যান্ড
বাজ্জো গোল ৭১'
স্কিল্লাচি গোল ৮৬' (পে.)
প্রতিবেদন প্লাট গোল ৮১'
স্তাদিও সান নিকোলা, বারি
দর্শক সংখ্যা: ৫১,৪২৬
রেফারি: জোয়েল কিনিও (ফ্রান্স)

ফাইনাল

পশ্চিম জার্মানি ১–০ আর্জেন্টিনা
ব্রেহমা গোল ৮৫' (পে.) প্রতিবেদন
স্তাদিও অলিম্পিকো, রোম
দর্শক সংখ্যা: ৭৩,৬০৩
রেফারি: এদগার্দো কোদেসাল (মেক্সিকো)

পুরস্কারসমূহ

গোল্ডেন বুট বিজয়ী গোল্ডেন বল বিজয়ী ফিফা ফেয়ার প্লে শিরোপা
ইতালি সালভাতোরে স্কিল্লাচি ইতালি সালভাতোরে স্কিল্লাচি  ইংল্যান্ড

অল-স্টার দল

গোলরক্ষক ডিফেন্ডার মিডফিল্ডার ফরোয়ার্ড
  • আর্জেন্টিনা সার্হিও গোয়কোচেয়া
  • কোস্টা রিকা লুইস গাবেলো কোনেহো

গোলদাতা খেলোয়াড়গন

  • প্রতিযোগিতায় কোন আত্মঘাতি গোলের ঘটনা ঘটেনি।

লাল কার্ড প্রাপ্ত খেলোয়াড়গন

  • আর্জেন্টিনা গুস্তাভো দেজোত্তি
  • আর্জেন্টিনা রিকার্দো হুস্তি
  • আর্জেন্টিনা পেদ্রো মোনজন
  • অস্ট্রিয়া পিতার আর্তনার
  • বেলজিয়াম এরিক হেরেট্‌স
  • ব্রাজিল রিকার্দো গোমিস
  • ক্যামেরুন আন্দ্রে কানা-বিয়িক
  • ক্যামেরুন বেনজামিন মাসিং
  • চেকোস্লোভাকিয়া লুবোমির মোরাভ্‌চিক
  • পশ্চিম জার্মানি রুডি ফোলার
  • দক্ষিণ কোরিয়া ইয়ুন ডিউক-ইয়েও
  • নেদারল্যান্ডস ফ্রাংক রাইকার্ড
  • সোভিয়েত ইউনিয়ন ভোলোদিমির বেজ্‌সোনোভ
  • সংযুক্ত আরব আমিরাত খালিল ঘানিম
  • মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এরিক ওয়নাল্‌দা
  • যুগোস্লাভিয়া সমাজতান্ত্রিক যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র রেফিক শাবানাজোভিচ

ফিফার চূড়ান্ত তালিকা

প্রতিযোগিতার পর, ১৯৯০ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী সকল দলকে নিয়ে ফিফা একটি তালিকা প্রকাশ করে। যা প্রতিযোগিতায় দলগুলোর ফলাফল এবং মানের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়।[১৮]

ফাইনাল

  1.  পশ্চিম জার্মানি
  2.  আর্জেন্টিনা

৩য় এবং ৪র্থ স্থান

  1.  ইতালি
  2.  ইংল্যান্ড

কোয়ার্টার-ফাইনালে বিদায় নেয়া দল

  1.  যুগোস্লাভিয়া
  2.  চেকোস্লোভাকিয়া
  3.  ক্যামেরুন
  4.  প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড

১৬ দলের পর্বে বিদায় নেয়া দল

  1.  ব্রাজিল
  2.  স্পেন
  3.  বেলজিয়াম
  4.  কোস্টা রিকা
  5.  রোমানিয়া
  6.  কলম্বিয়া
  7.  নেদারল্যান্ডস
  8.  উরুগুয়ে

গ্রুপ পর্বে বিদায় নেয়া দল

  1.  সোভিয়েত ইউনিয়ন
  2.  স্কটল্যান্ড
  3.  অস্ট্রিয়া
  4.  মিশর
  5.  সুইডেন
  6.  দক্ষিণ কোরিয়া
  7.  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
  8.  সংযুক্ত আরব আমিরাত

পরিসংখ্যান

  • সর্বোচ্চ জয়: ইতালি (৬)
  • সর্বোচ্চ পরাজয়: কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, সুইডেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাষ্ট্র (৩)
  • প্রথম গোল: ফঁসুয়া ওমাম বিয়িক (ক্যামেরুন বনাম আর্জেন্টিনা; গ্রুপ বি, ৮ জুন)
  • খেলায় দ্রুততম গোল: ৩ মিনিট ৫৯ সেকেন্ড – সাফেত সুশিচ (ইয়োগোস্লাভিয়া বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাত; গ্রুপ ডি, ১৯ জুন)
  • একটি খেলায় সবচেয়ে দেরিতে গোল: ১১৯ মিনিট – ডেভিড প্লাট (ইংল্যান্ড বনাম বেলজিয়াম; ১৬ দলের পর্ব, ১৬ জুন)
  • সর্বোচ্চ জয়: ৫–১ – যুক্তরাষ্ট্র বনাম চেকস্লোভাকিয়া এবং পশ্চিম জার্মানি বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাত
  • প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ গোল (দলীয়): পশ্চিম জার্মানি (১৫)
  • প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ গোল (খেলোয়াড়): সালভাতোরে স্কিল্লাচি (ইতালি) (৬)
  • প্রতিযোগিতায় সবচেয়ে দেরিতে গোল (দলীয়): মিশর এবং কোরিয়া প্রজাতন্ত্র (১)
  • একটি খেলায় সর্বোচ্চ গোল: (যুক্তরাষ্ট্র ১ চেকস্লোভাকিয়া ৫; পশ্চিম জার্মানি ৫ সংযুক্ত আরব আমিরাত ১)
  • একটি খেলায় সর্বোচ্চ গোল (খেলোয়াড়): , মিচেল (স্পেন বনাম কোরিয়া প্রজাতন্ত্র) এবং তোমাশ স্কুহ্‌রাভি (চেকস্লোভাকিয়া বনাম কোস্টা রিকা)
  • সর্বনিম্ন বিপক্ষে গোল: ব্রাজিল, মিশর এবং ইতালি (২)
  • সর্বমোট গোল: ১১৫ (গড়ে প্রতি খেলায় ২.২১ গোল, বিশ্বকাপের ইতিহাসে রেকর্ড সর্বনিম্ন)
  • সর্বোচ্চ ক্লিন শিট: ইতালি (৫)
  • পুরস্কৃত পেনাল্টির সংখ্যা: ১৮ (১৩টি সফল, ৫টি ব্যর্থ)[১৯]
  • একটি খেলায় সর্বোচ্চ হলুদ কার্ড: অস্ট্রিয়া বনাম যুক্তরাষ্ট্র (গ্রুপ এ, ১৯ জুন)
  • প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ হলুদ কার্ড: আর্জেন্টিনা (২২)
  • মোট হলুদ কার্ড: ১৬২[২০]
  • প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ লাল কার্ড: আর্জেন্টিনা (৩)
  • মোট লাল কার্ড: ১৬ (২৪ দলের বিশ্বকাপে রেকর্ড সর্বোচ্চ)
  • সর্বোচ্চ উপস্থিতি: ৭৪,৭৬৫পশ্চিম জার্মানি বনাম ইয়োগোস্লাভিয়া (গ্রুপ ডি, ১০ জুন)
  • সর্বনিম্ন উপস্থিতি: ২৭,৮৩৩ইয়োগোস্লাভিয়া বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাত (গ্রুপ ডি, ১৯ জুন)
  • গড় উপস্থিতি: ৪৮,৩৯১ (বিশ্বকাপের ইতিহাসে পঞ্চম সর্বোচ্চ)
  • সর্বজ্যেষ্ঠ খেলোয়াড়: পিটার শিলটন (ইংল্যান্ড) (৪০ বছর ২৯২ দিন)
  • সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড়: রোনাল্‌দ গোঞ্জালেজ ব্রেনেস (কোস্টা রিকা) (১৯ বছর ৩০৭ দিন)
  • প্রতিযোগিতায় ইতালির ৬ জয়, ১ ড্র এবং ০ পরাজয় ছিল বিশ্বকাপের ইতিহাসে কোন দলের সর্বোচ্চ জয়ের শতকরা হার, যারা বিশ্বকাপ জয়ে ব্যর্থ হয়।
  • বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় দল হিসেবে কোন খেলায় জয় অর্জন ছাড়াই আয়ারল্যান্ড প্রজাতন্ত্র প্রতিযোগিতার শেষ আটে পৌছায়। (১৯৩৮ বিশ্বকাপে অস্ট্রিয়া প্রতিযোগিতা থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেওয়ার পর সুইডেন কোন খেলায় জয় ছাড়াই শেষ আটে পৌছায়)।

