ওয়েলস জাতীয় ফুটবল দল
![]() | |||
ডাকনাম | ই দ্রেইগিয়াউ (ড্রাগন) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | ওয়েলস ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | উয়েফা (ইউরোপ) | ||
প্রধান কোচ | রায়ান গিগস | ||
অধিনায়ক | অ্যাশলি উইলিয়ামস | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | ক্রিস গুন্টার (৯৭) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | গ্যারেথ বেল (৩৩) | ||
মাঠ | কার্ডিফ সিটি স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | WAL | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ২৯ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ৮ (অক্টোবর ২০১৫) | ||
সর্বনিম্ন | ১১৭ (আগস্ট ২০১১) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৪৫ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ৩ (১৮৭৬~১৮৮৫) | ||
সর্বনিম্ন | ৮৮ (মার্চ ২০১১) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (গ্লাসগো, স্কটল্যান্ড; ২৬ মার্চ ১৮৭৬) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (রেক্সাম, ওয়েলস; ৩ মার্চ ১৮৮৮) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
![]() ![]() (গ্লাসগো, স্কটল্যান্ড; ২৩ মার্চ ১৮৭৮) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ২ (১৯৫৮-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | কোয়ার্টার-ফাইনাল (১৯৫৮) | ||
উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
অংশগ্রহণ | ২ (২০১৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | সেমি ফাইনাল (২০১৬) |
ওয়েলস জাতীয় ফুটবল দল (ওয়েলশ: Tîm pêl-droed cenedlaethol Cymru, ইংরেজি: Wales national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ওয়েলসের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম ওয়েলসের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ওয়েলস ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯১০ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৫৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৮৭৬ সালের ২৬শে মার্চ তারিখে, ওয়েলস প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোয় অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে ওয়েলস স্কটল্যান্ডের কাছে ৮–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিল।
৩৩,২৮০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট কার্ডিফ সিটি স্টেডিয়ামে ড্রাগন নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় ওয়েলসের রাজধানী কার্ডিফে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন রায়ান গিগস এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ব্রিস্টল সিটির রক্ষণভাগের খেলোয়াড় অ্যাশলি উইলিয়ামস।
ওয়েলস এপর্যন্ত মাত্র ২ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তারা কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছেছিল, যেখানে তারা ব্রাজিলের কাছে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে ওয়েলস এপর্যন্ত ২ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে উয়েফা ইউরো ২০১৬-এর সেমি-ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা পর্তুগালের কাছে ২–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
রায়ান গিগস, নেভিল সাউথহল, গ্যারেথ বেল, ইয়ান রাশ এবং ডিন সোন্ডার্সের মতো খেলোয়াড়গণ ওয়েলসের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে ওয়েলস তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (৮ম) অর্জন করে এবং ২০১১ সালের আগস্ট মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১১৭তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে ওয়েলসের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৩য় (যা তারা আনুমানিক ১৮৭৬ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ৮৮। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
২৭ | ![]() |
![]() |
১৫২৫.১৩ |
২৮ | ![]() |
![]() |
১৫২৩.২৩ |
২৯ | ![]() |
![]() |
১৫২১.৮৮ |
৩০ | ![]() |
![]() |
১৫২০.২৬ |
৩১ | ![]() |
![]() |
১৫২০.২৪ |
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৪৩ | ![]() |
![]() |
১৭০৫ |
৪৪ | ![]() |
![]() |
১৭০০ |
৪৫ | ![]() |
![]() |
১৬৯৬ |
৪৬ | ![]() |
![]() |
১৬৯৫ |
৪৭ | ![]() |
![]() |
১৬৮৮ |
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
ফিফা বিশ্বকাপ
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |||||||||||||||
![]() |
ফিফার সদস্য নয় | ফিফার সদস্য নয় | |||||||||||||||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||||||||||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৬ | ||||||||||||||||||||||
![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ৫ | ৯ | |||||||||||||||||||||||
![]() |
কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৬ষ্ঠ | ৫ | ১ | ৩ | ১ | ৪ | ৪ | ৬ | ৪ | ০ | ২ | ১০ | ৫ | |||||||||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ১ | ১ | ২ | ৩ | ||||||||||||||||||||||
![]() |
৬ | ৩ | ০ | ৩ | ১১ | ৯ | |||||||||||||||||||||||
![]() |
৪ | ০ | ০ | ৪ | ৩ | ১০ | |||||||||||||||||||||||
![]() |
৪ | ১ | ১ | ২ | ৩ | ৫ | |||||||||||||||||||||||
![]() |
৪ | ১ | ০ | ৩ | ৩ | ৪ | |||||||||||||||||||||||
![]() |
৮ | ৪ | ২ | ২ | ১২ | ৭ | |||||||||||||||||||||||
![]() |
৬ | ৩ | ১ | ২ | ৭ | ৬ | |||||||||||||||||||||||
![]() |
৬ | ০ | ২ | ৪ | ৪ | ৮ | |||||||||||||||||||||||
![]() |
১০ | ৫ | ২ | ৩ | ১৯ | ১২ | |||||||||||||||||||||||
![]() |
৮ | ২ | ১ | ৫ | ২০ | ২১ | |||||||||||||||||||||||
![]() ![]() |
১০ | ১ | ৬ | ৩ | ১০ | ১২ | |||||||||||||||||||||||
![]() |
১০ | ২ | ২ | ৬ | ১০ | ১৫ | |||||||||||||||||||||||
![]() |
১০ | ৪ | ০ | ৬ | ৯ | ১২ | |||||||||||||||||||||||
![]() |
১০ | ৩ | ১ | ৬ | ৯ | ২০ | |||||||||||||||||||||||
![]() |
১০ | ৪ | ৫ | ১ | ১৩ | ৬ | |||||||||||||||||||||||
![]() |
গ্রুপ পর্ব | অনির্ধারিত | মোট | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ১/২১ | ৫ | ১ | ৩ | ১ | ৪ | ৪ | ১২০ | ৩৭ | ২৬ | ৫৭ | ১৫১ | ১৭০ |
অর্জন
- ব্রিটিশ হোম চ্যাম্পিয়নশিপ
- চ্যাম্পিয়ন (১২): ১৯০৬–০৭, ১৯১৯–২০, ১৯২৩–২৪, ১৯২৭–২৮, ১৯৩২–৩৩, ১৯৩৩–৩৪, ১৯৩৬–৩৭, ১৯৩৮–৩৯ (যৌথভাবে), ১৯৫১–৫২ (যৌথভাবে), ১৯৫৫–৫৬ (যৌথভাবে), ১৯৫৯–৬০ (যৌথভাবে), ১৯৬৯–৭০ (যৌথভাবে)
- চীন কাপ
- রানার-আপ (১): ২০১৮
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
বহিঃসংযোগ
- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
(ইংরেজি)
- ফিফা-এ ওয়েলস জাতীয় ফুটবল দল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩১ মে ২০১৮ তারিখে (ইংরেজি)
- উয়েফা-এ ওয়েলস জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি)