নাইজারের ভূগোল
![]() ![]() | |
মহাদেশ | আফ্রিকা |
---|---|
অঞ্চল | পশ্চিম আফ্রিকা |
স্থানাঙ্ক | ১৬°০০′ উত্তর ০৮°০০′ পূর্ব / ১৬.০০০° উত্তর ৮.০০০° পূর্ব |
আয়তন | ২২তম |
• মোট | ১২,৬৬,৭০০ কিমি২ (৪,৮৯,১০০ মা২) |
• স্থলভাগ | 99.98% |
• জলভাগ | 0.02% |
উপকূলরেখা | ০ কিমি (০ মা) |
সীমানা | স্থল সীমান্ত: আলজেরিয়া ৯৫১ কিমি বেনিন ২৭৭ কিমি বুর্কিনা ফাসো ৬২২ কিমি চাদ ১,১৯৬ কিমি লিবিয়া ৩৪২ কিমি মালি ৮৩৮ কিমি নাইজেরিয়া ১,৬৮ কিমি[১] |
সেচ সম্পন্ন ভূমি | ৭৩৬.৬ বর্গ কিমি (২০০৫) |
মোট পুনর্নবীকরণযোগ্য পানি সম্পদ | ৩৩.৬৫ ঘন কিমি (২০১১) |
সর্বোচ্চ বিন্দু | মন্ট আইদুকাল-এন-তাগেস, ২,০২২ মিটার |
সর্বনিম্ন বিন্দু | নাইজার নদী, ২০০ মিটার |
জলবায়ু | মরুভূমি থেকে ক্রান্তি বলয় |
ভূখণ্ড | বেশিরভাগ মরু সমভূমি এবং বালির টিলা, উত্তরে পাহাড় |
প্রাকৃতিক সম্পদ | ইউরেনিয়াম, কয়লা, লৌহ আকরিক, টিন, ফসফেট, সোনা, মলিবডেনাম, জিপসাম, লবণ, খনিজ তেল |
প্রাকৃতিক বিপত্তিসমূহ | পুনরাবৃত্ত খরা |
পরিবেশগত সমস্যা | অতিরিক্ত পশুচারণ, মাটির ক্ষয়, অরণ্যবিনাশ, অবৈধ শিকার |
নাইজার পশ্চিম আফ্রিকার একটি ভূবেষ্টিত দেশ, এটি সাহারা এবং উপ-সাহারার মধ্যবর্তী সীমান্ত অঞ্চলে অবস্থিত। এর ভৌগোলিক স্থানাঙ্ক হলো ১৬° উত্তর দ্রাঘিমাংশ এবং ৮° পূর্ব অক্ষাংশ। এর আয়তন ১২,৬৭,০০০ বর্গকিলোমিটার, যার মধ্যে ১২,৬৬,৭০০ বর্গ কিলোমিটার স্থলভূমি এবং ৩০০ বর্গ কিলোমিটার জল, নাইজার আকারে ফ্রান্সের চেয়ে দ্বিগুণ অপেক্ষা সামান্য কম।[১]
সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
নাইজার ১৯৬০ সালে ফ্রান্স থেকে স্বাধীনতা লাভ করলেও ১৯৯১ সাল পর্যন্ত দেশটি সামরিক শাসনের অধীনে ছিল। জনগণের দাবির ফলে জেনারেল আলি সাইবু ১৯৯৩ সালে বহুদলীয় নির্বাচন দেন এবং শীঘ্রই ১৯৯৩ সালে গণতন্ত্র কার্যকর হয়। তবে ১৯৯৬ সালে কর্নেল ইব্রাহিম বারে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান, ফলে আবারও রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেয়; কিন্তু ১৯৯৯ সালে সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের পাল্টা অভ্যুত্থানে তিনি মারা যান। এরপর একটি গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার জন্য নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে মামাদু তান্দজা ক্ষমতা গ্রহণ করেন। ২০০৪ এবং ২০০৯ সালে নির্বাচনে জয়লাভ করা তান্দজা রাষ্ট্রপতি হিসাবে তার মেয়াদ বাড়ানোর জন্য একটি সাংবিধানিক সংশোধনী আনতে চেয়েছিলেন। তবে, ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক বাহিনীর অভ্যুত্থানে তাকে রাষ্ট্রপতির পদ থেকে অপসারণ করা হয় এবং সংবিধান বাতিল করা হয়। এর পরপরই ২০১১ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং মহামাদু ইসুফু রাষ্ট্রপতি হিসাবে নির্বাচিত হন এবং ২০১১ সালের এপ্রিল মাসে তিনি শপথ গ্রহণ করেন।[১] বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলির সাথে নাইজারের সমস্যা ২০০৭ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। বিদ্রোহ দমন করা হয়। তবে নাইজারের প্রতিবেশী যেমন লিবিয়া, নাইজেরিয়া এবং মালির সাথে নিরাপত্তা সমস্যা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।[১]
ভূগোল
নাইজার একটি স্থলবেষ্টিত রাষ্ট্র, এর আয়তন ১.২৬৭ মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটার এবং এর সাতটি দেশের সাথে ৫,৮৩৪ কিলোমিটার সীমান্ত আছে: আলজেরিয়া (৯৫১ কিমি), বেনিন (২৭৭ কিমি), বুর্কিনা ফাসো (৬২২ কিমি), চাদ (১,১৯৬ কিমি), লিবিয়া (৩৪২ কিমি), মালি (৮৩৮ কিমি), এবং নাইজেরিয়া (১,৬০৮) কিমি।[১]
প্রশাসনিক অঞ্চল
নাইজারকে ৭টি প্রশাসনিক অঞ্চলে বিভক্ত করা হয়েছে (ফরাসি: régions; একবচন - région)। প্রতিটি বিভাগের রাজধানী তার নামের সাথে একই নাম।
অঞ্চল | আয়তন (বর্গ কিমি)[২] | জনসংখ্যা (২০১২ আদমশুমারি) |
---|---|---|
আগাদেজ | ৬৬৭,৭৯৯ | ৪৮৭,৬২০ |
দিফা | ১৫৬,৯০৬ | ৫৯৩,৪২১ |
দসো | ৩৩,৮৪৪ | ২,০৩৭,৭১৩ |
মারাদি | ৪১,৭৯৬ | ৩,৪০২,০৯৪ |
নিয়ামে | ৪০২ | ১,০২৬,৮৪৮ |
তাহোয়া | ১১৩,৩৭১ | ৩,৩২৮,৩৬৫ |
তিল্লাবেরি | ৯৭,২৫১ | ২,৭২২,৮৪২ |
জিন্দার | ১৫৫,৭৭৮ | ৩,৫৩৯,৭৬৪ |
- জাতীয় রাজধানী নিয়ামে, এটি একটি রাজধানী জেলা নিয়ে গঠিত।
বিভাগ
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/4/44/Niger_arrondissements.png/220px-Niger_arrondissements.png)
নাইজের প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহেকে ৬৩ টি বিভাগে বিভক্ত করা হয়েছে।
কমিউন
৬৩ টি বিভাগকে কমিউনে বিভক্ত করা হয়েছে। ২০০৬ সাল নাগাদ ২৬৫ জন কমিউন ছিল, যার মধ্যে ছিল কমিউন আরবাইন (পৌর কমিউন: ১০০০০ এরও বেশি জনবহুল শহরের উপ-বিভাগ কেন্দ্রিক), কমিউন রুরাল (গ্রামীণ কমিউন) ১০,০০০ এবং/বা খুব কম জনবহুল অঞ্চলের শহরগুলিতে কেন্দ্রীভূত এবং বিভিন্ন ধরনের আধা-যাযাবর জনগোষ্ঠীর মধ্যে ঐতিহ্যবাহী (জাতি বা উপজাতি) সংস্থা।
- নাইজারের কমিউন
নগর
- নাইজারের শহর, প্রধান শহর এবং অন্যান্য কেন্দ্র
- ৮৮,৫৬৯ (২০০৫ আদমশুমারি) জন জনসংখ্যা নিয়ে আগাদেজ মধ্য নাইজের বৃহত্তম শহর।
সড়কপথ
- উয়াগাদুগু (বুর্কিনা ফাসো) এবং নাইজারের নিয়ামের মধ্যে চলচলকারী রাষ্ট্র পরিচালিত এসএনটিভি কোচ
- নাইজারের নিয়ামে এর বুলেভার্দ মালি বেরো বরাবর ট্রাক এবং গাড়ি চলাচল
প্রাকৃতিক ভূগোল
কৃষি ভূগোল
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/d/d2/Niger_sat.png/275px-Niger_sat.png)
নাইজারের কিছু ভূমি আবাদযোগ্য ভূমি হিসাবে (নাইজারের ৬৬০ বর্গ কিলোমিটার ভূমি সেচ সম্পন্ন) এবং তৃণক্ষেত্র হিসাবে ব্যবহৃত হয়। কিছু অরণ্য ও বনভূমি রয়েছে। নীচের সারণীতে ২০১১ সালের হিসাব অনুযায়ী নাইজারের ভূমি ব্যবহারের বর্ণনা করা হয়েছে।
ব্যবহার | আয়তনের শতাংশ |
---|---|
আবাদী জমি | ১১.৭৯[১] |
স্থায়ী ফসল | ০.০৫[১] |
অন্যান্য | ৮৮.১৬[১] |
জলবায়ু
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/b/b8/Niger_map_of_K%C3%B6ppen_climate_classification.svg/300px-Niger_map_of_K%C3%B6ppen_climate_classification.svg.png)
নাইজারের জলবায়ু অত্যধিক পরিমাণে উষ্ণ এবং শুষ্ক, দেশের বেশিরভাগ অংশ মরু অঞ্চল। ভূখণ্ডটি মূলত মরুভূমি এবং বালিয়াড়ি। এছাড়াও দক্ষিণে বিশাল সমভূমি এবং উত্তরে পাহাড় রয়েছে। সর্ব দক্ষিণে নাইজার নদীর অববাহিকার কিনারার কাছে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় জলবায়ু বিদ্যমান। দেশের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে চাদ হ্রদ নাইজার, নাইজেরিয়া, চাদ এবং ক্যামেরুনের মধ্যে বন্টিত হয়েছে।
বর্তমান সমস্যা
নাইজারের বর্তমান পরিবেশগত সমস্যাগুলির মধ্যে রয়েছে অতিরিক্ত পশুচারণ, মাটি ক্ষয়, অরণ্যবিনাশ, মরুকরণ, পুনরাবৃত্তি খরা এবং বিপন্ন বন্যজীবন (যেমন আফ্রিকান হাতি, উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকান চিতা, পশ্চিম আফ্রিকান জিরাফ এবং অ্যাডাক্স), যা অবৈধ শিকার ও বাসস্থান ধ্বংসের কারণে হুমকির মধ্যে রয়েছে।[৩]
প্রাকৃতিক বিপদ
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/d/d1/Sahel_Map-Africa_rough.png/220px-Sahel_Map-Africa_rough.png)
পুনরাবৃত্তি খরা নাইজারের জন্য একটি গুরুতর সমস্যা।[৪] ২০১২ সালের সাহেল খরার পাশাপাশি ফসল নষ্ট, কীট-পতঙ্গের উপদ্রব, খাদ্যের চড়া দাম এবং দ্বন্দ্ব বর্তমানে নাইজারকে দুর্ভিক্ষ সঙ্কটের কারণ হিসাবে প্রভাবিত করছে।[৫] ২০১০ সালের সাহেল দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তি পাওয়া নাইজারের অনেক পরিবার ২০১২ সালের সাহেল খরা দ্বারা আক্রান্ত হয়।[৬]
২০০৫–০৬ নাইজারে খাদ্য সংকট একটি মারাত্মক পরিস্থিতি তৈরি করেছিল, তবে ২০০৫ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত নাইজারের উত্তর মারাদি, তাহোয়া, তিলাবেরি এবং জিন্দার অঞ্চলে স্থানীয় খাদ্য নিরাপত্তা সংকট তৈরি করেছিল। এটি ২০০৪ সালের বৃষ্টিপাত দ্রুত সমাপ্তির কারণে, কিছু তৃণভূমিতে মরুভূমির পঙ্গপালের আক্রমণ, খাদ্যের চড়া দাম এবং দীর্ঘস্থায়ী দারিদ্র্যের কারণে ঘটেছিল।
চরম বিন্দু
- সর্ব উত্তরের বিন্দু: আলজেরিয়া এবং লিবিয়া, আগাদেজ অঞ্চলের ত্রিবিন্দু: ২৩°৩১' উত্তর.[৭]
- সর্ব দক্ষিণের বিন্দু: বেনিন/নাইজার/নাইজেরিয়া ত্রিবিন্দু, দসো অঞ্চল: ১১°৪২' উত্তর
- সর্ব পূর্বের বিন্দু: চাদের সাথে আগাদেজ অঞ্চলের সীমান্ত: ১৬°০০' পূর্ব
- সর্ব পশ্চিমের বিন্দু: মালি এবং বুর্কিনা ফাসো, তিলাবেরি অঞ্চল এর সাথে সীমানা: ০°০৭' পূর্ব
- সর্বোচ্চ বিন্দু: মন্ট আইডোউকাল-এন-তাগেস, এয়ার মাসিফ, আগাদেজ অঞ্চল:২,০২২ মি (৬,৬৩৪ ফু)[১]
- সর্বনিম্ন বিন্দু: নাইজেরিয়া সীমান্তে নাইজার নদী, দসো অঞ্চল: ২০০ মি (৬৫৬ ফু)[১]
- নাইজারের টপোগ্রাফি
আন্তর্জাতিক চুক্তি
নাইজার নিম্নলিখিত চুক্তির একটি পক্ষ:
- জীববৈচিত্র্য
- জলবায়ু পরিবর্তন
- মরুকরণ
- বিপন্ন প্রজাতি
- পরিবেশগত পরিবর্তন সম্মেলন
- বিপজ্জনক বর্জ্য
- সর্বব্যাপী পারমাণবিক পরীক্ষা নিষিদ্ধকরণ চুক্তি
- মন্ট্রিয়ল চুক্তি
- টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যসমূহ
- জলাভূমি
নাইজার স্বাক্ষর করেছে, তবে কিয়োটো প্রোটোকল এবং সমুদ্র আইনকে অনুমোদন দেয়নি।[৮][৯]
জাতীয় উদ্যান এবং সংরক্ষিত এলাকা
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/6/68/WAP-Komplex_englisch.svg/220px-WAP-Komplex_englisch.svg.png)
নাইজারের মোট আয়তনের প্রায় ৭.৭ শতাংশ সংরক্ষিত অঞ্চল রয়েছে ।[১০] ছয়টি সংরক্ষিত এলাকা সম্পূর্ণরূপে প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন (আইইউসিএন) এর অধীনে সম্পূর্ণরূপে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
প্রাকৃতিক সম্পদ
নাইজারের নিম্নলিখিত প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে:
নৌপথ
- অ্যাপোলো ৭ থেকে দেখা চাদ হ্রদ
- নাইজার নদীর বিস্তৃত অংশ লেক দেবোর কেন্দ্রীয় দ্বীপে কাদার তৈরি ঘর
- নাইজারের বিল্মা মরুদ্যান
- তিমিয়া মরুদ্যান
বন্যপ্রাণী
- সংরক্ষিত অঞ্চলের ডাব্লু ন্যাশনাল পার্ক কমপ্লেক্সের নাইজার বিভাগে তোলা আফ্রিকান বুশ হাতি।
- নাইজারের কুরেতে পশ্চিম আফ্রিকান জিরাফ।
- একটি বেগুনী তুরাকো।
রাজনৈতিক ভূগোল
সাতটি দেশের সাথে নাইজারের মোট ৫,৮৩৪ কিলোমিটার সীমান্ত রেখা রয়েছে। দীর্ঘতম সীমান্তটি হচ্ছে দক্ষিণে নাইজেরিয়ার সাথে, ১,৬০৮ কিলোমিটারের। এরপরে আছে পূর্বে চাদ (১,১৯৬ কিমি), উত্তর-উত্তর-পশ্চিমে আলজেরিয়া (৯৫১ কিমি) এবং পশ্চিমে মালির (৮৩৮ কিমি) সাথে সীমান্ত রয়েছে। নাইজারের দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্তে (বুর্কিনা ফাসো ৬২২ কিমি এবং বেনিন ২৭৭ কিমি) এবং উত্তর-উত্তর-পূর্বে (লিবিয়াতে ৩৪২ কিমি) সংক্ষিপ্ত সীমানা রয়েছে।[১]
আরও দেখুন
- নাইজারের বিভাগ
- নাইজারের জাতীয় উদ্যানের তালিকা
- নাইজারের রূপরেখা
- নাইজারের প্রশাসনিক অঞ্চল
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট "The World Factbook"। CIA.gov। ২৭ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ Niger at GeoHive ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে
- ↑ "Niger: African Wildlife Foundation"। AfricanWildlifeFoundation.com। ৭ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ "Learning the Lessons?" (পিডিএফ)। Oxfam। ১৬ এপ্রিল ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Fominyen, George (২৪ মে ২০১২)। "Coming weeks critical to tackle Sahel hunger ? U.N. humanitarian chief"। trust.cm। ২০ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ "West African food crisis 2012"। trust.com। ২২ জানুয়ারি ২০১৩। ২০ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ "Libya – Niger Boundary" (পিডিএফ)। International Boundary Study। Office of the Geographer - Bureau of Intelligence and Research। ৪ মে ১৯৬১। ২৭ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ "UNTC"। United Nations। ১২ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "UNTC"। United Nations। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "Niger: Country Pasture/Forage Resource Profiles"। FAO Organization। ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৩।
- ↑ "France backs Niger in talks with Areva over uranium mining"। The Guardian। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ ক খ গ "THE MINERAL INDUSTRY OF OTHER COUNTRIES OF AFRICA" (পিডিএফ)। United States Geological Survey। ১৯৯৪। পৃষ্ঠা 21। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "NIGER: Coal the new weapon to stop desert advance"। Integrated Regional Information Networks। ১ জুলাই ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "CROSS-BORDER DIARIES" (পিডিএফ)। Organisation for Economic Co-operation and Development। জুন ২০০৭। পৃষ্ঠা 52। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ Els, Frik (১৯ জুন ২০১৩)। "Semafo up 4% after tracing new trend over 10 kilometers in Niger"। Mining.com। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ Issa, Ousseini (১৫ মে ২০১৩)। "Protecting Niger's Desert Salt Pans"। Inter Press Service। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "As refinery opens, Niger joins club of oil producers"। Agence France-Presse। ২৮ নভেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
আরও পড়ুন
- এল. হারম্যান, কে. স্টাহর এবং কে. ভেনেনম্যান। নাইজার এবং বেনিনের প্রাকৃতিক এবং কৃষিনির্ভর সম্পদের মানচিত্র, "Deutsche Forschungsgemeinschaft" (জার্মান গবেষণা ফাউন্ডেশন), হোহেনহেইম বিশ্ববিদ্যালয়। (তারিখ নেই)। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ এ পুনরুদ্ধার করা হয়েছে।
টেমপ্লেট:নাইজারের অঞ্চল এবং বিভাগ