তথ্যসূত্র

  1. "L'Alta Definizione a Torino 1986 – 2006 di Marzio Barbero e Natasha Shpuza" (ইতালীয় ভাষায়)। Crit.rai.it। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০১৩ 
  2. "Italy 1990"বিবিসি স্পোর্ট। ১৭ এপ্রিল ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  3. Brewin, John; Williamson, Martin (১০ নভেম্বর ২০০৯)। "World Cup 1990"ইএসপিএন সকারণেট। ২৬ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  4. Glanville, Brian (২০০৫)। The Story of the World Cup। Faber। আইএসবিএন 0-571-22944-1 
  5. Freddi, Cris (২০০৬)। Complete Book of the World Cup। HarperSport। আইএসবিএন 978-0-00-722916-1 
  6. "FIFA World Cup™ Record – Organisation"। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  7. "World Cup and Television" (পিডিএফ)ফিফা। ২০০৬। ১৪ জুন ২০০৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  8. "Italy gain vote over Soviet rival"। দ্য টাইমস। লন্ডন। ২১ মে ১৯৮৪। পৃষ্ঠা ২১। 
  9. "Sports in brief"। দ্য টাইমস। লন্ডন। ৩ আগস্ট ১৯৮৩। পৃষ্ঠা ১৭। 
  10. "Sports in brief"। দ্য টাইমস। লন্ডন। ২ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩। পৃষ্ঠা ২০। 
  11. "World Cup formats"। দ্য টাইমস। লন্ডন। ১২ নভেম্বর ১৯৮৩। পৃষ্ঠা ১৮। 
  12. "Romania could join the boycott"। দ্য টাইমস। লন্ডন। ২২ মে ১৯৮৪। পৃষ্ঠা ৩০। 
  13. "England Is Seeded Sixth in 1990 World Cup in Italy"। নিউ ইয়র্ক টাইমস। ৮ ডিসেম্বর ১৯৮৯। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  14. "Cup seedings revealed"নিউ ইয়র্ক টাইমস। ৩০ নভেম্বর ১৯৮৯। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  15. Gardner, Paul (১০ ডিসেম্বর ১৯৮৯)। "U.S. must face Italy in cup"নিউ ইয়র্ক টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  16. "The FIFA World Cup Final Draw history" (পিডিএফ)। ফিফা। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  17. "Mascots"। ফিফা। ৩০ এপ্রিল ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  18. "All-time FIFA World Cup Ranking 1930-2010" (পিডিএফ)ফিফা। ৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  19. এখানে পেনাল্টি শুট-আউটের হিসাব করা হয়নি; পেনাল্টি কিক থেকে গোল করতে ব্যর্থ খেলোয়াড়গন হলেন: মিশাল বিলেক (চেকস্লোভাকিয়া বনাম যুক্তরাষ্ট্র), রুবেন সোসা (উরুগুয়ে বনাম স্পেন), ফারুক হাজিবেগিচ (ইয়োগোস্লাভিয়া বনাম কলম্বিয়া), জানলুকা ভিয়াল্লি (ইতালি বনাম যুক্তরাষ্ট্র) এবং এঞ্জো শিফো (বেলজিয়াম বনাম স্পেন)
  20. এখানে একটি খেলায় একজন খেলোয়াড়ের দ্বিতীয় হলুদ কার্ডের হিসাব করা হয়নি, যা লাল কার্ডে পরিণত হয়।

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:১৯৯০ ফিফা বিশ্বকাপ